উত্তরা (ঢাকা), প্রতিনিধি
রাজধানীর উত্তরায় এক বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার (১ ডিসেম্বর) রাতে উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টরের ২০ নম্বর সড়কের ২ নম্বর বাসার ষষ্ঠ তলা থেকে ওই ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আজ সোমবার (২ ডিসেম্বর) আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ।
উত্তরা পশ্চিম থানা-পুলিশ জানিয়েছে, নিহতের নাম লিখন খান (২২)। তিনি শান্তা মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের প্রথম সেমিস্টারের ছাত্র ছিলেন। সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার উত্তরা বানিয়াগাতী গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে লিখন বর্তমানে উত্তরার ওই হোস্টেলে থাকতেন।
উত্তরা পশ্চিম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফজলুল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাত পৌনে ১০টার দিকে জানালার পর্দা ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস নেন ওই ছাত্র। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে।’
এসআই আরও জানান, এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
লিখনের মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে এসআই ফজলুল করিম বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, প্রেম-সংক্রান্ত বিষণ্নতার কারণে এ ঘটনা ঘটতে পারে। নিহতের সঙ্গে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীর সম্পর্ক ছিল। তবে ওই ছাত্রী দুই-আড়াই বছর আগে বিয়ে করেছেন। একতরফা প্রেমের কারণেই হয়তো লিখন মানসিক চাপে ছিলেন।’
লিখনের রুমে অন্য কেউ ছিল কি না— জানতে চাইলে পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘ছয় তলার প্রতিটি রুমে দুই জন করে থাকে। ঘটনার সময় লিখনের রুমমেট পড়াশোনায় ব্যস্ত ছিলেন। লিখন তাকে পাশের রুমে যেতে বলেন। পরে শব্দ পেয়ে রুমমেটসহ অন্যরা দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে লাশ ঝুলতে দেখেন।’
পুলিশের ঘটনাটি আরও তদন্ত করছে।
রাজধানীর উত্তরায় এক বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার (১ ডিসেম্বর) রাতে উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টরের ২০ নম্বর সড়কের ২ নম্বর বাসার ষষ্ঠ তলা থেকে ওই ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আজ সোমবার (২ ডিসেম্বর) আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ।
উত্তরা পশ্চিম থানা-পুলিশ জানিয়েছে, নিহতের নাম লিখন খান (২২)। তিনি শান্তা মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের প্রথম সেমিস্টারের ছাত্র ছিলেন। সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার উত্তরা বানিয়াগাতী গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে লিখন বর্তমানে উত্তরার ওই হোস্টেলে থাকতেন।
উত্তরা পশ্চিম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফজলুল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাত পৌনে ১০টার দিকে জানালার পর্দা ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস নেন ওই ছাত্র। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে।’
এসআই আরও জানান, এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
লিখনের মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে এসআই ফজলুল করিম বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, প্রেম-সংক্রান্ত বিষণ্নতার কারণে এ ঘটনা ঘটতে পারে। নিহতের সঙ্গে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীর সম্পর্ক ছিল। তবে ওই ছাত্রী দুই-আড়াই বছর আগে বিয়ে করেছেন। একতরফা প্রেমের কারণেই হয়তো লিখন মানসিক চাপে ছিলেন।’
লিখনের রুমে অন্য কেউ ছিল কি না— জানতে চাইলে পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘ছয় তলার প্রতিটি রুমে দুই জন করে থাকে। ঘটনার সময় লিখনের রুমমেট পড়াশোনায় ব্যস্ত ছিলেন। লিখন তাকে পাশের রুমে যেতে বলেন। পরে শব্দ পেয়ে রুমমেটসহ অন্যরা দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে লাশ ঝুলতে দেখেন।’
পুলিশের ঘটনাটি আরও তদন্ত করছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে