নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে প্রতিদিন হাজারের মতো মানুষ আক্রান্ত ও শতাধিক প্রাণহানি ঘটছে যক্ষ্মায়। এমনকি আক্রান্তদের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যরাও সংক্রমিত হচ্ছে। যক্ষ্মার এই বিস্তার ঠেকাতে হলে দ্রুত শনাক্তকরণের হার বাড়াতে হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর মহাখালীতে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশে (আইসিডিডিআর,বি) ইউনাইটেড স্টেটস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলেপমেন্ট অ্যালায়েন্স ফর কমব্যাটিং টিবি ইন বাংলাদেশ (এসটিবি) কার্যক্রম আয়োজিত যক্ষ্মাবিষয়ক এক গবেষণা ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, যক্ষ্মা রোগীদের পরিবারেই প্রায় ১০ শতাংশ সদস্যদের যক্ষ্মার লক্ষণ থাকে। এর মধ্যে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ আক্রান্ত হয়। ২০২০ সালের নভেম্বর থেকে গত বছরের অক্টোবর পর্যন্ত ঢাকার ৯৩ জন ওষুধ প্রতিরোধী যক্ষ্মা রোগীর মোট ৩৩৫ জন সদস্যের ওপর গবেষণা চালিয়ে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
অনুষ্ঠানে ইউএসএআইডির জনসংখ্যা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মিরান্ডা বেকমেন বলেন, বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার অনেক উন্নতি ঘটেছে। যক্ষ্মায় আক্রান্ত ও মৃত্যু কমেছে। তবে এখনো প্রতিদিন ১২০ জনের মতো যক্ষ্মারোগী প্রাণ হারাচ্ছে। এর জন্য ডায়াগনোসিস ও দ্রুত চিকিৎসা নিশ্চিত করা গেলে এই পরিস্থিতির আরও উন্নতি ঘটবে।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আনোয়ার হোসেন হাওলাদার বলেন, মেডিকেল সায়েন্সের অগ্রগতির কারণে টিবি অনেকটা কমিয়ে এসেছে। কিন্তু যে হারে ছড়াচ্ছে, তা খুবই শঙ্কার বিষয়। বিশেষ আক্রান্ত ব্যক্তি যখন নিয়মিত ওষুধ না খেয়ে মাঝপথে ছেড়ে দেন, তখন আরও বেশি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। এর বিস্তার রোধ করা না গেলে মুক্তি সম্ভব নয়। এতে করে ২০৩৫ সালে শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা পূরণ অনেকটা অসম্ভব হয়ে যাবে। কঠিন হয়ে যাবে এসডিজি অর্জন।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব বলেন, একদিকে সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে আসছে, অন্যদিকে মারাত্মক আকার ধারণ করছে অসংক্রামক রোগ। ফলে স্বাস্থ্যেব্যয় বাড়ছে। যাঁরা যক্ষ্মা নিয়ে গবেষণা করছেন, তাঁদের আরও গভীরে যেতে হবে, কী কারণে এর বিস্তার ঘটছে।
দেশে প্রতিদিন হাজারের মতো মানুষ আক্রান্ত ও শতাধিক প্রাণহানি ঘটছে যক্ষ্মায়। এমনকি আক্রান্তদের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যরাও সংক্রমিত হচ্ছে। যক্ষ্মার এই বিস্তার ঠেকাতে হলে দ্রুত শনাক্তকরণের হার বাড়াতে হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর মহাখালীতে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশে (আইসিডিডিআর,বি) ইউনাইটেড স্টেটস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলেপমেন্ট অ্যালায়েন্স ফর কমব্যাটিং টিবি ইন বাংলাদেশ (এসটিবি) কার্যক্রম আয়োজিত যক্ষ্মাবিষয়ক এক গবেষণা ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, যক্ষ্মা রোগীদের পরিবারেই প্রায় ১০ শতাংশ সদস্যদের যক্ষ্মার লক্ষণ থাকে। এর মধ্যে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ আক্রান্ত হয়। ২০২০ সালের নভেম্বর থেকে গত বছরের অক্টোবর পর্যন্ত ঢাকার ৯৩ জন ওষুধ প্রতিরোধী যক্ষ্মা রোগীর মোট ৩৩৫ জন সদস্যের ওপর গবেষণা চালিয়ে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
অনুষ্ঠানে ইউএসএআইডির জনসংখ্যা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মিরান্ডা বেকমেন বলেন, বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার অনেক উন্নতি ঘটেছে। যক্ষ্মায় আক্রান্ত ও মৃত্যু কমেছে। তবে এখনো প্রতিদিন ১২০ জনের মতো যক্ষ্মারোগী প্রাণ হারাচ্ছে। এর জন্য ডায়াগনোসিস ও দ্রুত চিকিৎসা নিশ্চিত করা গেলে এই পরিস্থিতির আরও উন্নতি ঘটবে।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আনোয়ার হোসেন হাওলাদার বলেন, মেডিকেল সায়েন্সের অগ্রগতির কারণে টিবি অনেকটা কমিয়ে এসেছে। কিন্তু যে হারে ছড়াচ্ছে, তা খুবই শঙ্কার বিষয়। বিশেষ আক্রান্ত ব্যক্তি যখন নিয়মিত ওষুধ না খেয়ে মাঝপথে ছেড়ে দেন, তখন আরও বেশি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। এর বিস্তার রোধ করা না গেলে মুক্তি সম্ভব নয়। এতে করে ২০৩৫ সালে শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা পূরণ অনেকটা অসম্ভব হয়ে যাবে। কঠিন হয়ে যাবে এসডিজি অর্জন।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব বলেন, একদিকে সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে আসছে, অন্যদিকে মারাত্মক আকার ধারণ করছে অসংক্রামক রোগ। ফলে স্বাস্থ্যেব্যয় বাড়ছে। যাঁরা যক্ষ্মা নিয়ে গবেষণা করছেন, তাঁদের আরও গভীরে যেতে হবে, কী কারণে এর বিস্তার ঘটছে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
১ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
২ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৩ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৩ ঘণ্টা আগে