নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গ্রেপ্তার আসামিদের বেআইনিভাবে ডান্ডাবেড়ি ও হাতকড়া পরানো বন্ধ এবং এ বিষয়ে নীতিমালা করতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের ১০ জন আইনজীবীর পক্ষে আজ রোববার আইনজীবী মো. আসাদ উদ্দিন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, আইন ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব, আইজিপি ও কারা মহাপরিদর্শক বরাবরে এই নোটিশ পাঠান।
নোটিশপ্রাপ্তির ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে অপব্যবহার বন্ধ এবং সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করার অনুরোধ জানানো হয়েছে। অন্যথায় উচ্চ আদালতে প্রতিকার চাওয়া হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়।
আইনজীবী আসাদ উদ্দিন বলেন, বেঙ্গল পুলিশ রেগুলেশনের প্রবিধান ৩৩০-এ হাতকড়া সংক্রান্ত বিধান রয়েছে। সেখানে শুধু পলায়ন রোধ করতে যতটুকু প্রয়োজন তার বেশি নিয়ন্ত্রণ আরোপে নিষেধ করা হয়েছে। যদি কোনো শক্তিশালী বন্দী সহিংস অপরাধে অভিযুক্ত হয় বা কুখ্যাত হিসেবে পূর্বপরিচিত হয় বা অসুবিধা সৃষ্টিতে উন্মুখ থাকে বা রাস্তা দীর্ঘ হয় বা বন্দীর সংখ্যা অনেক বেশি হয়, সে ক্ষেত্রে হাতকড়া ব্যবহার করা যেতে পারে। হাতকড়া না থাকলে দড়ি বা কাপড় ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে। এই প্রবিধানের কোথাও ডান্ডাবেড়ি ব্যবহারের কথা নেই।
আইনজীবী আসাদ বলেন, জেল কোড ও কারা আইনে কারা অপরাধের বর্ণনার পাশাপাশি শাস্তি হিসাবে অন্যান্য পদ্ধতির মধ্যে হাতকড়া ও ডান্ডাবেড়ি ব্যবহারের বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে। কারা অভ্যন্তরে কয়েদিরা সংশ্লিষ্ট ‘কারা অপরাধ’ করলে তার শাস্তি হিসেবে এর ব্যবহার করা যাবে। এ ছাড়া যেসব কয়েদি পলায়ন করে বা পলায়নে উদ্যত হয় বা ষড়যন্ত্র করে, তাদের হাতকড়া বা ডান্ডাবেড়ি পরানো যাবে। এর বাইরে এক কারাগার থেকে আরেক কারাগারে বন্দী স্থানান্তরের সময় ক্ষেত্রবিশেষে এর ব্যবহার করা যেতে পারে। মূলত ডান্ডাবেড়ির ব্যবহার কেবল জেল কোড ও কারা আইনের আওতাধীন। আর বেঙ্গল পুলিশ রেগুলেশন অনুযায়ী প্রযোজ্য ক্ষেত্রে কেবল হাতকড়া ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। কোনভাবেই ডান্ডাবেড়ি নয়।
আসাদ আরও বলেন, বাংলাদেশের সংবিধানের ৩১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী কেবল ব্যক্তির জীবন, স্বাধীনতা, দেহ, সুনাম বা সম্পত্তির ক্ষতি করা নিষিদ্ধ। অনুচ্ছেদ ৩৫ (৫) অনুযায়ী কোনো ব্যক্তিকে যন্ত্রণা দেওয়া যাবে না বা নিষ্ঠুর, অমানুষিক বা লাঞ্ছনাকর দণ্ড দেওয়া যাবে না বা তার সঙ্গে অনুরূপ ব্যবহার করা যাবে না। কিন্তু আইনের এসব বিধানের বাইরে গিয়ে ডান্ডাবেড়ি ও হাতকড়ার অপব্যবহার করা হচ্ছে, যা নাগরিকদের জন্য অত্যন্ত অবমাননাকর এবং মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী।
নোটিশ পাঠানো অন্য আইনজীবীরা হলেন মীর এ কে এম নুরুন্নবী, মো. জোবায়দুর রহমান, মোহাম্মদ মিসবাহ উদ্দিন, আল রেজা মো. আমির, মো. রেজাউল ইসলাম, কে এম মামুনুর রশিদ, মো. আশরাফুল ইসলাম এবং শাহীনুর রহমান।
গ্রেপ্তার আসামিদের বেআইনিভাবে ডান্ডাবেড়ি ও হাতকড়া পরানো বন্ধ এবং এ বিষয়ে নীতিমালা করতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের ১০ জন আইনজীবীর পক্ষে আজ রোববার আইনজীবী মো. আসাদ উদ্দিন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, আইন ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব, আইজিপি ও কারা মহাপরিদর্শক বরাবরে এই নোটিশ পাঠান।
নোটিশপ্রাপ্তির ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে অপব্যবহার বন্ধ এবং সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করার অনুরোধ জানানো হয়েছে। অন্যথায় উচ্চ আদালতে প্রতিকার চাওয়া হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়।
আইনজীবী আসাদ উদ্দিন বলেন, বেঙ্গল পুলিশ রেগুলেশনের প্রবিধান ৩৩০-এ হাতকড়া সংক্রান্ত বিধান রয়েছে। সেখানে শুধু পলায়ন রোধ করতে যতটুকু প্রয়োজন তার বেশি নিয়ন্ত্রণ আরোপে নিষেধ করা হয়েছে। যদি কোনো শক্তিশালী বন্দী সহিংস অপরাধে অভিযুক্ত হয় বা কুখ্যাত হিসেবে পূর্বপরিচিত হয় বা অসুবিধা সৃষ্টিতে উন্মুখ থাকে বা রাস্তা দীর্ঘ হয় বা বন্দীর সংখ্যা অনেক বেশি হয়, সে ক্ষেত্রে হাতকড়া ব্যবহার করা যেতে পারে। হাতকড়া না থাকলে দড়ি বা কাপড় ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে। এই প্রবিধানের কোথাও ডান্ডাবেড়ি ব্যবহারের কথা নেই।
আইনজীবী আসাদ বলেন, জেল কোড ও কারা আইনে কারা অপরাধের বর্ণনার পাশাপাশি শাস্তি হিসাবে অন্যান্য পদ্ধতির মধ্যে হাতকড়া ও ডান্ডাবেড়ি ব্যবহারের বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে। কারা অভ্যন্তরে কয়েদিরা সংশ্লিষ্ট ‘কারা অপরাধ’ করলে তার শাস্তি হিসেবে এর ব্যবহার করা যাবে। এ ছাড়া যেসব কয়েদি পলায়ন করে বা পলায়নে উদ্যত হয় বা ষড়যন্ত্র করে, তাদের হাতকড়া বা ডান্ডাবেড়ি পরানো যাবে। এর বাইরে এক কারাগার থেকে আরেক কারাগারে বন্দী স্থানান্তরের সময় ক্ষেত্রবিশেষে এর ব্যবহার করা যেতে পারে। মূলত ডান্ডাবেড়ির ব্যবহার কেবল জেল কোড ও কারা আইনের আওতাধীন। আর বেঙ্গল পুলিশ রেগুলেশন অনুযায়ী প্রযোজ্য ক্ষেত্রে কেবল হাতকড়া ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। কোনভাবেই ডান্ডাবেড়ি নয়।
আসাদ আরও বলেন, বাংলাদেশের সংবিধানের ৩১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী কেবল ব্যক্তির জীবন, স্বাধীনতা, দেহ, সুনাম বা সম্পত্তির ক্ষতি করা নিষিদ্ধ। অনুচ্ছেদ ৩৫ (৫) অনুযায়ী কোনো ব্যক্তিকে যন্ত্রণা দেওয়া যাবে না বা নিষ্ঠুর, অমানুষিক বা লাঞ্ছনাকর দণ্ড দেওয়া যাবে না বা তার সঙ্গে অনুরূপ ব্যবহার করা যাবে না। কিন্তু আইনের এসব বিধানের বাইরে গিয়ে ডান্ডাবেড়ি ও হাতকড়ার অপব্যবহার করা হচ্ছে, যা নাগরিকদের জন্য অত্যন্ত অবমাননাকর এবং মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী।
নোটিশ পাঠানো অন্য আইনজীবীরা হলেন মীর এ কে এম নুরুন্নবী, মো. জোবায়দুর রহমান, মোহাম্মদ মিসবাহ উদ্দিন, আল রেজা মো. আমির, মো. রেজাউল ইসলাম, কে এম মামুনুর রশিদ, মো. আশরাফুল ইসলাম এবং শাহীনুর রহমান।
ধনবাড়ী থানার ওসি আকরাম হোসেন জানান, জামালপুর থেকে ছেড়ে আসা একটি মোটরসাইকেল টাঙ্গাইলের ঘাটাইল সেনানিবাসের দিকে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে বিলাসপুর এলাকায় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি বেপরোয়া পিকআপের সঙ্গে মোটরসাইকেলটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই পিকআপ ও মোটরসাইকেলের চালক এবং এক আরোহী মারা যান।
৩ মিনিট আগেনিহত তরুণীর নাম সুইটি আক্তার (২০)। তিনি ময়মনসিংহের পাগলা থানার নিগুয়ারী ইউনিয়নের চাকুয়া গ্রামের মৃত আফসারুল ইসলামের মেয়ে। তার স্বামী মো. নূরুল ইসলাম (৩৫) গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নের বরমী মধ্যপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। গত দেড় বছর আগে সুইটির বিয়ে হয় নূরুল ইসলামের সঙ্গে।
৩১ মিনিট আগেহোমনা চৌরাস্তা থেকে শুরু করে মীরশিকারি, শ্রীপুর, ঘাড়মোরা, কৃষ্ণপুর, কাশিপুর, ওমরাবাদ ও রঘুনাথপুর পর্যন্ত বিভিন্ন অংশে কার্পেটিং উঠে গিয়ে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় গর্তের কারণে সড়ক এতটাই সংকুচিত হয়ে গেছে যে যানবাহনের গতি অনেক কমিয়ে চলতে হচ্ছে। এতে করে প্রতিদিনই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা।
১ ঘণ্টা আগেগৌরনদী উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক বদিউজ্জামান মিন্টু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গৌরনদীতে কোনো গডফাদার নেই। স্বপন ভাই হয়তো আ.লীগ আমলে যেসব কুখ্যাত ব্যক্তিরা ছিল, তাঁদের প্রসঙ্গ টেনেছেন। আর কুদ্দুস ভাই হয়তো মনোকষ্ট থেকে এসব বলছেন। তবে মনোনয়ন চূড়ান্ত হলে এসব বিরোধ কেটে যাবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
১ ঘণ্টা আগে