নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাথায় ঝুঁটি, গায়ে অফ হোয়াইট জামা, নীল প্যান্ট, পায়ে গোলাপি মোজা, শান্ত স্তিমিত মুখটা দেখে বোঝার উপায় নেই, দেহে প্রাণ নেই শিশুটির। মনে হচ্ছিল যেন সারা দিনের দুরন্তপনা শেষে ক্লান্ত হয়ে ঘুমাচ্ছে সে। পাশেই পড়ে আছে নিথর এক নারীর মরদেহ। শিশুটির দিকে বাড়ানো একটি হাত, যেন স্নেহের পরশ বুলিয়ে দিতে চাইছে ঘুমন্ত শিশুটির কপালে।
আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে গিয়ে দেখা মিলল এই নারী ও শিশুটির। ময়লা স্যাঁতসেঁতে মেঝেতে পড়েছিল মরদেহ দুটি। গতকাল বৃহস্পতিবার বেইলি রোডের বহুতল ভবনের আগুনে মৃত্যু হয় তাদের। আগুনে মারা যাওয়া বাকি সব নারী ও শিশুদের মরদেহ তাঁদের স্বজনেরা শনাক্ত করে নিয়ে গেলেও এই দুজনকে খুঁজতে আসেনি কেউ। সম্পর্কে তারা মা মেয়ে, নাকি নেহাতই অপরিচিত কেউ, সে বিষয়েও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ঢাকা মেডিকেলের মর্গে পুরুষ ও নারীদের মরদেহ রাখা আলাদা দুটি কক্ষে। মর্গের দায়িত্বে থাকা মোহাম্মদ আলমগির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাত থেকেই হারিয়ে যাওয়া স্বজনদের খোঁজে সবাই মর্গের সামনে ভিড় করতে শুরু করে। নারীদের মরদেহ যে কক্ষে রাখা হয়, সেখান থেকে একে একে সব মরদেহই স্বজনেরা শনাক্ত করে নিয়ে গেছেন। শুধু পড়ে আছে অজ্ঞাতপরিচয় এই দুটি লাশ। তাদের শরীর অক্ষত। মুখ দেখলেই পরিচিতরা তাদের চিনতে পারবেন। কিন্তু কেউই তাদের খুঁজতে আসেনি।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মরদেহ দুটো কী করা হবে তা নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। ঢাকা মেডিকেলে কর্মরতদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শুক্রবার পর্যন্ত কেউ তাদের খুঁজতে না এলে মরদেহগুলোর ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হবে। মরদেহ দুটো সপ্তাহখানেক ফ্রিজিংয়ে রাখা হতে পারে। এর মধ্যেও তাদের কোনো স্বজন না এলে, অথবা তাদের পরিচয় না পাওয়া গেলে অজ্ঞাতপরিচয় হিসেবে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের মাধ্যমে মরদেহ দুটো দাফন করা হবে।
মাথায় ঝুঁটি, গায়ে অফ হোয়াইট জামা, নীল প্যান্ট, পায়ে গোলাপি মোজা, শান্ত স্তিমিত মুখটা দেখে বোঝার উপায় নেই, দেহে প্রাণ নেই শিশুটির। মনে হচ্ছিল যেন সারা দিনের দুরন্তপনা শেষে ক্লান্ত হয়ে ঘুমাচ্ছে সে। পাশেই পড়ে আছে নিথর এক নারীর মরদেহ। শিশুটির দিকে বাড়ানো একটি হাত, যেন স্নেহের পরশ বুলিয়ে দিতে চাইছে ঘুমন্ত শিশুটির কপালে।
আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে গিয়ে দেখা মিলল এই নারী ও শিশুটির। ময়লা স্যাঁতসেঁতে মেঝেতে পড়েছিল মরদেহ দুটি। গতকাল বৃহস্পতিবার বেইলি রোডের বহুতল ভবনের আগুনে মৃত্যু হয় তাদের। আগুনে মারা যাওয়া বাকি সব নারী ও শিশুদের মরদেহ তাঁদের স্বজনেরা শনাক্ত করে নিয়ে গেলেও এই দুজনকে খুঁজতে আসেনি কেউ। সম্পর্কে তারা মা মেয়ে, নাকি নেহাতই অপরিচিত কেউ, সে বিষয়েও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ঢাকা মেডিকেলের মর্গে পুরুষ ও নারীদের মরদেহ রাখা আলাদা দুটি কক্ষে। মর্গের দায়িত্বে থাকা মোহাম্মদ আলমগির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাত থেকেই হারিয়ে যাওয়া স্বজনদের খোঁজে সবাই মর্গের সামনে ভিড় করতে শুরু করে। নারীদের মরদেহ যে কক্ষে রাখা হয়, সেখান থেকে একে একে সব মরদেহই স্বজনেরা শনাক্ত করে নিয়ে গেছেন। শুধু পড়ে আছে অজ্ঞাতপরিচয় এই দুটি লাশ। তাদের শরীর অক্ষত। মুখ দেখলেই পরিচিতরা তাদের চিনতে পারবেন। কিন্তু কেউই তাদের খুঁজতে আসেনি।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মরদেহ দুটো কী করা হবে তা নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। ঢাকা মেডিকেলে কর্মরতদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শুক্রবার পর্যন্ত কেউ তাদের খুঁজতে না এলে মরদেহগুলোর ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হবে। মরদেহ দুটো সপ্তাহখানেক ফ্রিজিংয়ে রাখা হতে পারে। এর মধ্যেও তাদের কোনো স্বজন না এলে, অথবা তাদের পরিচয় না পাওয়া গেলে অজ্ঞাতপরিচয় হিসেবে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের মাধ্যমে মরদেহ দুটো দাফন করা হবে।
রাজধানীর গুলশানে ‘সমন্বয়ক’ পরিচয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টের মাধ্যমে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা।
৩ মিনিট আগেআজ রোববার সকাল সাড়ে ৬টা থেকে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের জৈনা বাজার এলাকায় অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন কারখানার কয়েক শ শ্রমিক। সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সকাল ১০টার দিকে মহাসড়কে যানচলাচল স্বাভাবিক হয়।
১৬ মিনিট আগেভুল ট্রেনে উঠে তরুণী ধর্ষণের ঘটনায় গ্রেপ্তার তিন আসামি টাঙ্গাইলের আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকাল শনিবার রাতে পৃথকভাবে টাঙ্গাইলের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের দুজন বিচারকের কাছে তাঁরা জবানবন্দি দেন। রাত ৯টার দিকে জবানবন্দি গ্রহণ শেষে বিচারক মিনহাজ উদ্দিন ফরাজী এবং রুমেলিয়া
৩৬ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘আপনাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ, আপনাদের এই জমায়েত আমাদের বিশ্বাস করায়, যারা এখন মামলা বাণিজ্য করছেন, যারা চাঁদাবাজি করছেন, তাঁদের দিন ফুরিয়ে আসছে। আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারি, আমাদের এই তরুণ প্রজন্ম যদি ঐক্যবদ্ধ থাকতে
১ ঘণ্টা আগে