নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পুনঃ তদন্ত এবং ‘অন্যায়ভাবে’ চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পুনর্বহালের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগে অবরোধ কর্মসূচি শুরু করেছেন ভুক্তভোগী, তাঁদের পরিবার ও ছাত্র-জনতা। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১টা ৪৫ মিনিটের দিকে এ কর্মসূচি শুরু করেন তাঁরা।
এতে করে শাহবাগ মোড় থেকে চারদিকের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। কর্মসূচির কারণে কাঁটাবন-ফার্মগেট-মতিঝিল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এই পথগুলোতে চলাচলকারী পরিবহনের যাত্রীদের গাড়ি থেকে নেমে হেঁটে গন্তব্যস্থলে যেতে দেখা গেছে।
আজকের এই কর্মসূচিতে অবস্থান নেওয়া চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্য নুরুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা আমাদের অধিকার আদায়ের জন্য এখানে এসেছি। সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের আশ্বাস না পেলে আমরা রাজপথ ছাড়ব না। আমাদের অনেক ভাই এখনো জেলে আছেন, তাঁদের মুক্ত করে আমরা রাজপথ ছাড়ব।’
কর্মসূচি চলাকালে আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আরিয়ান বলেন, ‘ছাত্র-জনতার রক্তের ওপর দিয়ে আপনারা (সরকার) ক্ষমতায় গেছেন। এসি রুমে টিভি স্ক্রিনের সামনে বসে শাহবাগের অবস্থা দেখছেন, কিন্তু শাহবাগে এসে কথা বলতে পারছেন না। ছাত্রদের ন্যায্য দাবি না মানার কারণে শেখ হাসিনার পতন হয়েছে, আপনারাও সেই পথে হাঁটবেন না। সেই পথে হাঁটলে শেখ হাসিনার মতো অবস্থা আপনাদেরও হবে।’
গতকাল বুধবার রাত থেকে একই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন তারা। এদিন দুপুরে একই দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বাসভবন অভিমুখে যাত্রা শুরু করলে শাহবাগ মোড়ে পুলিশি বাধার মুখে পড়েন তাঁর। পরে সেখান থেকে তাঁদের একটি প্রতিনিধিদল প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে যায়। সেখান থেকে বিকেলে ফিরে ‘ন্যায়বিচারের আশ্বাস’ না পেলে আজ শাহবাগ অবরোধের ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীরা।
পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পুনঃ তদন্ত এবং ‘অন্যায়ভাবে’ চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পুনর্বহালের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগে অবরোধ কর্মসূচি শুরু করেছেন ভুক্তভোগী, তাঁদের পরিবার ও ছাত্র-জনতা। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১টা ৪৫ মিনিটের দিকে এ কর্মসূচি শুরু করেন তাঁরা।
এতে করে শাহবাগ মোড় থেকে চারদিকের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। কর্মসূচির কারণে কাঁটাবন-ফার্মগেট-মতিঝিল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এই পথগুলোতে চলাচলকারী পরিবহনের যাত্রীদের গাড়ি থেকে নেমে হেঁটে গন্তব্যস্থলে যেতে দেখা গেছে।
আজকের এই কর্মসূচিতে অবস্থান নেওয়া চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্য নুরুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা আমাদের অধিকার আদায়ের জন্য এখানে এসেছি। সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের আশ্বাস না পেলে আমরা রাজপথ ছাড়ব না। আমাদের অনেক ভাই এখনো জেলে আছেন, তাঁদের মুক্ত করে আমরা রাজপথ ছাড়ব।’
কর্মসূচি চলাকালে আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আরিয়ান বলেন, ‘ছাত্র-জনতার রক্তের ওপর দিয়ে আপনারা (সরকার) ক্ষমতায় গেছেন। এসি রুমে টিভি স্ক্রিনের সামনে বসে শাহবাগের অবস্থা দেখছেন, কিন্তু শাহবাগে এসে কথা বলতে পারছেন না। ছাত্রদের ন্যায্য দাবি না মানার কারণে শেখ হাসিনার পতন হয়েছে, আপনারাও সেই পথে হাঁটবেন না। সেই পথে হাঁটলে শেখ হাসিনার মতো অবস্থা আপনাদেরও হবে।’
গতকাল বুধবার রাত থেকে একই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন তারা। এদিন দুপুরে একই দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বাসভবন অভিমুখে যাত্রা শুরু করলে শাহবাগ মোড়ে পুলিশি বাধার মুখে পড়েন তাঁর। পরে সেখান থেকে তাঁদের একটি প্রতিনিধিদল প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে যায়। সেখান থেকে বিকেলে ফিরে ‘ন্যায়বিচারের আশ্বাস’ না পেলে আজ শাহবাগ অবরোধের ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৩৬ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৩৯ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৩৯ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে