নরসিংদী প্রতিনিধি
জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম বলেছেন, ‘একাত্তর আমাদের শেকড়, চব্বিশ আমাদের অস্তিত্ব। এই অস্তিত্ব যেন আমরা ইতিহাসের অংশ হিসেবে রাখতে পারি। তাই খুনি হাসিনাসহ যাদের নির্দেশে এত মানুষকে খুন করা হয়েছে, রক্ত ঝরানো হয়েছে, তাদের বিচারের শাস্তির কথা স্পষ্টভাবে একটি ঘোষণাপত্রে থাকতে হবে।’
জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রের পক্ষে জনমত গড়তে আজ বুধবার দিনভর নরসিংদীতে লিফলেট বিতরণ করেন সারজিস আলম। এ সময় সাংবাদিকদের উদ্দেশে এসব কথা বলেন তিনি।
সারজিস আলম বলেন, ‘আমরা সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা একাত্মতা প্রকাশ করে আমাদের সাত দফা দাবিকে যৌক্তিক বলে জানিয়েছেন। নরসিংদীর জেলখানা গেট ছিল ২০২৪-এর ছাত্র আন্দোলনের রণক্ষেত্র। এই রণক্ষেত্রে খুনি হাসিনার নির্দেশে ছাত্রলীগ, যুবলীগের ক্যাডাররা ও পুলিশ নামক কিছু ক্যাডার আমাদের ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালিয়েছিল। এখানেই কেউ কেউ পোশাকে, কেউ পোশাক ছাড়া, আবার কেউ অস্ত্র নিয়ে এবং অস্ত্র ছাড়া আমার নিরীহ ছাত্র-জনতার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল।’
জাতীয় নাগরিক কমিটির এই মুখ্য সংগঠক বলেন, ‘সরকারকে চব্বিশের অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র অবশ্যই ডকুমেন্টেশন করতে হবে। একাত্তর যেমন আমাদের শেকড়, চব্বিশও কিন্তু আমাদের অস্তিত্ব। এই অস্তিত্ব যেন আমরা ইতিহাসের অংশ হিসেবে রাখতে পারি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, খুনি হাসিনাসহ যাদের নির্দেশে এত মানুষকে খুন করা হয়েছে, রক্ত ঝরানো হয়েছে, তাদের বিচারের শাস্তির কথা স্পষ্টভাবে এই ঘোষণাপত্রে থাকতে হবে।’
সারজিস আলম বলেন, ‘যে নতুন বাংলাদেশের প্রত্যাশায় এত প্রাণহানি ঘটল, সেগুলো একটি লিখিত ঘোষণাপত্রে অবশ্যই ডকুমেন্টেশন করতে হবে। আমাদের সংগ্রামের এই ইতিহাস, ইতিহাসের একটি অংশ হয়ে লিখিতভাবে সংবিধানে ডকুমেন্টেশন থাকা উচিত। আমরা সবাই মিলে ফ্যাসিস্টবিরোধী লড়াই করেছিলাম। এ লড়াই জারি রাখব এবং ঐক্যবদ্ধভাবে যে ঘোষণাপত্র সেটি যেন মানুষের সামনে আসে, সে চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।’
আজ দুপুরে শিবপুরের ইটাখোলা মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্থানীয় সমন্বয়কদের নিয়ে সাত দিনব্যাপী ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ বিতরণ কর্মসূচি শুরু করেন সারজিস। এ সময় তিনি জুলাই ঘোষণাপত্র পড়ে শোনান। পরে তিনি ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নরসিংদীর জেলখানা মোড়, পাঁচদোনা ও মাধবদী এলাকায় লিফলেট বিতরণ করেন। এ সময় জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষারসহ স্থানীয় সমন্বয়কেরা উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম বলেছেন, ‘একাত্তর আমাদের শেকড়, চব্বিশ আমাদের অস্তিত্ব। এই অস্তিত্ব যেন আমরা ইতিহাসের অংশ হিসেবে রাখতে পারি। তাই খুনি হাসিনাসহ যাদের নির্দেশে এত মানুষকে খুন করা হয়েছে, রক্ত ঝরানো হয়েছে, তাদের বিচারের শাস্তির কথা স্পষ্টভাবে একটি ঘোষণাপত্রে থাকতে হবে।’
জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রের পক্ষে জনমত গড়তে আজ বুধবার দিনভর নরসিংদীতে লিফলেট বিতরণ করেন সারজিস আলম। এ সময় সাংবাদিকদের উদ্দেশে এসব কথা বলেন তিনি।
সারজিস আলম বলেন, ‘আমরা সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা একাত্মতা প্রকাশ করে আমাদের সাত দফা দাবিকে যৌক্তিক বলে জানিয়েছেন। নরসিংদীর জেলখানা গেট ছিল ২০২৪-এর ছাত্র আন্দোলনের রণক্ষেত্র। এই রণক্ষেত্রে খুনি হাসিনার নির্দেশে ছাত্রলীগ, যুবলীগের ক্যাডাররা ও পুলিশ নামক কিছু ক্যাডার আমাদের ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালিয়েছিল। এখানেই কেউ কেউ পোশাকে, কেউ পোশাক ছাড়া, আবার কেউ অস্ত্র নিয়ে এবং অস্ত্র ছাড়া আমার নিরীহ ছাত্র-জনতার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল।’
জাতীয় নাগরিক কমিটির এই মুখ্য সংগঠক বলেন, ‘সরকারকে চব্বিশের অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র অবশ্যই ডকুমেন্টেশন করতে হবে। একাত্তর যেমন আমাদের শেকড়, চব্বিশও কিন্তু আমাদের অস্তিত্ব। এই অস্তিত্ব যেন আমরা ইতিহাসের অংশ হিসেবে রাখতে পারি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, খুনি হাসিনাসহ যাদের নির্দেশে এত মানুষকে খুন করা হয়েছে, রক্ত ঝরানো হয়েছে, তাদের বিচারের শাস্তির কথা স্পষ্টভাবে এই ঘোষণাপত্রে থাকতে হবে।’
সারজিস আলম বলেন, ‘যে নতুন বাংলাদেশের প্রত্যাশায় এত প্রাণহানি ঘটল, সেগুলো একটি লিখিত ঘোষণাপত্রে অবশ্যই ডকুমেন্টেশন করতে হবে। আমাদের সংগ্রামের এই ইতিহাস, ইতিহাসের একটি অংশ হয়ে লিখিতভাবে সংবিধানে ডকুমেন্টেশন থাকা উচিত। আমরা সবাই মিলে ফ্যাসিস্টবিরোধী লড়াই করেছিলাম। এ লড়াই জারি রাখব এবং ঐক্যবদ্ধভাবে যে ঘোষণাপত্র সেটি যেন মানুষের সামনে আসে, সে চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।’
আজ দুপুরে শিবপুরের ইটাখোলা মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্থানীয় সমন্বয়কদের নিয়ে সাত দিনব্যাপী ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ বিতরণ কর্মসূচি শুরু করেন সারজিস। এ সময় তিনি জুলাই ঘোষণাপত্র পড়ে শোনান। পরে তিনি ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নরসিংদীর জেলখানা মোড়, পাঁচদোনা ও মাধবদী এলাকায় লিফলেট বিতরণ করেন। এ সময় জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষারসহ স্থানীয় সমন্বয়কেরা উপস্থিত ছিলেন।
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে আগামীকাল শুক্রবার দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও আশপাশের জেলার শতাধিক গ্রামে ঈদুল আজহা উদ্যাপন করা হবে। জেলার সাতকানিয়া উপজেলার মির্জাখীল দরবার শরিফের অনুসারীরা হানাফি মাজহাবের অনুসরণ করে হজের পরের দিন ঈদুল আজহা পালন করে থাকেন।
১ ঘণ্টা আগেসভায় যোগ দিতে সরকারি গাড়িতেই রাজশাহী এসেছিলেন নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হা-মীম তাবাসসুম প্রভা। সভা শেষ করে সোজা হাটে গিয়ে তিনি কোরবানির গরু কিনেছেন। তারপর সেই সরকারি গাড়িতেই তুলে নিয়ে গেছেন গরু। আজ বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা দেখা দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহাকে সামনে রেখে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পশুর হাট বসেছে। রাজধানীর ২১টি স্থানে ছড়িয়ে থাকা এসব পশুর হাটে আজ ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে জমে উঠেছে বেচাকেনা। আজ বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সকাল থেকে হাটগুলোতে প্রচণ্ড ভিড় লক্ষ করা গেছে। অফিস-আদালতের ছুটি শুরু হওয়ায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানের পশুর
২ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহা সামনে রেখে খাগড়াছড়ির বিভিন্ন সীমান্তে পুশ ইন, গরু চোরাচালান ও কোরবানির পশুর চামড়া পাচার রোধে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ৪৩ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন (বিজিবি)।
২ ঘণ্টা আগে