নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কেউ ভিড় জমাচ্ছেন পাখিদের স্টলে, কেউ তুলছেন সেলফি, কাছে পেয়ে কেউ কেউ প্রিয় পশুকে হাত দিয়ে ছুঁয়ে দেখছেন। আজ শুক্রবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পুরোনো বাণিজ্য মেলা মাঠে অনুষ্ঠিত প্রাণিসম্পদ মেলায় এমন দৃশ্যই দেখা গেছে। তবে দর্শনার্থীদের বেশি আগ্রহ দেখা গেছে উট, দুম্বাসহ ভিনদেশি পশু-পাখির স্টলগুলোতে।
‘প্রাণিসম্পদে ভরব দেশ, গড়ব স্মার্ট বাংলাদেশ’ স্লোগানে গতকাল বৃহস্পতিবার শুরু হয় দুইদিন ব্যাপী এই মেলা। মেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রাণিসম্পদ মেলায় অনেকে ঘুরতে এসেছেন পরিবার নিয়ে। ঢাকার মিরপুর-১৩ এলাকার বাসিন্দা শরীফুল ইসলাম দুই কন্যা সন্তান ইরা (৮) ও জারাকে (৩) নিয়ে মেলায় এসেছেন। শরীফুল বলেন, ‘প্রাণীর প্রতি ভালোবাসা থেকে সন্তানদের নিয়ে মেলায় এসেছি। অনেক পশুপাখি আছে সচরাচর দেখা যায় না। বিশেষ করে উট ও দুম্বা আমার বাচ্চারা আগে সরাসরি দেখেনি।’
টিয়া পাখির স্টল আয়েশা বার্ডসে ভিডিও ধারণ করতে দেখা গেছে ফরিদা মল্লিক (৩০) নামের এক দর্শনার্থীকে। তিনি স্বামীকে সঙ্গে নিয়ে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে মেলায় ঘুরতে এসেছেন। ফরিদা জানান, তিনি কুকুর বিড়াল ও বিভিন্ন প্রজাতির মুরগি দেখেছেন।
মেলাটি আয়োজন করেছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিডিএফএ) ও বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ কাউন্সিল (বিপিআইসি)। আয়োজকেরা বলেছেন, মেলার তিনশতাধিক স্টলে গরু, ছাগল, ভেড়া, দুম্বাসহ কয়েক হাজার পোষা প্রাণী প্রদর্শন করা হয়েছে।
সরেজমিনে প্রাণিসম্পদ মেলায় দেখা যায়, নানা জাতের গরু, ছাগল, উট, দুম্বার সমারোহ। এছাড়াও নানা রঙের কুকুর, বিড়াল, ভুট্টি রয়েছে। কিচিরমিচির শব্দে সরব উপস্থিতি রয়েছে ময়ূর, কবুতর, টিয়াসহ বিভিন্ন প্রজাতির ছোট-বড় পাখির। মেলাতে দেশের সবচেয়ে বড় আকারের গরু-মহিষ ও ছাগল-ভেড়ার র্যাম্প শো আয়োজন করা হয়। এছাড়াও মেলাতে বিক্রি করা হয় নানা রকম সুস্বাদু মাংস ও দুগ্ধজাত পণ্য এবং খামার স্থাপনের সরঞ্জামাদিসহ সহায়ক শিল্প সামগ্রী।
প্রাণিসম্পদ মেলায় চারটি গাড়ল ও তিনটি গরু নিয়ে অংশ নিয়েছেন সিলেট কদমতলী এলাকার আবুল কাশেম চৌধুরী। তিনি জানান, মেলার প্রথম দিন ভালো দামে তিনটি গাড়ল বিক্রি করেছেন। তবে এবারের প্রাণিসম্পদ মেলায় ক্রেতা-বিক্রেতা দুটোই কম বলে দাবি করেছেন হাম্বাপাগলা ডেইরি এন্ড এগ্রোর বিক্রেতা হাফিজুর রহমান। তিনি নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুর থেকে ৮০০ কেজির বেশি ওজনের তিনটি গরু এনেছেন। এর মধ্যে আমেরিকান প্লাগ-বি ও শাহীওয়াল জাতের গরু রয়েছে। হাফিজ একেকটি গরুর দাম হাঁকছেন ১২ থেকে ১৪ লাখ টাকা।
বিদেশি জাতের কুকুরের স্টল ‘ক্যাটস এন্ড ডক’কে ঘিরেও মানুষের কৌতূহল দেখা গেছে। ওই স্টলের বিক্রয়কর্মী আবুল বাশার বলেন, ছয়টা বিদেশি জাতের কুকুর রয়েছে তাঁদের স্টলে। এর মধ্যে সাইবেরিয়ান হাস্কি জাতের কুকুরটি বিক্রি হয়েছে এক লাখ ২০ হাজার টাকায়। এছাড়া বাকি কুকুরগুলো প্রতিটি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা দামে।
কেউ ভিড় জমাচ্ছেন পাখিদের স্টলে, কেউ তুলছেন সেলফি, কাছে পেয়ে কেউ কেউ প্রিয় পশুকে হাত দিয়ে ছুঁয়ে দেখছেন। আজ শুক্রবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পুরোনো বাণিজ্য মেলা মাঠে অনুষ্ঠিত প্রাণিসম্পদ মেলায় এমন দৃশ্যই দেখা গেছে। তবে দর্শনার্থীদের বেশি আগ্রহ দেখা গেছে উট, দুম্বাসহ ভিনদেশি পশু-পাখির স্টলগুলোতে।
‘প্রাণিসম্পদে ভরব দেশ, গড়ব স্মার্ট বাংলাদেশ’ স্লোগানে গতকাল বৃহস্পতিবার শুরু হয় দুইদিন ব্যাপী এই মেলা। মেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রাণিসম্পদ মেলায় অনেকে ঘুরতে এসেছেন পরিবার নিয়ে। ঢাকার মিরপুর-১৩ এলাকার বাসিন্দা শরীফুল ইসলাম দুই কন্যা সন্তান ইরা (৮) ও জারাকে (৩) নিয়ে মেলায় এসেছেন। শরীফুল বলেন, ‘প্রাণীর প্রতি ভালোবাসা থেকে সন্তানদের নিয়ে মেলায় এসেছি। অনেক পশুপাখি আছে সচরাচর দেখা যায় না। বিশেষ করে উট ও দুম্বা আমার বাচ্চারা আগে সরাসরি দেখেনি।’
টিয়া পাখির স্টল আয়েশা বার্ডসে ভিডিও ধারণ করতে দেখা গেছে ফরিদা মল্লিক (৩০) নামের এক দর্শনার্থীকে। তিনি স্বামীকে সঙ্গে নিয়ে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে মেলায় ঘুরতে এসেছেন। ফরিদা জানান, তিনি কুকুর বিড়াল ও বিভিন্ন প্রজাতির মুরগি দেখেছেন।
মেলাটি আয়োজন করেছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিডিএফএ) ও বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ কাউন্সিল (বিপিআইসি)। আয়োজকেরা বলেছেন, মেলার তিনশতাধিক স্টলে গরু, ছাগল, ভেড়া, দুম্বাসহ কয়েক হাজার পোষা প্রাণী প্রদর্শন করা হয়েছে।
সরেজমিনে প্রাণিসম্পদ মেলায় দেখা যায়, নানা জাতের গরু, ছাগল, উট, দুম্বার সমারোহ। এছাড়াও নানা রঙের কুকুর, বিড়াল, ভুট্টি রয়েছে। কিচিরমিচির শব্দে সরব উপস্থিতি রয়েছে ময়ূর, কবুতর, টিয়াসহ বিভিন্ন প্রজাতির ছোট-বড় পাখির। মেলাতে দেশের সবচেয়ে বড় আকারের গরু-মহিষ ও ছাগল-ভেড়ার র্যাম্প শো আয়োজন করা হয়। এছাড়াও মেলাতে বিক্রি করা হয় নানা রকম সুস্বাদু মাংস ও দুগ্ধজাত পণ্য এবং খামার স্থাপনের সরঞ্জামাদিসহ সহায়ক শিল্প সামগ্রী।
প্রাণিসম্পদ মেলায় চারটি গাড়ল ও তিনটি গরু নিয়ে অংশ নিয়েছেন সিলেট কদমতলী এলাকার আবুল কাশেম চৌধুরী। তিনি জানান, মেলার প্রথম দিন ভালো দামে তিনটি গাড়ল বিক্রি করেছেন। তবে এবারের প্রাণিসম্পদ মেলায় ক্রেতা-বিক্রেতা দুটোই কম বলে দাবি করেছেন হাম্বাপাগলা ডেইরি এন্ড এগ্রোর বিক্রেতা হাফিজুর রহমান। তিনি নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুর থেকে ৮০০ কেজির বেশি ওজনের তিনটি গরু এনেছেন। এর মধ্যে আমেরিকান প্লাগ-বি ও শাহীওয়াল জাতের গরু রয়েছে। হাফিজ একেকটি গরুর দাম হাঁকছেন ১২ থেকে ১৪ লাখ টাকা।
বিদেশি জাতের কুকুরের স্টল ‘ক্যাটস এন্ড ডক’কে ঘিরেও মানুষের কৌতূহল দেখা গেছে। ওই স্টলের বিক্রয়কর্মী আবুল বাশার বলেন, ছয়টা বিদেশি জাতের কুকুর রয়েছে তাঁদের স্টলে। এর মধ্যে সাইবেরিয়ান হাস্কি জাতের কুকুরটি বিক্রি হয়েছে এক লাখ ২০ হাজার টাকায়। এছাড়া বাকি কুকুরগুলো প্রতিটি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা দামে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৩ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৩ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৪ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৪ ঘণ্টা আগে