গাজীপুর প্রতিনিধি
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. মশিউর রহমান বলেছেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণ ও মানবমুক্তির দূত। তাঁর সারা জীবনের আরাধনা ছিল মানবমুক্তি ও গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠা। মানবমুক্তির জন্যই তিনি মুক্তিযুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন। বাঙালিকে গেরিলা যোদ্ধায় পরিণত করে পাকিস্তানি সামরিক শাসকদের পরাস্ত করতে সক্ষম হন।'
আজ শুক্রবার পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু: বাংলাদেশ জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মহানায়ক’ শীর্ষক আলোচনা সভায় মুখ্য আলোচকের বক্তব্যে এসব কথা বলেন উপাচার্য।
বিকেলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক মো. আতাউর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ওই তথ্য জানানো হয়েছে।
উপাচার্য মশিউর রহমান বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর শোষিতের গণতন্ত্রের পক্ষে যে অবস্থান ছিল সেটিও মূলত তাঁর মানবমুক্তির সমাজ বিনির্মাণের নতুন অর্থনৈতিক ব্যবস্থা। তিনি মূলত বাঙালির মধ্যে হাজার বছরের যে গ্লানি, বঞ্চনা, নিপীড়ন ও নিগ্রহের বাঁধন ছিল তার মধ্যে দাঁড়িয়ে মানবমুক্তির জয়গান গাইতে চেয়েছেন। ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে মূলত সেই মুক্তির আহ্বান জানান এবং তা বাস্তবায়ন করেন। তিনি সামগ্রিক অর্থনীতির জাতিরাষ্ট্র গঠনের আর্কিটেক্ট বা নির্মাতা হিসেবে কাজ করেছেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি হয়েছেন নতুন জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশ গঠনের রূপকার।’
বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু বাঙালির মুক্তির প্রাণের তৃষ্ণাকে ধারণ করে আন্দোলন সংগ্রাম করে বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতা এনে দেন। বঙ্গবন্ধুর মতো আর কেউ বাংলা আর বাঙালিকে ধারণ করতে পারেননি। বাঙালির হাজার বছরের কাঙ্ক্ষিত মুক্তি তিনি এনে দিয়েছিলেন। বাঙালি রাষ্ট্রের বিনির্মাণ, অর্থনৈতিক মুক্তি, সাংস্কৃতিক তথা মুক্তির দূত হয়ে তিনি বাঙালি ও বাংলাদেশকে গড়ে তুলেছিলেন। এ কারণেই তিনিই বাংলাদেশ জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মহানায়ক।’
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন—সংসদ সদস্য মো. নুরুজ্জামান বিশ্বাস, সংসদ সদস্য আহমেদ ফিরোজ কবির, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. নূরজাহান বেগম, স্কয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী। স্বাগত বক্তব্য দেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. এসএম মোস্তফা কামাল।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. মশিউর রহমান বলেছেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণ ও মানবমুক্তির দূত। তাঁর সারা জীবনের আরাধনা ছিল মানবমুক্তি ও গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠা। মানবমুক্তির জন্যই তিনি মুক্তিযুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন। বাঙালিকে গেরিলা যোদ্ধায় পরিণত করে পাকিস্তানি সামরিক শাসকদের পরাস্ত করতে সক্ষম হন।'
আজ শুক্রবার পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু: বাংলাদেশ জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মহানায়ক’ শীর্ষক আলোচনা সভায় মুখ্য আলোচকের বক্তব্যে এসব কথা বলেন উপাচার্য।
বিকেলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক মো. আতাউর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ওই তথ্য জানানো হয়েছে।
উপাচার্য মশিউর রহমান বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর শোষিতের গণতন্ত্রের পক্ষে যে অবস্থান ছিল সেটিও মূলত তাঁর মানবমুক্তির সমাজ বিনির্মাণের নতুন অর্থনৈতিক ব্যবস্থা। তিনি মূলত বাঙালির মধ্যে হাজার বছরের যে গ্লানি, বঞ্চনা, নিপীড়ন ও নিগ্রহের বাঁধন ছিল তার মধ্যে দাঁড়িয়ে মানবমুক্তির জয়গান গাইতে চেয়েছেন। ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে মূলত সেই মুক্তির আহ্বান জানান এবং তা বাস্তবায়ন করেন। তিনি সামগ্রিক অর্থনীতির জাতিরাষ্ট্র গঠনের আর্কিটেক্ট বা নির্মাতা হিসেবে কাজ করেছেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি হয়েছেন নতুন জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশ গঠনের রূপকার।’
বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু বাঙালির মুক্তির প্রাণের তৃষ্ণাকে ধারণ করে আন্দোলন সংগ্রাম করে বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতা এনে দেন। বঙ্গবন্ধুর মতো আর কেউ বাংলা আর বাঙালিকে ধারণ করতে পারেননি। বাঙালির হাজার বছরের কাঙ্ক্ষিত মুক্তি তিনি এনে দিয়েছিলেন। বাঙালি রাষ্ট্রের বিনির্মাণ, অর্থনৈতিক মুক্তি, সাংস্কৃতিক তথা মুক্তির দূত হয়ে তিনি বাঙালি ও বাংলাদেশকে গড়ে তুলেছিলেন। এ কারণেই তিনিই বাংলাদেশ জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মহানায়ক।’
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন—সংসদ সদস্য মো. নুরুজ্জামান বিশ্বাস, সংসদ সদস্য আহমেদ ফিরোজ কবির, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. নূরজাহান বেগম, স্কয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী। স্বাগত বক্তব্য দেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. এসএম মোস্তফা কামাল।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৯ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২৩ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২৭ মিনিট আগে