অনলাইন ডেস্ক
অপরাধ বিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ক্র্যাব) কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মির্জা মেহেদী তমাল এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন এম এম বাদশাহ।
আজ শুক্রবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে দিনভর ভোট গ্রহণ হয়। ভোট গণনা শেষে নির্বাচিতদের নাম ঘোষণা করা হয়।
এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ছিলেন ২৯৮ জন। এর মধ্যে ২৮৬ জন ভোট দিয়েছেন। নির্বাচনে সভাপতি পদে মির্জা মেহেদী তমাল পেয়েছেন ১২৮ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাহবুব আলম লাবলু পেয়েছেন ৯৫ ভোট।
সাধারণ সম্পাদক পদে এম এম বাদশাহ পেয়েছেন ১৮১ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এস এম নুরুজ্জামান পেয়েছেন ১০৪ ভোট।
এ ছাড়া সহসভাপতি পদে ১৫৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন উমর ফারুক আলহাদী। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিজানুর রহমান (মাসুম মিজান) পেয়েছেন ১২০ ভোট।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে সাজ্জাদ মাহমুদ খান ১৫৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাইফ বাবলু পেয়েছেন ৯৪ ভোট।
আইন ও কল্যাণ সম্পাদক পদে মো. মাহমুদুল হাসান ১৫৫ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী শেখ কালিমউল্যাহ পেয়েছেন ১১৬ ভোট।
অন্যদিকে দপ্তর সম্পাদক পদে ওয়াসিম সিদ্দিকী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে নিহাল হাসনাইন, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে রকিবুল ইসলাম মানিক, প্রশিক্ষণ ও তথ্য প্রযুক্তি সম্পাদক পদে মো. জসীম উদ্দীন এবং আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে হাবিবুল্লাহ মিজান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
কার্যনির্বাহী সদস্যের তিনটি পদে সর্বোচ্চ ২০৩ ভোট পেয়ে প্রথম হয়েছেন জিয়া খান। ১৮৭ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় ইমরান রহমান ও ৭৫ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন মোহাম্মদ জাকারিয়া।
অপরাধ বিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ক্র্যাব) কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মির্জা মেহেদী তমাল এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন এম এম বাদশাহ।
আজ শুক্রবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে দিনভর ভোট গ্রহণ হয়। ভোট গণনা শেষে নির্বাচিতদের নাম ঘোষণা করা হয়।
এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ছিলেন ২৯৮ জন। এর মধ্যে ২৮৬ জন ভোট দিয়েছেন। নির্বাচনে সভাপতি পদে মির্জা মেহেদী তমাল পেয়েছেন ১২৮ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাহবুব আলম লাবলু পেয়েছেন ৯৫ ভোট।
সাধারণ সম্পাদক পদে এম এম বাদশাহ পেয়েছেন ১৮১ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এস এম নুরুজ্জামান পেয়েছেন ১০৪ ভোট।
এ ছাড়া সহসভাপতি পদে ১৫৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন উমর ফারুক আলহাদী। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিজানুর রহমান (মাসুম মিজান) পেয়েছেন ১২০ ভোট।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে সাজ্জাদ মাহমুদ খান ১৫৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাইফ বাবলু পেয়েছেন ৯৪ ভোট।
আইন ও কল্যাণ সম্পাদক পদে মো. মাহমুদুল হাসান ১৫৫ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী শেখ কালিমউল্যাহ পেয়েছেন ১১৬ ভোট।
অন্যদিকে দপ্তর সম্পাদক পদে ওয়াসিম সিদ্দিকী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে নিহাল হাসনাইন, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে রকিবুল ইসলাম মানিক, প্রশিক্ষণ ও তথ্য প্রযুক্তি সম্পাদক পদে মো. জসীম উদ্দীন এবং আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে হাবিবুল্লাহ মিজান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
কার্যনির্বাহী সদস্যের তিনটি পদে সর্বোচ্চ ২০৩ ভোট পেয়ে প্রথম হয়েছেন জিয়া খান। ১৮৭ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় ইমরান রহমান ও ৭৫ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন মোহাম্মদ জাকারিয়া।
বগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি। এ কারণে ৪৪ পুলিশ কর্মকর্তার ...
৪ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের দুলাল হোসেন পেশায় রংমিস্ত্রি। কাজের সন্ধানে তিনি ঢাকায় গিয়েছিলেন। জুটেছিল কাজও। তবে গত বছরের জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন তিনি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন রাজধানীর উত্তরায় মিছিলে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এখন ক্রাচে ভর দিয়ে হাঁটেন। তবে যে স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা এসেছিলেন, তা এখন ফিকে...
৪ ঘণ্টা আগে২০২০ সালে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন আবুল বাশার সুজন। এর আগে ছিলেন পশুর হাটের ইজারাদার। অল্প সময়ের মধ্যেই ফারুকের ডান হাত হন। কিছুদিন পর তানোর পৌরসভার মেয়র হওয়ারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন সুজন। সেখানে বাড়ি করেন...
৪ ঘণ্টা আগেদরিদ্র পরিবারের সন্তান নুর আলী (৪৭)। করতেন রাজমিস্ত্রির কাজ। জমিজমা তেমন ছিল না, বাবাও ছিলেন দিনমজুর। বাড়ি বলতে ছিল আধা পাকা টিনের ঘর। অথচ ১০ বছরের ব্যবধানে সেই ব্যক্তি কোটিপতি বনে গেছেন। শুধু তা-ই নয়। আধা পাকা টিনের ঘরের জায়গায় এখন বিশাল তিনতলা আলিশান বাড়ি। যার মূল্য কোটি টাকা।
৪ ঘণ্টা আগে