নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিবের মায়ের চিকিৎসায় নিজ দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দেখভালের দায়িত্ব দেওয়ার ঘটনা নিয়ে কথা বলেছেন মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। এ নিয়ে বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলছেন, সচিব রওনক মাহমুদের মায়ের চিকিৎসা নিয়ে মন্ত্রণালয় থেকে কোনো চিঠি ইস্যু করা হয়নি।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকেরা এ নিয়ে মন্ত্রীকে প্রশ্ন করেন। জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘আমি ঢাকার বাইরে ছিলাম। গণমাধ্যমের সূত্র ধরে জানতে পেরেছি, আমাদের মন্ত্রণালয়ের সচিবের মায়ের চিকিৎসার জন্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা কর্মচারীদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে আজ একনেক মিটিংয়ে আমি সচিব মহোদয়কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেছেন, আমি কাউকে এ ধরনের কাজ করতে বলিনি। আমি মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিয়ে দেখেছি, মন্ত্রণালয়ের সচিবের মায়ের দেখভাল করার জন্য কাউকে কোনো দায়িত্ব দেওয়া হয়নি।’
তবে সচিবের মাকে দেখার জন্য মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কেউ কেউ হাসপাতালে যেতে পারেন বলে উল্লেখ করে মন্ত্রী রেজাউল করিম বলেন, মন্ত্রণালয় থেকে এ জাতীয় কোনো কিছু করা হয়নি, কাউকে কোনো রূপ দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। মন্ত্রণালয় থেকে যেসব চিঠি ইস্যু করা হয় সেখানে দাপ্তরিক তারিখ ও কর্মকর্তার সই থাকে বলেও স্মরণ করিয়ে দেন তিনি।
চিঠি ইস্যু না করেও কাউকে এ ধরনের দায়িত্ব দেওয়া যায় কি-না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, এ বিষয়ে কাউকে কোনো দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। সচিব আমাকে জানিয়েছেন, কাউকে তাঁর অফিশিয়াল নিয়মের বাইরে গিয়ে তাঁর মাকে দেখভাল করা বা কোনো দায়িত্ব পালন করার জন্য তিনি বলেননি। তিনি মৌখিকভাবেও এ ধরনের কোনো নির্দেশনা দেননি।
উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদের মা। তাঁকে দেখাশোনার জন্য দপ্তর থেকে অপ্রাতিষ্ঠানিক চিঠি ইস্যু করে এক উপসচিবসহ অন্তত ২০ জন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। ওই নির্দেশনায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিবের মায়ের প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হাসপাতালে অবস্থানের সময়ও নির্ধারণ করে দেওয়া হয়।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিবের মায়ের চিকিৎসায় নিজ দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দেখভালের দায়িত্ব দেওয়ার ঘটনা নিয়ে কথা বলেছেন মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। এ নিয়ে বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলছেন, সচিব রওনক মাহমুদের মায়ের চিকিৎসা নিয়ে মন্ত্রণালয় থেকে কোনো চিঠি ইস্যু করা হয়নি।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকেরা এ নিয়ে মন্ত্রীকে প্রশ্ন করেন। জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘আমি ঢাকার বাইরে ছিলাম। গণমাধ্যমের সূত্র ধরে জানতে পেরেছি, আমাদের মন্ত্রণালয়ের সচিবের মায়ের চিকিৎসার জন্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা কর্মচারীদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে আজ একনেক মিটিংয়ে আমি সচিব মহোদয়কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেছেন, আমি কাউকে এ ধরনের কাজ করতে বলিনি। আমি মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিয়ে দেখেছি, মন্ত্রণালয়ের সচিবের মায়ের দেখভাল করার জন্য কাউকে কোনো দায়িত্ব দেওয়া হয়নি।’
তবে সচিবের মাকে দেখার জন্য মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কেউ কেউ হাসপাতালে যেতে পারেন বলে উল্লেখ করে মন্ত্রী রেজাউল করিম বলেন, মন্ত্রণালয় থেকে এ জাতীয় কোনো কিছু করা হয়নি, কাউকে কোনো রূপ দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। মন্ত্রণালয় থেকে যেসব চিঠি ইস্যু করা হয় সেখানে দাপ্তরিক তারিখ ও কর্মকর্তার সই থাকে বলেও স্মরণ করিয়ে দেন তিনি।
চিঠি ইস্যু না করেও কাউকে এ ধরনের দায়িত্ব দেওয়া যায় কি-না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, এ বিষয়ে কাউকে কোনো দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। সচিব আমাকে জানিয়েছেন, কাউকে তাঁর অফিশিয়াল নিয়মের বাইরে গিয়ে তাঁর মাকে দেখভাল করা বা কোনো দায়িত্ব পালন করার জন্য তিনি বলেননি। তিনি মৌখিকভাবেও এ ধরনের কোনো নির্দেশনা দেননি।
উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদের মা। তাঁকে দেখাশোনার জন্য দপ্তর থেকে অপ্রাতিষ্ঠানিক চিঠি ইস্যু করে এক উপসচিবসহ অন্তত ২০ জন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। ওই নির্দেশনায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিবের মায়ের প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হাসপাতালে অবস্থানের সময়ও নির্ধারণ করে দেওয়া হয়।
চট্টগ্রাম ওয়াসার পানি উৎপাদন ও চাহিদার মধ্যে প্রতিদিন ৫ কোটি লিটারের ফারাক। অনেক জায়গায় সুপেয় পানির জন্য হাহাকার করছে নগরবাসী। কিন্তু মানুষের ভোগান্তিকে দূরে ঠেলে নতুন মোবাইল কেনা এবং ভ্রমণ বিলাসে মেতেছেন ওয়াসার কর্মকর্তারা। সংস্থার ৯১ কর্মকর্তার জন্য মোবাইল ফোন কেনা এবং ২২
২ ঘণ্টা আগেবঙ্গোপসাগরের তীরঘেঁষা উপকূলীয় জেলা বরগুনার ছয়টি উপজেলায় ১২ লাখ মানুষের বসবাস। তাঁদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতের জন্য জেলার ১০০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালটি আধুনিকায়নের মাধ্যমে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয় ২০১৩ সালে। কিন্তু এক যুগেও হাসপাতালটির শূন্য পদে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর পৌরসভায় ৮ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত একটি পানি সরবরাহ প্রকল্পে চরম অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পটি তিন বছর আগে উদ্বোধন করা হলেও আজ পর্যন্ত পৌরবাসীর ঘরে পৌঁছায়নি একফোঁটা পানি। প্রকল্পের কাজ কাগজ-কলমে সম্পন্ন দেখানো হলেও বাস্তবে এর অগ্রগতি ‘শূন্য’। ঠিকাদারি প্রত
২ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর, শহীদ সিরাজ লেক, শিমুলবাগানসহ পর্যটন এলাকায় গতি আনতে ২০১৮ সালে তাহিরপুরের ডাম্পের বাজার এলাকায় পাটলাই নদের ওপর সেতু নির্মাণ শুরু হয়। তিন বছরের মধ্যে সেতুর কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। উল্টো গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সেতু চালু নিয়েই দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা।
৩ ঘণ্টা আগে