টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের মধুপুরে পরীক্ষার কেন্দ্রে অনধিকার প্রবেশের দায়ে ছাত্রলীগ নেতাসহ দুজনকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ বুধবার বিকেলে মধুপুর সরকারি কলেজ কেন্দ্রের ভ্যানু মধুপুর রাণী ভবানী মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে পৃথক ভ্রাম্যমাণ আদালত এই দণ্ডাদেশ দেন।
দণ্ড পাওয়া নেতারা হলেন মধুপুর পৌরশহরের মাস্টারপাড়া এলাকার শেখ ফরিদ বাবু (২৬)। তিনি মধুপুর সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সম্প্রতি ঘোষিত কলেজ শাখা কমিটির আহ্বায়ক। অপরজন হলেন বাবুর সহযোগী সিজান আহমেদ (২৪)। তার বাড়ি মধুপুরের আউশনারা ইউনিয়নের ইদিলপুর গ্রামে।
অর্থদণ্ডের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জাকির হোসেন। তিনি বলেন, ‘পাবলিক পরীক্ষার হলে অনুপ্রবেশের দায়ে আইনের সংশ্লিষ্ট ধারায় দুজনকে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।’
উপজেলা প্রশাসন থেকে জানা গেছে, আজ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিএ পাশ কোর্সের তৃতীয় বর্ষের ফাইনালের প্রথম পরীক্ষা ইংরেজি ছিল। রাণী ভবানী মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে (ভ্যানু) পরীক্ষা চলার সময়ে মধুপুর সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের ওই দুই নেতা প্রবেশ করেন। তাঁরা মোবাইল ফোনে প্রশ্নপত্রের ছবি তুলে বাইরে সমাধান করে হলে সরবরাহের উদ্যোগ নেন।
খবর পেয়ে মধুপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শামীমা ইয়াসমিন এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসেন কেন্দ্র পরিদর্শনে যান। সেখানে গিয়ে তাঁরা অভিযুক্ত দুজনকে আটক করেন। পরে পৃথক আদালত বসিয়ে পাবলিক পরীক্ষার আইন অনুযায়ী প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেন। অনাদায়ে ১৫ দিনের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
মধুপুর সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল মান্নান বলেন, ‘দণ্ড পাওয়া দুজন মধুপুর সরকারি কলেজের ছাত্র কিনা জানি না। তবে তাঁরা ছাত্রলীগের নেতা বলে শুনেছি।’
টাঙ্গাইলের মধুপুরে পরীক্ষার কেন্দ্রে অনধিকার প্রবেশের দায়ে ছাত্রলীগ নেতাসহ দুজনকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ বুধবার বিকেলে মধুপুর সরকারি কলেজ কেন্দ্রের ভ্যানু মধুপুর রাণী ভবানী মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে পৃথক ভ্রাম্যমাণ আদালত এই দণ্ডাদেশ দেন।
দণ্ড পাওয়া নেতারা হলেন মধুপুর পৌরশহরের মাস্টারপাড়া এলাকার শেখ ফরিদ বাবু (২৬)। তিনি মধুপুর সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সম্প্রতি ঘোষিত কলেজ শাখা কমিটির আহ্বায়ক। অপরজন হলেন বাবুর সহযোগী সিজান আহমেদ (২৪)। তার বাড়ি মধুপুরের আউশনারা ইউনিয়নের ইদিলপুর গ্রামে।
অর্থদণ্ডের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জাকির হোসেন। তিনি বলেন, ‘পাবলিক পরীক্ষার হলে অনুপ্রবেশের দায়ে আইনের সংশ্লিষ্ট ধারায় দুজনকে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।’
উপজেলা প্রশাসন থেকে জানা গেছে, আজ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিএ পাশ কোর্সের তৃতীয় বর্ষের ফাইনালের প্রথম পরীক্ষা ইংরেজি ছিল। রাণী ভবানী মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে (ভ্যানু) পরীক্ষা চলার সময়ে মধুপুর সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের ওই দুই নেতা প্রবেশ করেন। তাঁরা মোবাইল ফোনে প্রশ্নপত্রের ছবি তুলে বাইরে সমাধান করে হলে সরবরাহের উদ্যোগ নেন।
খবর পেয়ে মধুপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শামীমা ইয়াসমিন এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসেন কেন্দ্র পরিদর্শনে যান। সেখানে গিয়ে তাঁরা অভিযুক্ত দুজনকে আটক করেন। পরে পৃথক আদালত বসিয়ে পাবলিক পরীক্ষার আইন অনুযায়ী প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেন। অনাদায়ে ১৫ দিনের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
মধুপুর সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল মান্নান বলেন, ‘দণ্ড পাওয়া দুজন মধুপুর সরকারি কলেজের ছাত্র কিনা জানি না। তবে তাঁরা ছাত্রলীগের নেতা বলে শুনেছি।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) সাবেক মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের বাসভবন ভেঙে ফেলার কাজ শুরু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে একটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু হয়।
১ মিনিট আগেতিন শর বেশি গ্রাহকের প্রায় তিন কোটি টাকা নিয়ে সাদুল্লাপুরের এক ‘অবৈধ ব্যাংকের’ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উধাও হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন আমানতকারীরা। ব্যাংকের মূল ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। উপজেলার নলডাঙ্গার আজিজ কো-অপারেটিভ কমার্স অ্যান্ড ফাইন্যান্স (এসিসিএফ) ব্যাংক এমন কাণ্ড ঘটিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে‘দিনের বেলায় কলেজে যাওয়ার পথে কয়েকজন লোক আমাকে জোর করে একটা সাদা মাইক্রোবাসে তুলে নেয়। চোখ ও হাত বেঁধে কোথায় যেন নিয়ে যায়। দুই জায়গায় স্থানান্তর করা হয়। কিছুই বুঝতে পারিনি। যখন চোখ খোলা হলো, তখন বুঝলাম, আমি র্যাবের হাতে আটক। সবশেষে আমাকে জঙ্গি...
৭ ঘণ্টা আগে‘গরিব মানুষ, দিন এনে দিন খাই। এনজিও এবং ব্যাংকঋণের টাকায় দালালের মাধ্যমে ছেলেকে বিদেশ পাঠিয়ে ছেলেও গেল টাকাও গেল। কী হইল রে, আমার সব শেষ। এখন ছেলের লাশটা ছুঁয়ে দেখে মাটি দিতে চাই। আপনারা ছেলের আইনা দেন, মুখটা দেইখা মাটি দিতাম চাই।’
৭ ঘণ্টা আগে