কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি
‘আমি আশঙ্কা করছি আমার সৎ মা আর তার বাড়ির লোকজন মিলে আমাকে মেরেই ফেলবে। মিথ্যে অভিযোগে বহুবার আমাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করেছে। সবার কাছে আমাকে খারাপ দেখিয়ে বাড়ি ছাড়া করার চেষ্টা ছিল বহু আগে থেকেই। আমার পড়াশোনা বন্ধ করতে নানান রকম কৌশল অবলম্বন করছে। এবার ঈদের ছুটিতে বাড়ি আসলে মিথ্যে কথা বলে অন্য লোকের সহায়তায় আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যেই পিটিয়েছে। আমি এখন বাড়ি ছাড়া। আমার নিজের থাকার কোনো জায়গা নেই।’
কান্না জড়িত কণ্ঠে এভাবেই সৎ মায়ের নির্যাতনে পরিবার ও ঘর হারানোর অভিযোগের গল্প বলছিল সালমান। পুরো নাম সালমান ইবনে মোজাম্মেল (১৭)। সে গাজীপুর কালীগঞ্জে পৌরসভার বাঙ্গাল হাওলা এলাকার মোজাম্মেল হোসেন আঞ্জুর (৬৫) ছেলে।
সালমান নরসিংদীর আব্দুল কাদির মোল্লা সিটি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক প্রথম বর্ষের ছাত্র। স্বপ্ন দেখেন বড় হয়ে সেনাবাহিনীর চৌকস অফিসার হওয়ার। সে লক্ষ্যেই করে যাচ্ছেন পড়াশোনা। সৎ মায়ের শত নির্যাতনের পরেও গত বছর এসএসসি পরীক্ষায় অল্পের জন্য ফসকে গেছে জিপিএ-৫। এ নিয়ে আক্ষেপের যেন শেষ নেই মোজাম্মেলের।
সালমান জানায়, তার মা সৌদিপ্রবাসী ছিলেন। তিনি প্রবাসে মারা গেলে তাঁকে সেখানেই দাফন করা হয়। এরপর সালমান এবং তার বোন প্রায় আট বছর তার চাচার কাছে বড় হতে থাকেন। এর আগে তাদের বাবা আবার বিয়ে করেন। কিন্তু খুব বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার। সেই ঘরে এক ছেলে রয়েছে বলেও জানা যায়। এদিকে সালমানের একমাত্র বোনেরও বিয়ে হয়ে গেলে একা হয়ে যায় সে। পরে তার বাবা একই পৌরসভার উত্তর ভাদার্ত্তী গ্রামে মর্জিনা নামে এক তালাকপ্রাপ্ত নারীকে বিয়ে করেন। সৎ মায়ের সঙ্গে তাদের সংসার ভালোই চলছিল। বিপত্তি বাঁধে কিছুদিন পর। সালমান পড়ার টেবিলে বসলে তার সামনে গিয়ে তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করে দিতেন। ফলে বিঘ্ন ঘটত পড়ালেখায়। কিছুদিন পরে তার বিরুদ্ধে ডিম চুরির অভিযোগ তোলেন সৎ মা। এ নিয়ে তাকে পৃথক করে দেওয়া হয়। নিজের বাবার পাকা ঘর থাকলেও তাকে থাকতে দেওয়া হয় ভাঙা এক ঘরে। কেড়ে নেওয়া হয় বাবার সঙ্গে কথা বলার অধিকার। রান্না করে খেতে হয় সালমানকে। যে জন্য প্রায়ই খেতে হতো তার বন্ধু সায়েম শেখের বাড়িতে। এরপর পড়াশোনার জন্য চলে যান কলেজ হোস্টেলে।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার ঈদের ছুটিতে সালমান বাড়িতে আসলে তার সৎ মা তাকে তার নানির বাড়ি (সৎ মায়ের বাপের বাড়ি) মিথ্যে বলে নিয়ে যান। সেখানে তাকে ঘুরতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে নির্জন এক রুমে গিয়ে হাত পা বেঁধে বিদ্যুতের তার দিয়ে পেটায় এবং মেরে ফেলার জন্য গলায় পা দিয়ে চেপে ধরে। ওই সময় তার বাবা ও এক চাচাকে জানানো হয় সালমান রিকশা থেকে পড়ে গিয়ে আহত হয়েছে। সেখানে গেলে বুঝতে পারেন তারা সালমান কে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেছেন। পরে তারা প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে সেখান থেকে সালমানকে বাসায় নিয়ে আসেন।
এলাকাবাসী এ খবর জানতে পারলে তারা সবাই আঞ্জুর বাড়িতে যান। তারা তাদের কাছে ঘটনার ব্যাখ্যা চাইলে স্বামী স্ত্রী দুজনেই ঘর আটকে বসে থাকেন। পরে ওই সৎ মা ৯৯৯ এ ফোন দিলে পুলিশ এসে তাদের দুজনকে থানা হেফাজতে নিয়ে যান।
এ ব্যাপারে সালমানের চাচা মো. বাকী বিল্লাহ (৬০) বলেন, ‘সালমানের মা মারা যাওয়ার বেশ কিছুদিন পরে আমার ভাই তাদের আমার হেফাজতে রেখে যান। আমি তাদের আমার নিজের সন্তানের মতোই মানুষ করার চেষ্টা করেছি। প্রায় আট বছর আমার সঙ্গেই ছিল। তারপর আমার ভাই যখন এই মহিলাকে বিয়ে করে আনল আমি তাদের কাছে তাদের সন্তানকে বুঝিয়ে দিয়েছি। প্রায় প্রায়ই ছেলেটিকে মিথ্যে অজুহাতে মারধর করতে থাকে। আমি তার প্রতিবাদ করলে তারা উত্তর দেয় তাদের সন্তানকে তারা শাসন করছে এখানে যেন আমি বা আমার পরিবারের কেউ নাক না গলাই। এরপর থেকে আমি আর কিছু বলিনি। ঘটনা গতকাল জেনেছি। এখন তারা স্বামী স্ত্রী কেউ বাড়িতে নেই। শুনেছি সালমানের ব্যাপারে থানায় মিথ্যে অভিযোগ করেছে।’
একই গ্রামের আশরাফী মিনহাজ (৩৪) বলেন, ‘ওই নারী খুবই খারাপ প্রকৃতির মানুষ। সে প্রায়ই সালমানের গায়ে হাত তুলত। খাবার দিয়েও কষ্ট দিত তাকে। দিনদিন তার এই অত্যাচারের মাত্রা যেন বেড়েই চলছিল। এই অবস্থায় সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনা প্রমাণ করে সে যে কোনো সময় সালমানকে মেরেও ফেলতে পারে। তার জীবনের আশঙ্কা রয়েছে।’
মো. ফয়সাল হোসেন সুমন (৩৪) জানান, তারা ঘটনা শোনার সঙ্গে সঙ্গে সবাই মিলে আঞ্জুর বাড়িতে যান। কিন্তু তারা ঘরে কপাট লাগিয়ে বসে থাকেন। পরে এ ব্যাপারে থানায় গেলে ওসি তাদের কথাকে গুরুত্বই দেননি বলে অভিযোগ করেন।
সালমানের সহপাঠী মো. সায়েম শেখ (১৭) জানায়, সালমানের সঙ্গে তার অনেক দিনের বন্ধুত্ব। প্রায়ই সালমান মন খারাপ করে থাকত। জানতে চাইলে জানাতো সৎ মায়ের অত্যাচারের কথা। তার পুরো শরীর মারের দাগে ভর্তি। এ অবস্থায় তার পাশে সবার দাঁড়ানো উচিত বলেও মনে করছেন তিনি।
এ ব্যাপারে কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আনিসুর রহমান বলেন, আমি এ ঘটনা সম্পর্কে কিছুই জানি না।
‘আমি আশঙ্কা করছি আমার সৎ মা আর তার বাড়ির লোকজন মিলে আমাকে মেরেই ফেলবে। মিথ্যে অভিযোগে বহুবার আমাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করেছে। সবার কাছে আমাকে খারাপ দেখিয়ে বাড়ি ছাড়া করার চেষ্টা ছিল বহু আগে থেকেই। আমার পড়াশোনা বন্ধ করতে নানান রকম কৌশল অবলম্বন করছে। এবার ঈদের ছুটিতে বাড়ি আসলে মিথ্যে কথা বলে অন্য লোকের সহায়তায় আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যেই পিটিয়েছে। আমি এখন বাড়ি ছাড়া। আমার নিজের থাকার কোনো জায়গা নেই।’
কান্না জড়িত কণ্ঠে এভাবেই সৎ মায়ের নির্যাতনে পরিবার ও ঘর হারানোর অভিযোগের গল্প বলছিল সালমান। পুরো নাম সালমান ইবনে মোজাম্মেল (১৭)। সে গাজীপুর কালীগঞ্জে পৌরসভার বাঙ্গাল হাওলা এলাকার মোজাম্মেল হোসেন আঞ্জুর (৬৫) ছেলে।
সালমান নরসিংদীর আব্দুল কাদির মোল্লা সিটি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক প্রথম বর্ষের ছাত্র। স্বপ্ন দেখেন বড় হয়ে সেনাবাহিনীর চৌকস অফিসার হওয়ার। সে লক্ষ্যেই করে যাচ্ছেন পড়াশোনা। সৎ মায়ের শত নির্যাতনের পরেও গত বছর এসএসসি পরীক্ষায় অল্পের জন্য ফসকে গেছে জিপিএ-৫। এ নিয়ে আক্ষেপের যেন শেষ নেই মোজাম্মেলের।
সালমান জানায়, তার মা সৌদিপ্রবাসী ছিলেন। তিনি প্রবাসে মারা গেলে তাঁকে সেখানেই দাফন করা হয়। এরপর সালমান এবং তার বোন প্রায় আট বছর তার চাচার কাছে বড় হতে থাকেন। এর আগে তাদের বাবা আবার বিয়ে করেন। কিন্তু খুব বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার। সেই ঘরে এক ছেলে রয়েছে বলেও জানা যায়। এদিকে সালমানের একমাত্র বোনেরও বিয়ে হয়ে গেলে একা হয়ে যায় সে। পরে তার বাবা একই পৌরসভার উত্তর ভাদার্ত্তী গ্রামে মর্জিনা নামে এক তালাকপ্রাপ্ত নারীকে বিয়ে করেন। সৎ মায়ের সঙ্গে তাদের সংসার ভালোই চলছিল। বিপত্তি বাঁধে কিছুদিন পর। সালমান পড়ার টেবিলে বসলে তার সামনে গিয়ে তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করে দিতেন। ফলে বিঘ্ন ঘটত পড়ালেখায়। কিছুদিন পরে তার বিরুদ্ধে ডিম চুরির অভিযোগ তোলেন সৎ মা। এ নিয়ে তাকে পৃথক করে দেওয়া হয়। নিজের বাবার পাকা ঘর থাকলেও তাকে থাকতে দেওয়া হয় ভাঙা এক ঘরে। কেড়ে নেওয়া হয় বাবার সঙ্গে কথা বলার অধিকার। রান্না করে খেতে হয় সালমানকে। যে জন্য প্রায়ই খেতে হতো তার বন্ধু সায়েম শেখের বাড়িতে। এরপর পড়াশোনার জন্য চলে যান কলেজ হোস্টেলে।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার ঈদের ছুটিতে সালমান বাড়িতে আসলে তার সৎ মা তাকে তার নানির বাড়ি (সৎ মায়ের বাপের বাড়ি) মিথ্যে বলে নিয়ে যান। সেখানে তাকে ঘুরতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে নির্জন এক রুমে গিয়ে হাত পা বেঁধে বিদ্যুতের তার দিয়ে পেটায় এবং মেরে ফেলার জন্য গলায় পা দিয়ে চেপে ধরে। ওই সময় তার বাবা ও এক চাচাকে জানানো হয় সালমান রিকশা থেকে পড়ে গিয়ে আহত হয়েছে। সেখানে গেলে বুঝতে পারেন তারা সালমান কে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেছেন। পরে তারা প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে সেখান থেকে সালমানকে বাসায় নিয়ে আসেন।
এলাকাবাসী এ খবর জানতে পারলে তারা সবাই আঞ্জুর বাড়িতে যান। তারা তাদের কাছে ঘটনার ব্যাখ্যা চাইলে স্বামী স্ত্রী দুজনেই ঘর আটকে বসে থাকেন। পরে ওই সৎ মা ৯৯৯ এ ফোন দিলে পুলিশ এসে তাদের দুজনকে থানা হেফাজতে নিয়ে যান।
এ ব্যাপারে সালমানের চাচা মো. বাকী বিল্লাহ (৬০) বলেন, ‘সালমানের মা মারা যাওয়ার বেশ কিছুদিন পরে আমার ভাই তাদের আমার হেফাজতে রেখে যান। আমি তাদের আমার নিজের সন্তানের মতোই মানুষ করার চেষ্টা করেছি। প্রায় আট বছর আমার সঙ্গেই ছিল। তারপর আমার ভাই যখন এই মহিলাকে বিয়ে করে আনল আমি তাদের কাছে তাদের সন্তানকে বুঝিয়ে দিয়েছি। প্রায় প্রায়ই ছেলেটিকে মিথ্যে অজুহাতে মারধর করতে থাকে। আমি তার প্রতিবাদ করলে তারা উত্তর দেয় তাদের সন্তানকে তারা শাসন করছে এখানে যেন আমি বা আমার পরিবারের কেউ নাক না গলাই। এরপর থেকে আমি আর কিছু বলিনি। ঘটনা গতকাল জেনেছি। এখন তারা স্বামী স্ত্রী কেউ বাড়িতে নেই। শুনেছি সালমানের ব্যাপারে থানায় মিথ্যে অভিযোগ করেছে।’
একই গ্রামের আশরাফী মিনহাজ (৩৪) বলেন, ‘ওই নারী খুবই খারাপ প্রকৃতির মানুষ। সে প্রায়ই সালমানের গায়ে হাত তুলত। খাবার দিয়েও কষ্ট দিত তাকে। দিনদিন তার এই অত্যাচারের মাত্রা যেন বেড়েই চলছিল। এই অবস্থায় সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনা প্রমাণ করে সে যে কোনো সময় সালমানকে মেরেও ফেলতে পারে। তার জীবনের আশঙ্কা রয়েছে।’
মো. ফয়সাল হোসেন সুমন (৩৪) জানান, তারা ঘটনা শোনার সঙ্গে সঙ্গে সবাই মিলে আঞ্জুর বাড়িতে যান। কিন্তু তারা ঘরে কপাট লাগিয়ে বসে থাকেন। পরে এ ব্যাপারে থানায় গেলে ওসি তাদের কথাকে গুরুত্বই দেননি বলে অভিযোগ করেন।
সালমানের সহপাঠী মো. সায়েম শেখ (১৭) জানায়, সালমানের সঙ্গে তার অনেক দিনের বন্ধুত্ব। প্রায়ই সালমান মন খারাপ করে থাকত। জানতে চাইলে জানাতো সৎ মায়ের অত্যাচারের কথা। তার পুরো শরীর মারের দাগে ভর্তি। এ অবস্থায় তার পাশে সবার দাঁড়ানো উচিত বলেও মনে করছেন তিনি।
এ ব্যাপারে কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আনিসুর রহমান বলেন, আমি এ ঘটনা সম্পর্কে কিছুই জানি না।
রাজাপুর গ্রামের সামসুদ্দিন বিশ্বাসের বাড়ি থেকে দুইদিন আগে পানির মোটর চুরি হয়। সামসুদ্দিনের বাড়ির লোকজন রুপল শেখকে চোর সন্দেহ করে। শুক্রবার সন্ধ্যায় শালিসের কথা বলে রুপলকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায় সামসুদ্দিনের ছেলেরা। এরপর ঘরে বন্দি করে পিটিয়ে আহত করে। রুপলের অবস্থা বেগতিক দেখে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার..
৪০ মিনিট আগেচাঁদপুরে তালিকাভুক্ত খামারির সংখ্যা ৩ হাজার ৭৭০ জন। তাদের খামারে উৎপাদিত হয়েছে ৪২ হাজার ৪৯৭টি গরু এবং ১৯ হাজার ৬০১টি ছাগল, ভেড়া ও অন্যান্য পশু। এর মধ্যে ষাঁড় ২৪ হাজার ২৪৭ টি, বলদ ৭ হাজার ৭৮১ টি, গাভী ১০ হাজার ৪৬৯ টি, মহিষ ২১৭ টি, ছাগল ১৮ হাজার ৪৫৮ টি, ভেড়া ৮৩০টি ও অন্যান্য পশু ৯৬ টি।
৪২ মিনিট আগেশিশুদের ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার পাশাপাশি প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণে মসজিদ ভিত্তিক গণশিক্ষার গুরুত্ব রয়েছে। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্পের শিক্ষক-কর্মচারী ও কর্মকর্তারা ৫ মাস ধরে বেতন-ভাতা পান না। বিভিন্ন সময় দাবি করেও বেতন ভাতা মেলেনি। খেয়ে না খেয়ে দিনাতিপাত করছেন স্বল্প বেতনভুক্ত এসব শিক্ষক...
৪৪ মিনিট আগেঅসাধু ব্যবসায়ীরা পাচার করতে ট্রলারে করে চিংড়ির রেণু নিয়ে যাচ্ছিলো। খবর পেয়ে মৎস্য অধিদপ্তর ও কোস্টগার্ড মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়ে দুর্গাপুর লঞ্চঘাট এলাকা থেকে ট্রলারটি আটক করে। ট্রলারে ৩৪টি ড্রামে প্রায় ৫০ লাখ ১০ হাজার গলদা চিংড়ির রেণু পোনা পাওয়া যায়। যার মূল্য প্রায় দেড় কোটি টাকা। পরে চিংড়ির...
১ ঘণ্টা আগে