নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকারে বিজয় দিবস উদ্যাপন করেছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। দিবসটি উপলক্ষে আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আলোচনা সভা, বিজয় র্যালি এবং জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
আলোচনা সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ সভাপতিত্ব করেন। এ সময় মুক্তিযুদ্ধকালীন সাব-সেক্টর কমান্ডার মেজর জেনারেল হেলাল মোর্শেদ খান, বীর বিক্রম (অব.) প্রধান অতিথি ও বঙ্গবন্ধুর সহচর অ্যাডভোকেট মাঈনুদ্দিন মিয়াজী প্রধান আলোচক ছিলেন। বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক কে এম ওয়াজেদ কবির এবং কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল্লাহ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেজর জেনারেল হেলাল মোর্শেদ খান বলেন, বাঙালি জাতি মূলত সত্তর সালের নির্বাচনের মাধ্যমেই ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল। বাদ ছিল শুধু মুক্তিযুদ্ধ ও একটি বিজয় ঘোষণা। ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সে কাজই করেছিলেন।
সোনার বাংলা গড়তে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এখনো বাংলাদেশে অধিক মানসম্মত গবেষণা নেই। আগামীর বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে চাইলে স্নাতক পাস শেষে শুধু চাকরি নয়; অবশ্যই গবেষণা খাতে জোর দিতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ বলেন, ১৯৭১ সালের অস্থায়ী সরকারের মূল কথা ছিল সাম্য, ন্যায়বিচার ও মানবিক মর্যাদা। এই তিন অনুষঙ্গ প্রতিষ্ঠিত হলেই বিজয়ের মূল উদ্দেশ্য হাসিল হবে। তিনি বলেন, স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশের প্রথম বাজেট ছিল এক হাজার কোটি টাকার নিচে। স্বাধীনতার ৫২ বছরে সেই আজ বাজেট ৭ লাখ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। এটা নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার উদাহরণ। তবে আরও এগিয়ে নিতে হলে বাংলাদেশকে অনুভব করতে হবে; ঠিক যেমনটি একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধারা অনুভব করেছিলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচকের বক্তব্যে অ্যাডভোকেট মাঈনুদ্দিন মিয়াজী বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক দর্শন ও বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের নানা প্রেক্ষাপট আলোচনা করেন।
সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির বলেন, সম্ভাবনাময় একটি রাষ্ট্র বাংলাদেশ। এই সম্ভাবনার পূর্ণ ব্যবহার করতে চাইলে নতুন প্রজন্মকে কাজে লাগাতে হবে। এ সময় তিনি সত্যিকারের দেশপ্রেমিক ও দক্ষ নাগরিক গড়ে তুলতে নানা উদ্যোগ বিশেষত বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
এর আগে ভোরে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে দিনব্যাপী বিজয় দিবস উদ্যাপন কর্মসূচি শুরু হয়। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান এবং শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকারে বিজয় দিবস উদ্যাপন করেছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। দিবসটি উপলক্ষে আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আলোচনা সভা, বিজয় র্যালি এবং জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
আলোচনা সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ সভাপতিত্ব করেন। এ সময় মুক্তিযুদ্ধকালীন সাব-সেক্টর কমান্ডার মেজর জেনারেল হেলাল মোর্শেদ খান, বীর বিক্রম (অব.) প্রধান অতিথি ও বঙ্গবন্ধুর সহচর অ্যাডভোকেট মাঈনুদ্দিন মিয়াজী প্রধান আলোচক ছিলেন। বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক কে এম ওয়াজেদ কবির এবং কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল্লাহ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেজর জেনারেল হেলাল মোর্শেদ খান বলেন, বাঙালি জাতি মূলত সত্তর সালের নির্বাচনের মাধ্যমেই ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল। বাদ ছিল শুধু মুক্তিযুদ্ধ ও একটি বিজয় ঘোষণা। ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সে কাজই করেছিলেন।
সোনার বাংলা গড়তে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এখনো বাংলাদেশে অধিক মানসম্মত গবেষণা নেই। আগামীর বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে চাইলে স্নাতক পাস শেষে শুধু চাকরি নয়; অবশ্যই গবেষণা খাতে জোর দিতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ বলেন, ১৯৭১ সালের অস্থায়ী সরকারের মূল কথা ছিল সাম্য, ন্যায়বিচার ও মানবিক মর্যাদা। এই তিন অনুষঙ্গ প্রতিষ্ঠিত হলেই বিজয়ের মূল উদ্দেশ্য হাসিল হবে। তিনি বলেন, স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশের প্রথম বাজেট ছিল এক হাজার কোটি টাকার নিচে। স্বাধীনতার ৫২ বছরে সেই আজ বাজেট ৭ লাখ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। এটা নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার উদাহরণ। তবে আরও এগিয়ে নিতে হলে বাংলাদেশকে অনুভব করতে হবে; ঠিক যেমনটি একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধারা অনুভব করেছিলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচকের বক্তব্যে অ্যাডভোকেট মাঈনুদ্দিন মিয়াজী বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক দর্শন ও বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের নানা প্রেক্ষাপট আলোচনা করেন।
সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির বলেন, সম্ভাবনাময় একটি রাষ্ট্র বাংলাদেশ। এই সম্ভাবনার পূর্ণ ব্যবহার করতে চাইলে নতুন প্রজন্মকে কাজে লাগাতে হবে। এ সময় তিনি সত্যিকারের দেশপ্রেমিক ও দক্ষ নাগরিক গড়ে তুলতে নানা উদ্যোগ বিশেষত বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
এর আগে ভোরে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে দিনব্যাপী বিজয় দিবস উদ্যাপন কর্মসূচি শুরু হয়। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান এবং শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ও অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবুল বারকাতকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ রোববার দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটে দুদকের সহকারী পরিচালক শাহজাহান মিরাজের নেতৃত্বে একটি দল তাঁকে কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে নিয়ে আসে।
২ মিনিট আগে‘জীবনে কখনো এমন বিকট শব্দ শুনিনি আমি। মনে হলো একসঙ্গে ৩০-৪০টি বজ্রপাত হলো।’ এভাবেই স্কুলভবনের ওপর বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার বিভীষিকাময় অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থী আহনাফ বিন হাসান।
১০ মিনিট আগেআবাসন সংকট, অবৈধ অস্থায়ী আদালত অপসারণ ও মাঠ দখল থেকে মুক্ত করাসহ সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার সাধারণ শিক্ষার্থীর ব্যানারে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ হয়।
৩৬ মিনিট আগেবঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ ও অমাবস্যার প্রভাবে বাতাসের তীব্রতায় জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা কুতুবদিয়ার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
৪০ মিনিট আগে