নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যুক্তরাজ্য ভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা আর্টিকেল নাইনটিন কলাবাগানের তেঁতুলতলা মাঠ রক্ষার দাবিতে আন্দোলনকারী সৈয়দা রত্না ও তাঁর কিশোর ছেলেকে পুলিশ কর্তৃক বেআইনি আটক, হয়রানির ও মুচলেকা নেওয়ার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। পাশাপাশি সৈয়দা রত্না ও তাঁর কিশোর ছেলেকে বেআইনি আটক ও হয়রানির প্রতিবাদে ভূমিকা রাখা গণমাধ্যম, নাগরিক সমাজ, পরিবেশবাদী ও মানবাধিকার সংগঠনগুলি এবং প্রতিবাদকারী বিশিষ্ট ব্যক্তিদের আর্টিকেল নাইনটিন অভিনন্দন জানিয়েছে।
গতকাল সংবাদমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে আর্টিকেল নাইনটিন-এর দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক ফারুখ ফয়সল বলেন, ‘যে কোন বিষয় নিয়ে মতপ্রকাশ ও প্রতিবাদ করার অধিকার একজন নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার এবং তা সরকারের জবাবদিহিতাকে নিশ্চিত করে। সৈয়দা রত্না ও তাঁর কিশোর ছেলেকে পুলিশ কর্তৃক বেআইনি আটক ও হয়রানি বাংলাদেশের মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং নাগরিক পরিসর সংকোচনের উদ্বেগজনক চিত্র ফুটিয়ে তোলে।’
ফারুখ ফয়সল আরও বলেন, ‘এই ঘটনায় পুলিশের বেআইনিভাবে তুলে নিয়ে যাওয়ার প্রবণতা আবার দেখলাম। ভিন্নমত, প্রতিবাদ ও আন্দোলন দমনে সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশে পুলিশের ক্রমাগত অনেক বেশি কর্তৃত্বপরায়ণ প্রবণতা, বেআইনি আটক, বলপ্রয়োগ, মামলা, হুমকি, হয়রানি করার প্রবণতা বেড়ে চলেছে। শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ দমনে বেআইনি আটক, মুচলেকা নেওয়া, হয়রানি মৌলিক মানবাধিকারের প্রত্যক্ষ লঙ্ঘন এবং নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক চুক্তির (আইসিসিপিআর) অধীনে মত প্রকাশ ও প্রতিবাদ করার অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশ সরকারের যে বাধ্যবাধকতা তার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’
উল্লেখ্য যে, সৈয়দা রত্না কলাবাগানের তেঁতুলতলা মাঠ রক্ষা আন্দোলনের একজন সক্রিয় কর্মী। তিনি আরও অনেকের সঙ্গে আন্দোলন করে আসছিলেন তেঁতুলতলা মাঠে পুলিশের জন্য স্থায়ী অবকাঠামো তৈরির জন্য এই মাঠ দখলে নেওয়ার প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে। সর্বশেষ গত ২৪ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মাঠে ভবন নির্মাণের জন্য চারপাশে দেয়াল নির্মাণের কাজ নিয়ে ফেসবুক লাইভ করার অপরাধে তাকে ও তাঁর কিশোর ছেলেকে কলাবাগান থানায় বেআইনিভাবে আটকে রেখে হয়রানি করা হয়। এর আগে গত ৩১ জানুয়ারি ২০২২-এ, কলাবাগানের তেঁতুলতলা মাঠে থানা করার প্রতিবাদে এলাকার শিশুরা ওই মাঠে খেলা করলে খেলতে যাওয়া শিশুদের কান ধরে ওঠবস করিয়েছেন কলাবাগান থানা-পুলিশের সদস্যরা। এছাড়া ওই শিশুরা যাতে মাঠে আর খেলতে না যায় সে জন্য নির্যাতনের ভিডিও মোবাইল ফোনে ধারণ করে হুমকি দেওয়া হয়। এতে শিশুরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ে।
আর্টিকেল নাইনটিন, এ ঘটনায় জড়িত পুলিশের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে তদন্ত ও শাস্তির দাবি জানায়। পাশাপাশি পুলিশকে মত প্রকাশের স্বাধীনতা, প্রতিবাদের অধিকার ও নাগরিকের গণতান্ত্রিক অধিকার চর্চায় আরও বেশি সংবেদশীল হওয়ার আহ্বান জানায়।
যুক্তরাজ্য ভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা আর্টিকেল নাইনটিন কলাবাগানের তেঁতুলতলা মাঠ রক্ষার দাবিতে আন্দোলনকারী সৈয়দা রত্না ও তাঁর কিশোর ছেলেকে পুলিশ কর্তৃক বেআইনি আটক, হয়রানির ও মুচলেকা নেওয়ার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। পাশাপাশি সৈয়দা রত্না ও তাঁর কিশোর ছেলেকে বেআইনি আটক ও হয়রানির প্রতিবাদে ভূমিকা রাখা গণমাধ্যম, নাগরিক সমাজ, পরিবেশবাদী ও মানবাধিকার সংগঠনগুলি এবং প্রতিবাদকারী বিশিষ্ট ব্যক্তিদের আর্টিকেল নাইনটিন অভিনন্দন জানিয়েছে।
গতকাল সংবাদমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে আর্টিকেল নাইনটিন-এর দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক ফারুখ ফয়সল বলেন, ‘যে কোন বিষয় নিয়ে মতপ্রকাশ ও প্রতিবাদ করার অধিকার একজন নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার এবং তা সরকারের জবাবদিহিতাকে নিশ্চিত করে। সৈয়দা রত্না ও তাঁর কিশোর ছেলেকে পুলিশ কর্তৃক বেআইনি আটক ও হয়রানি বাংলাদেশের মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং নাগরিক পরিসর সংকোচনের উদ্বেগজনক চিত্র ফুটিয়ে তোলে।’
ফারুখ ফয়সল আরও বলেন, ‘এই ঘটনায় পুলিশের বেআইনিভাবে তুলে নিয়ে যাওয়ার প্রবণতা আবার দেখলাম। ভিন্নমত, প্রতিবাদ ও আন্দোলন দমনে সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশে পুলিশের ক্রমাগত অনেক বেশি কর্তৃত্বপরায়ণ প্রবণতা, বেআইনি আটক, বলপ্রয়োগ, মামলা, হুমকি, হয়রানি করার প্রবণতা বেড়ে চলেছে। শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ দমনে বেআইনি আটক, মুচলেকা নেওয়া, হয়রানি মৌলিক মানবাধিকারের প্রত্যক্ষ লঙ্ঘন এবং নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক চুক্তির (আইসিসিপিআর) অধীনে মত প্রকাশ ও প্রতিবাদ করার অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশ সরকারের যে বাধ্যবাধকতা তার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’
উল্লেখ্য যে, সৈয়দা রত্না কলাবাগানের তেঁতুলতলা মাঠ রক্ষা আন্দোলনের একজন সক্রিয় কর্মী। তিনি আরও অনেকের সঙ্গে আন্দোলন করে আসছিলেন তেঁতুলতলা মাঠে পুলিশের জন্য স্থায়ী অবকাঠামো তৈরির জন্য এই মাঠ দখলে নেওয়ার প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে। সর্বশেষ গত ২৪ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মাঠে ভবন নির্মাণের জন্য চারপাশে দেয়াল নির্মাণের কাজ নিয়ে ফেসবুক লাইভ করার অপরাধে তাকে ও তাঁর কিশোর ছেলেকে কলাবাগান থানায় বেআইনিভাবে আটকে রেখে হয়রানি করা হয়। এর আগে গত ৩১ জানুয়ারি ২০২২-এ, কলাবাগানের তেঁতুলতলা মাঠে থানা করার প্রতিবাদে এলাকার শিশুরা ওই মাঠে খেলা করলে খেলতে যাওয়া শিশুদের কান ধরে ওঠবস করিয়েছেন কলাবাগান থানা-পুলিশের সদস্যরা। এছাড়া ওই শিশুরা যাতে মাঠে আর খেলতে না যায় সে জন্য নির্যাতনের ভিডিও মোবাইল ফোনে ধারণ করে হুমকি দেওয়া হয়। এতে শিশুরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ে।
আর্টিকেল নাইনটিন, এ ঘটনায় জড়িত পুলিশের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে তদন্ত ও শাস্তির দাবি জানায়। পাশাপাশি পুলিশকে মত প্রকাশের স্বাধীনতা, প্রতিবাদের অধিকার ও নাগরিকের গণতান্ত্রিক অধিকার চর্চায় আরও বেশি সংবেদশীল হওয়ার আহ্বান জানায়।
মেধার ভিত্তিতে সিট প্রদান, শিক্ষার্থীদের ফি কমানো, ক্যাম্পাস সিসিটিভির আওতায় আনাসহ নয় দফা দাবিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহকে স্মারকলিপি দিয়েছেন শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
৪ মিনিট আগেনাটোরের সিংড়ায় ফজরের নামাজ পড়তে মসজিদে প্রবেশের সময় এক ব্যক্তিকে গুলি করা হয়েছে। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৬টার দিকে উপজেলার ১০ নম্বর চৌগ্রাম ইউনিয়নের চৌগ্রাম পারুহারপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগেপৃথক বিশ্ববিদ্যালয়সহ সাত দফা দাবিতে আমরণ অনশনে থাকা তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে তিনজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অনশনরত ৯ শিক্ষার্থীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করেছে। তাঁদের স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। একজন চিকিৎসক ও দুজন নার্সকে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের বিষয়ে খোঁজখব
১৭ মিনিট আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলায় যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে থানার পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, চরলক্ষ্যা নিমতলা এলাকার ইদ্রিস সওদাগরের ছেলে আলমগীর বাদশা (৪২) এবং শিকলবাহা ইউনিয়নের...
২৯ মিনিট আগে