নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খুলনায় নিজ বাড়ি থেকে নিখোঁজ হওয়া রহিমা বেগমের সন্ধান চেয়ে নানা কর্মকাণ্ড করে আলোচনায় আসেন তাঁর মেয়ে মরিয়ম মান্নান (৩২)। খুলনা, ঢাকাসহ দেশের নানা প্রান্তে ছুটে বেড়িয়েছেন এই তরুণী। ব্যাপক সক্রিয় ছিলেন ফেসবুকেও। সারা দেশের মানুষের সহমর্মিতাও পেয়েছিলেন।
ময়মনসিংহের ফুলপুরে পাওয়া অজ্ঞাতপরিচয় একটি মরদেহকে মায়ের মরদেহ বলে দাবি করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ার পর সারা দেশে তোলপাড় শুরু হয়। অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে তিনি এ দাবি করেন। কিন্তু এর একদিন পরই গতকাল শনিবার রাতে ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে একটি গ্রাম থেকে রহিমা বেগমকে উদ্ধার করে পুলিশ। পুলিশ দাবি করছে, তিনি সেখানে এক পরিচিতের বাসায় স্বেচ্ছায় আত্মগোপনে ছিলেন। যদিও আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে অপহৃত হওয়ার কথাই বলেছেন রহিমা বেগম।
কিন্তু রহিমা বেগমকে উদ্ধারের খবর প্রকাশ হওয়ার পরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মরিয়ম মান্নানকে ট্রল করছেন অনেকে। এতদিনের কর্মকাণ্ডকে অভিনয় বলেও দাবি করছেন অনেকে। এরই মধ্যে মরিয়মের ব্যক্তিগত ছবি, ভিডিও ও বিভিন্ন সময়ে দেওয়া স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট ফেসবুকে শেয়ার করা শুরু হয়েছে। এসব কনটেন্টের সঙ্গে আপত্তিকর মন্তব্যও করেছেন অনেকে।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের ফেসবুক পেজের মন্তব্যের ঘরে, ভুয়া ফেসবুক গ্রুপ, আবার নিজের ওয়ালেও মরিয়ম মান্নানের নানা সময়ের এসব ছবি, ভিডিও ও স্ট্যাটাস শেয়ার করেছেন, সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন আপত্তিকর ক্যাপশন।
মরিয়ম মান্নানকে এভাবে সাইবার হেনস্তার বিষয়টি নজরে রাখছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সাইবার ইন্টেলিজেন্স শাখা। সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার রেজাউল মাসুদ জানানা, যারা এই ধরনের কাজ করছে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের সব পোস্ট, মন্তব্য এবং নানা কার্যক্রম একত্রীকরণ (কম্পাইল) করা হচ্ছে। এই ধরনের কর্মকাণ্ডকে আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।
রেজাউল মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা আমরা মনিটরিং করছি। এটার ফলোআপটাও রাখছি। সিআইডির সাইবার ক্রাইম এটা পর্যবেক্ষণ করছে।’
এদিকে নিখোঁজের প্রায় এক মাস পর ফরিদপুরের বোয়ালমারী থেকে উদ্ধার রহিমা বেগমকে তাঁর মেয়ে মামলার বাদী আদুরি খাতুনের জিম্মায় দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার বিকেলে খুলনা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২-এর বিচারক মো. আলামিনের খাস কামরায় ২২ ধারায় জবানবন্দি দেন রহিমা বেগম। তাঁকে অপহরণ করে স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেওয়া হয় বলে দাবি করেন তিনি। এরপর সন্ধ্যায় মেয়ে আদুরির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে জিম্মায় দেন খুলনা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৪-এর বিচারক সারওয়ার আহমেদ।
আরও পড়ুন:
খুলনায় নিজ বাড়ি থেকে নিখোঁজ হওয়া রহিমা বেগমের সন্ধান চেয়ে নানা কর্মকাণ্ড করে আলোচনায় আসেন তাঁর মেয়ে মরিয়ম মান্নান (৩২)। খুলনা, ঢাকাসহ দেশের নানা প্রান্তে ছুটে বেড়িয়েছেন এই তরুণী। ব্যাপক সক্রিয় ছিলেন ফেসবুকেও। সারা দেশের মানুষের সহমর্মিতাও পেয়েছিলেন।
ময়মনসিংহের ফুলপুরে পাওয়া অজ্ঞাতপরিচয় একটি মরদেহকে মায়ের মরদেহ বলে দাবি করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ার পর সারা দেশে তোলপাড় শুরু হয়। অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে তিনি এ দাবি করেন। কিন্তু এর একদিন পরই গতকাল শনিবার রাতে ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে একটি গ্রাম থেকে রহিমা বেগমকে উদ্ধার করে পুলিশ। পুলিশ দাবি করছে, তিনি সেখানে এক পরিচিতের বাসায় স্বেচ্ছায় আত্মগোপনে ছিলেন। যদিও আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে অপহৃত হওয়ার কথাই বলেছেন রহিমা বেগম।
কিন্তু রহিমা বেগমকে উদ্ধারের খবর প্রকাশ হওয়ার পরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মরিয়ম মান্নানকে ট্রল করছেন অনেকে। এতদিনের কর্মকাণ্ডকে অভিনয় বলেও দাবি করছেন অনেকে। এরই মধ্যে মরিয়মের ব্যক্তিগত ছবি, ভিডিও ও বিভিন্ন সময়ে দেওয়া স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট ফেসবুকে শেয়ার করা শুরু হয়েছে। এসব কনটেন্টের সঙ্গে আপত্তিকর মন্তব্যও করেছেন অনেকে।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের ফেসবুক পেজের মন্তব্যের ঘরে, ভুয়া ফেসবুক গ্রুপ, আবার নিজের ওয়ালেও মরিয়ম মান্নানের নানা সময়ের এসব ছবি, ভিডিও ও স্ট্যাটাস শেয়ার করেছেন, সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন আপত্তিকর ক্যাপশন।
মরিয়ম মান্নানকে এভাবে সাইবার হেনস্তার বিষয়টি নজরে রাখছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সাইবার ইন্টেলিজেন্স শাখা। সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার রেজাউল মাসুদ জানানা, যারা এই ধরনের কাজ করছে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের সব পোস্ট, মন্তব্য এবং নানা কার্যক্রম একত্রীকরণ (কম্পাইল) করা হচ্ছে। এই ধরনের কর্মকাণ্ডকে আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।
রেজাউল মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা আমরা মনিটরিং করছি। এটার ফলোআপটাও রাখছি। সিআইডির সাইবার ক্রাইম এটা পর্যবেক্ষণ করছে।’
এদিকে নিখোঁজের প্রায় এক মাস পর ফরিদপুরের বোয়ালমারী থেকে উদ্ধার রহিমা বেগমকে তাঁর মেয়ে মামলার বাদী আদুরি খাতুনের জিম্মায় দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার বিকেলে খুলনা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২-এর বিচারক মো. আলামিনের খাস কামরায় ২২ ধারায় জবানবন্দি দেন রহিমা বেগম। তাঁকে অপহরণ করে স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেওয়া হয় বলে দাবি করেন তিনি। এরপর সন্ধ্যায় মেয়ে আদুরির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে জিম্মায় দেন খুলনা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৪-এর বিচারক সারওয়ার আহমেদ।
আরও পড়ুন:
রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগারে এক কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। মাসুদ রানা (৩৪) নামের ওই কনস্টেবল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশ জানাচ্ছে। আজ রোববার সকালে ব্যারাকের শৌচাগারে তার ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। মাসুদ রানা রাজশাহীর বাগমারা থানার যোগীপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত
৩০ মিনিট আগেরাজধানীর ওয়ারীর একটি বাসা থেকে মোহাম্মদ মুঈদ (৩২) ও স্ত্রী আইরিন আক্তার রত্না (৩৫) নামে এক দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে ওয়ারী থানার ওয়ার স্ট্রিটের জমজম টাওয়ারের পাঁচতলার একটি বাসা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায় পুলিশ।
৩১ মিনিট আগেগত ১৮ ফেব্রুয়ারি বহিরাগত সন্ত্রাসী কর্তৃক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও আহত করা, ভিসিসহ শিক্ষকদের লাঞ্ছিত ও প্রতিটি বিশৃঙ্খল ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত না হলে শিক্ষকেরা পাঠদানে ফিরবেন না বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪৪ মিনিট আগেঘটনাটি ঘটেছে নগরের বোয়ালিয়া থানা থেকে মাত্র প্রায় ৪০০ মিটার দূরে। মোটরসাইকেলে আসা দুই ছিনতাইকারী রিকশা থামিয়ে পরিকল্পিতভাবে এই ছিনতাই করে।
১ ঘণ্টা আগে