নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টানা চার দিন প্রতীকী অনশন পালনের পর আপাতত এ কর্মসূচির ইতি টেনেছেন রিং আইডি ভুক্তভোগীরা। সামাজিক যোগাযোগের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম রিং আইডির সকল কার্যক্রম পুনরায় সচল করা এবং টাকা ফেরতের দাবিতে অনশন পালন করে আসছিলেন প্রতিষ্ঠানটিতে বিনিয়োগকারী গ্রাহক ও এজেন্টরা।
গত শনিবার থেকে শুরু করে প্রতিদিনই জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত এ কর্মসূচি পালন করেছেন গ্রাহক ও এজেন্টরা। আজ মঙ্গলবার ছিল এর চতুর্থ দিন।
ভুক্তভোগীরা বলে আসছিলেন তাদের সমস্যার সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত প্রতীকী অনশন চালিয়ে যাবেন তারা। কিন্তু মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রিং আইডি ইউজার অ্যান্ড এজেন্ট ফোরামের সমন্বয়ক রাহুল রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আপাতত অনশন কর্মসূচির ইতি টানছেন তারা। কর্তৃপক্ষ বা প্রশাসন কারও কোনো আশ্বাস না পেয়ে নিরাশ হয়ে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলেও জানান তিনি।
রাহুল রহমান বলেন, ‘কোনো পর্যায় থেকেই আশ্বাস পাচ্ছি না। তাই প্রেসক্লাবের কর্মসূচি আপাতত আর হবে না। জেলায় জেলায় কর্মসূচি পালনের পরিকল্পনা করছি আমরা।’
রিং আইডি কমিউনিটি জবের গ্রাহকরা বলছেন, এই করোনার মধ্যে রিং আইডি কমিউনিটি জবের মাধ্যমে বেকারদের উপার্জনের ব্যবস্থা করেছিল। গ্রাহকরাও নিয়মিত টাকা পাচ্ছিলেন। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক রিং আইডির সমস্ত অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে রেখেছে। দেশের লাখ লাখ বেকারের কথা বিবেচনা করে রিং আইডি সচল করার দাবি জানান ভুক্তভোগীরা।
রিং আইডি ব্যবহারকারী আহসাব হাবিব বলেন, ‘আমাদের দাবি রিং আইডির সকল কার্যক্রম পুনরায় সচল করে দেওয়া হোক। কেননা রিং আইডির সকল কার্যক্রম বন্ধ থাকার ফলে আমরা সাধারণ গ্রাহকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি।’
গ্রাহকদের দাবি, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের প্রায় দুই লাখ মানুষের বিনিয়োগ আছে রিং আইডিতে। মোট বিনিয়োগের পরিমান প্রায় ২৫০ কোটি টাকা বলে জানান তারা।
অনশনে অংশ নেওয়া গ্রাহক ও এজেন্টরা বলেন, রিং আইডির বিরুদ্ধে দুটি মামলার কারণে প্রতিষ্ঠানটির সমস্ত অ্যাকাউন্ট স্থগিত করা হয়। মামলা তদন্ত করে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে কোনো দুর্নীতি পাওয়া যায়নি। তবুও তাদের অ্যাকাউন্টগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে। এ জন্য টাকা ফেরত পেতে সরকারের হস্তক্ষেপ চান গ্রাহকরা।
উল্লেখ্য, কানাডা প্রবাসী শফিক ইসলাম ও তাঁর স্ত্রী আইরিন ইসলামের যৌথ উদ্যোগে ২০১৫ সালে রিং আইডির যাত্রা শুরু হয়। সামাজিক মাধ্যমে আইডি খোলার নাম করে এবং আয়ের নানা প্রলোভন দেখিয়ে গ্রাহকের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে। দুই লাখের বেশি গ্রাহক রিং আইডিতে বিনিয়োগ করেছেন বলে জানা যায়। গত ৩০ সেপ্টেম্বর রিং আইডির পরিচালক সাইফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এরপর থেকেই টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে নানা কর্মসূচি পালন করে আসছে প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহকরা।
টানা চার দিন প্রতীকী অনশন পালনের পর আপাতত এ কর্মসূচির ইতি টেনেছেন রিং আইডি ভুক্তভোগীরা। সামাজিক যোগাযোগের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম রিং আইডির সকল কার্যক্রম পুনরায় সচল করা এবং টাকা ফেরতের দাবিতে অনশন পালন করে আসছিলেন প্রতিষ্ঠানটিতে বিনিয়োগকারী গ্রাহক ও এজেন্টরা।
গত শনিবার থেকে শুরু করে প্রতিদিনই জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত এ কর্মসূচি পালন করেছেন গ্রাহক ও এজেন্টরা। আজ মঙ্গলবার ছিল এর চতুর্থ দিন।
ভুক্তভোগীরা বলে আসছিলেন তাদের সমস্যার সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত প্রতীকী অনশন চালিয়ে যাবেন তারা। কিন্তু মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রিং আইডি ইউজার অ্যান্ড এজেন্ট ফোরামের সমন্বয়ক রাহুল রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আপাতত অনশন কর্মসূচির ইতি টানছেন তারা। কর্তৃপক্ষ বা প্রশাসন কারও কোনো আশ্বাস না পেয়ে নিরাশ হয়ে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলেও জানান তিনি।
রাহুল রহমান বলেন, ‘কোনো পর্যায় থেকেই আশ্বাস পাচ্ছি না। তাই প্রেসক্লাবের কর্মসূচি আপাতত আর হবে না। জেলায় জেলায় কর্মসূচি পালনের পরিকল্পনা করছি আমরা।’
রিং আইডি কমিউনিটি জবের গ্রাহকরা বলছেন, এই করোনার মধ্যে রিং আইডি কমিউনিটি জবের মাধ্যমে বেকারদের উপার্জনের ব্যবস্থা করেছিল। গ্রাহকরাও নিয়মিত টাকা পাচ্ছিলেন। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক রিং আইডির সমস্ত অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে রেখেছে। দেশের লাখ লাখ বেকারের কথা বিবেচনা করে রিং আইডি সচল করার দাবি জানান ভুক্তভোগীরা।
রিং আইডি ব্যবহারকারী আহসাব হাবিব বলেন, ‘আমাদের দাবি রিং আইডির সকল কার্যক্রম পুনরায় সচল করে দেওয়া হোক। কেননা রিং আইডির সকল কার্যক্রম বন্ধ থাকার ফলে আমরা সাধারণ গ্রাহকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি।’
গ্রাহকদের দাবি, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের প্রায় দুই লাখ মানুষের বিনিয়োগ আছে রিং আইডিতে। মোট বিনিয়োগের পরিমান প্রায় ২৫০ কোটি টাকা বলে জানান তারা।
অনশনে অংশ নেওয়া গ্রাহক ও এজেন্টরা বলেন, রিং আইডির বিরুদ্ধে দুটি মামলার কারণে প্রতিষ্ঠানটির সমস্ত অ্যাকাউন্ট স্থগিত করা হয়। মামলা তদন্ত করে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে কোনো দুর্নীতি পাওয়া যায়নি। তবুও তাদের অ্যাকাউন্টগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে। এ জন্য টাকা ফেরত পেতে সরকারের হস্তক্ষেপ চান গ্রাহকরা।
উল্লেখ্য, কানাডা প্রবাসী শফিক ইসলাম ও তাঁর স্ত্রী আইরিন ইসলামের যৌথ উদ্যোগে ২০১৫ সালে রিং আইডির যাত্রা শুরু হয়। সামাজিক মাধ্যমে আইডি খোলার নাম করে এবং আয়ের নানা প্রলোভন দেখিয়ে গ্রাহকের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে। দুই লাখের বেশি গ্রাহক রিং আইডিতে বিনিয়োগ করেছেন বলে জানা যায়। গত ৩০ সেপ্টেম্বর রিং আইডির পরিচালক সাইফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এরপর থেকেই টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে নানা কর্মসূচি পালন করে আসছে প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহকরা।
গত বৃহস্পতিবার তদন্ত কমিটি মতলব উত্তর উপজেলার মেঘনা নদীর ষাটনল থেকে আমিরাবাদ পর্যন্ত পরিদর্শন করে। এ সময় তারা ষাটনল, ষাটনল বাবু বাজার, মোহনপুর ও এখলাছপুর এলাকা থেকে পানির নমুনা সংগ্রহ করে প্রাথমিক পরীক্ষার পর চূড়ান্ত পরীক্ষার জন্য ঢাকায় ল্যাবরেটরিতে নিয়ে যান।
২৪ মিনিট আগেআজ সকাল থেকে জেলা বিএনপির সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করে ডাকা হরতালে ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ। ভোরে বালিয়াডাঙ্গী চৌরাস্তার চারটি রাস্তায় বাঁশ-বেঞ্চ দিয়ে বন্ধ করে ঠাকুরগাঁও শহর থেকে উপজেলার প্রবেশপথ কালমেঘ বাজারে গাছ ফেলে হরতাল কর্মসূচি পালন করে বিএনপির নেতা-কর্মীরা। তাতে সড়কে চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে...
১ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিসহ সাত দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো অনশন কর্মসূচি পালন করছেন রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, আজ শনিবার বিকেল ৪টার মধ্যে দাবি পূরণের ঘোষণা না দেওয়া হলে অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) আওতাধীন এলাকায়...
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে