জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় কর্তৃপক্ষের কাছে প্রাথমিক প্রতিবেদন জমা দিয়েছে সংশ্লিষ্ট তদন্ত কমিটি। সেই প্রতিবেদন অনুযায়ী অপরাধীদের বিচারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলার জন্য আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘গত বছরের ১৪ জুলাই রাত ১১টা থেকে রাত ৩টা পর্যন্ত বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা; ১৫ জুলাই সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা; একই রাত ১২টার দিকে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা; ছররা গুলিবর্ষণ এবং ১৭ জুলাই বিকেলে প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও ছররা গুলিবর্ষণ করা হয়। এসব ঘটনা তদন্ত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশসহ একটি প্রাথমিক প্রতিবেদন দাখিল করেছে।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সেই প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে কমিটির গৃহীত সাক্ষ্যসমূহ সাক্ষ্য আইন ১৮৭২ অনুযায়ী যথাযথ কি না, সে বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের দুজন আইনজীবীর সমন্বয়ে একটি প্যানেল গঠন করে সাত কর্মদিবসের মধ্যে তাঁদের মতামতসহ একটি প্রতিবেদন দেওয়ার অনুরোধ করে চিঠি পাঠানো হয়েছে। সাক্ষ্য আইন অনুসারে অধিকতর যাচাইয়ের লক্ষ্য হচ্ছে সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতা নিশ্চিত করা।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘উল্লেখিত প্যানেলের মতামতসহ প্রতিবেদন প্রাপ্তির পর স্বল্পতম সময়ের মধ্যে দোষী ব্যক্তিদের শাস্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলা করার বিষয়ে যথাযথ নিয়ম অনুসারে ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর বরাবর আবেদন করা হবে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় কর্তৃপক্ষের কাছে প্রাথমিক প্রতিবেদন জমা দিয়েছে সংশ্লিষ্ট তদন্ত কমিটি। সেই প্রতিবেদন অনুযায়ী অপরাধীদের বিচারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলার জন্য আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘গত বছরের ১৪ জুলাই রাত ১১টা থেকে রাত ৩টা পর্যন্ত বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা; ১৫ জুলাই সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা; একই রাত ১২টার দিকে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা; ছররা গুলিবর্ষণ এবং ১৭ জুলাই বিকেলে প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও ছররা গুলিবর্ষণ করা হয়। এসব ঘটনা তদন্ত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশসহ একটি প্রাথমিক প্রতিবেদন দাখিল করেছে।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সেই প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে কমিটির গৃহীত সাক্ষ্যসমূহ সাক্ষ্য আইন ১৮৭২ অনুযায়ী যথাযথ কি না, সে বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের দুজন আইনজীবীর সমন্বয়ে একটি প্যানেল গঠন করে সাত কর্মদিবসের মধ্যে তাঁদের মতামতসহ একটি প্রতিবেদন দেওয়ার অনুরোধ করে চিঠি পাঠানো হয়েছে। সাক্ষ্য আইন অনুসারে অধিকতর যাচাইয়ের লক্ষ্য হচ্ছে সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতা নিশ্চিত করা।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘উল্লেখিত প্যানেলের মতামতসহ প্রতিবেদন প্রাপ্তির পর স্বল্পতম সময়ের মধ্যে দোষী ব্যক্তিদের শাস্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলা করার বিষয়ে যথাযথ নিয়ম অনুসারে ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর বরাবর আবেদন করা হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে