ঢাবি সংবাদদাতা
ছুরিকাঘাতে নিহত রাজধানীর প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম পারভেজের গায়েবানা জানাজা পড়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। জানাজা শেষে হত্যার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন তাঁরা।
আজ রোববার রাত সাড়ে ৯টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি চত্বরে এ জানাজার আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের একটি দল। জানাজা শেষে খুনিদের বিচার দাবি করে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের হলপাড়াসহ ক্যাম্পাস এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
মিছিলে ‘আমার ভাই মরল কেন, প্রশাসন জবাব চাই’; ‘আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দেব না’; ‘বিচার বিচার বিচার চাই, পারভেজ হত্যার বিচার চাই’; ‘লাল জুলাইয়ের বাংলায়, সন্ত্রাসীদের ঠাঁই নাই’ ইত্যাদি স্লোগান দেন তাঁরা।
এ সময় ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলোতে লাশের রাজনীতি, খুন এবং হত্যার সংস্কৃতি থেকে মুক্তির জন্য জুলাইয়ে সবাই রাস্তায় নেমে এসেছিল। কিন্তু অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে এখনো সামান্য ঘটনা নিয়ে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করার সংস্কৃতি বহাল আছে। এখন আমাদের মনে হচ্ছে, আমাদের মানবিক এবং নৈতিক মূল্যবোধের শিক্ষাকে জাগ্রত করা দরকার।’
ইয়ামিন মোল্লা আরও বলেন, যারা খুন করেছে তাদের একমাত্র পরিচয় ‘খুনি’। কোনো আশ্রয়ে তারা যেন মুক্তি না পায়। তাদেরকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করা হোক। বিচার নিশ্চিতের মাধ্যমে দৃষ্টান্ত স্থাপন করা হোক। কোনো দলের ছত্রচ্ছায়া যেন খুনিদের ছাড় দিতে না পারে, এমন দৃষ্টান্ত স্থাপন করা হোক।
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী মোস্তফা আহমদ বলেন, জুলাইয়ের অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিন্তু তুচ্ছ একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে দিবালোকে পারভেজকে খুন করা হলো। জুলাই-পরবর্তী বাংলাদেশে এটি কেউ আশা করে না। প্রশাসনকে দ্রুত খুনিদের গ্রেপ্তার করতে হবে। পাশাপাশি শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
মোসাদ্দেক আলী ইবনে মোহাম্মদ বলেন, ‘ভিডিও ফুটেজে খুনির ছুরি চালানো দেখে মনে হয়েছে, সে প্রশিক্ষিত। সরকারকে এটি খতিয়ে দেখার আহ্বান করছি। পাশাপাশি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পদধারী দুজনের নাম খুনিদের লিস্টে রয়েছে। জুলাইয়ের নেতৃস্থানীয় এ প্ল্যাটফর্মটি জুলাইয়ের পর নানাভাবে বিতর্কিত হয়েছে। এ প্ল্যাটফর্মটিকে কালবিলম্ব না করে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হোক।’
ছুরিকাঘাতে নিহত রাজধানীর প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম পারভেজের গায়েবানা জানাজা পড়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। জানাজা শেষে হত্যার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন তাঁরা।
আজ রোববার রাত সাড়ে ৯টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি চত্বরে এ জানাজার আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের একটি দল। জানাজা শেষে খুনিদের বিচার দাবি করে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের হলপাড়াসহ ক্যাম্পাস এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
মিছিলে ‘আমার ভাই মরল কেন, প্রশাসন জবাব চাই’; ‘আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দেব না’; ‘বিচার বিচার বিচার চাই, পারভেজ হত্যার বিচার চাই’; ‘লাল জুলাইয়ের বাংলায়, সন্ত্রাসীদের ঠাঁই নাই’ ইত্যাদি স্লোগান দেন তাঁরা।
এ সময় ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলোতে লাশের রাজনীতি, খুন এবং হত্যার সংস্কৃতি থেকে মুক্তির জন্য জুলাইয়ে সবাই রাস্তায় নেমে এসেছিল। কিন্তু অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে এখনো সামান্য ঘটনা নিয়ে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করার সংস্কৃতি বহাল আছে। এখন আমাদের মনে হচ্ছে, আমাদের মানবিক এবং নৈতিক মূল্যবোধের শিক্ষাকে জাগ্রত করা দরকার।’
ইয়ামিন মোল্লা আরও বলেন, যারা খুন করেছে তাদের একমাত্র পরিচয় ‘খুনি’। কোনো আশ্রয়ে তারা যেন মুক্তি না পায়। তাদেরকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করা হোক। বিচার নিশ্চিতের মাধ্যমে দৃষ্টান্ত স্থাপন করা হোক। কোনো দলের ছত্রচ্ছায়া যেন খুনিদের ছাড় দিতে না পারে, এমন দৃষ্টান্ত স্থাপন করা হোক।
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী মোস্তফা আহমদ বলেন, জুলাইয়ের অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিন্তু তুচ্ছ একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে দিবালোকে পারভেজকে খুন করা হলো। জুলাই-পরবর্তী বাংলাদেশে এটি কেউ আশা করে না। প্রশাসনকে দ্রুত খুনিদের গ্রেপ্তার করতে হবে। পাশাপাশি শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
মোসাদ্দেক আলী ইবনে মোহাম্মদ বলেন, ‘ভিডিও ফুটেজে খুনির ছুরি চালানো দেখে মনে হয়েছে, সে প্রশিক্ষিত। সরকারকে এটি খতিয়ে দেখার আহ্বান করছি। পাশাপাশি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পদধারী দুজনের নাম খুনিদের লিস্টে রয়েছে। জুলাইয়ের নেতৃস্থানীয় এ প্ল্যাটফর্মটি জুলাইয়ের পর নানাভাবে বিতর্কিত হয়েছে। এ প্ল্যাটফর্মটিকে কালবিলম্ব না করে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হোক।’
ঈদ যাত্রায় গাজীপুরের ঢাকা-ময়মনসিংহ ও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে বেলা বাড়ার সাথে সাথে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বাড়তে শুরু করেছে। এতে স্টেশন এলাকাগুলোতে থেমে থেমে যানবাহন চলছে। তবে এখনো মহাসড়কের কোথাও কোনো তীব্র যানজট তৈরি হয়নি।
২২ মিনিট আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর-কোম্পানীগঞ্জ সড়কে বাসের সঙ্গে সংঘর্ষে সিএনজিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন।
২৮ মিনিট আগেবাংলাদেশ রেলওয়ের আখাউড়া ইউনিটের ঊর্ধ্বতন উপ-সহকারী প্রকৌশলী (আই. ডব্লিউ) মিথুন কুমার দাসকে বদলি করা হয়েছে।
৩০ মিনিট আগেপবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ ছাড়ছে ঘরমুখো অসংখ্য মানুষ। সড়কে যাত্রী ও পরিবহনের চাপ বাড়লেও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানচলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৫ মে) সকালে মহাসড়কের শিমরাইল মোড়ের বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে এ চিত্র দেখা যায়। তবে যাত্রীদের অভিযোগ, বাসে নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে অন্তত ৫০ থেকে ১৫০
৩৭ মিনিট আগে