নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনুমোদনবিহীন ইলেকট্রোলাইট ড্রিংকস তৈরি ও বাজারজাত করায় আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজকে চার লাখ টাকা অর্থদণ্ড করেছেন নগর ভবনে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে অবস্থিত শিশু খাদ্য আদালত। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের পরিদর্শক কামরুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
কামরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের বিচারক আলাউল আকবর আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ কোম্পানিকে অনুমোদনবিহীন ইলেকট্রোলাইট ড্রিংকস তৈরি, বাজারজাত এবং মিথ্যা বিজ্ঞাপন প্রচার করায় চার লাখ টাকা জরিমানা করেছেন।
অনুমোদনবিহীন আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ‘রিচার্জ’ এবং ‘টারবো’ নামক ইলেকট্রোলাইট ড্রিংকস উৎপাদন ও বাজারজাত করে আসছিল।
মামলার বাদী কামরুল হাসান বলেন, ২০১৩ সালের নিরাপদ খাদ্য আইনের ৩২ ধারা (খ) উপধারা, ৩৯, ৪১ ও ৪২ ধারায় মামলা করা হয়। ৩২ ধারার (খ) এ বলা আছে, খাদ্যদ্রব্যের গুরুত্ব বৃদ্ধি করতে, পরিমাণ ও পুষ্টিগুণের বিষয়ে, দফা (ক) তে উল্লিখিত লেবেলে কোনো মিথ্যা তথ্য বা দাবি বা অপ-কৌশল অথবা মোড়কে বিভ্রান্তিকর তথ্য বা রোগ নিরাময়কারী ঔষধি বলে দাবি অথবা উৎসস্থল সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর কোনো বক্তব্য লিপিবদ্ধ করতে পারবে না।
৩৯ ধারায় বলা আছে, কোনো ব্যক্তি আপাতত বলবৎ কোনো আইনের অধীন নিবন্ধিত বাধ্যতামূলত হলে ওহার ব্যত্যয় ঘটিয়ে অনিবন্ধিত অবস্থায় কোনো খাদ্যদ্রব্য বা খাদ্যোপকরণ উৎপাদন, আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রি করতে পারবে না।
৪১ ধারায় বলা আছে, কোনো ব্যক্তি কোনো খাদ্যদ্রব্য বা খাদ্যোপকরণ বিপণন বা বিক্রির উদ্দেশ্যে প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত বিজ্ঞাপনের শর্তাদি লঙ্ঘন করে বিজ্ঞাপনে বিভ্রান্তিকর বা অসত্য তথ্য প্রদান করে বা মিথ্যা নির্ভরতা মূলত বক্তব্য দিয়ে ক্রেতার ক্ষতি করতে পারবে না।
৪২ ধারার (১) কোনো ব্যক্তি কোনো খাদ্যদ্রব্য বা খাদ্যোপকরণের গুণ, প্রকৃতি, মান, ইত্যাদি সম্পর্কে অসত্য বর্ণনাসংবলিত কোনো বিজ্ঞাপন প্রস্তুত, মুদ্রণ, প্রকাশ বা প্রচার করতে পারবেন না, যা দ্বারা জনগণ বিভ্রান্ত হতে পারে।
আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজের উপমহাব্যবস্থাপকের মোবাইল নম্বরে কল দেওয়া হলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
বিএসটিআইয়ের উপপরিচালক রিয়াজুল হক বলেন, ইলেকট্রোলাইট ড্রিংকসের কোনো জাতীয় মান নেই এবং এসব পণ্যের কোনো লাইসেন্স বিএসটিআই থেকে দেওয়া হয় না।
অনুমোদনবিহীন ইলেকট্রোলাইট ড্রিংকস তৈরি ও বাজারজাত করায় আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজকে চার লাখ টাকা অর্থদণ্ড করেছেন নগর ভবনে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে অবস্থিত শিশু খাদ্য আদালত। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের পরিদর্শক কামরুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
কামরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের বিচারক আলাউল আকবর আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ কোম্পানিকে অনুমোদনবিহীন ইলেকট্রোলাইট ড্রিংকস তৈরি, বাজারজাত এবং মিথ্যা বিজ্ঞাপন প্রচার করায় চার লাখ টাকা জরিমানা করেছেন।
অনুমোদনবিহীন আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ‘রিচার্জ’ এবং ‘টারবো’ নামক ইলেকট্রোলাইট ড্রিংকস উৎপাদন ও বাজারজাত করে আসছিল।
মামলার বাদী কামরুল হাসান বলেন, ২০১৩ সালের নিরাপদ খাদ্য আইনের ৩২ ধারা (খ) উপধারা, ৩৯, ৪১ ও ৪২ ধারায় মামলা করা হয়। ৩২ ধারার (খ) এ বলা আছে, খাদ্যদ্রব্যের গুরুত্ব বৃদ্ধি করতে, পরিমাণ ও পুষ্টিগুণের বিষয়ে, দফা (ক) তে উল্লিখিত লেবেলে কোনো মিথ্যা তথ্য বা দাবি বা অপ-কৌশল অথবা মোড়কে বিভ্রান্তিকর তথ্য বা রোগ নিরাময়কারী ঔষধি বলে দাবি অথবা উৎসস্থল সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর কোনো বক্তব্য লিপিবদ্ধ করতে পারবে না।
৩৯ ধারায় বলা আছে, কোনো ব্যক্তি আপাতত বলবৎ কোনো আইনের অধীন নিবন্ধিত বাধ্যতামূলত হলে ওহার ব্যত্যয় ঘটিয়ে অনিবন্ধিত অবস্থায় কোনো খাদ্যদ্রব্য বা খাদ্যোপকরণ উৎপাদন, আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রি করতে পারবে না।
৪১ ধারায় বলা আছে, কোনো ব্যক্তি কোনো খাদ্যদ্রব্য বা খাদ্যোপকরণ বিপণন বা বিক্রির উদ্দেশ্যে প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত বিজ্ঞাপনের শর্তাদি লঙ্ঘন করে বিজ্ঞাপনে বিভ্রান্তিকর বা অসত্য তথ্য প্রদান করে বা মিথ্যা নির্ভরতা মূলত বক্তব্য দিয়ে ক্রেতার ক্ষতি করতে পারবে না।
৪২ ধারার (১) কোনো ব্যক্তি কোনো খাদ্যদ্রব্য বা খাদ্যোপকরণের গুণ, প্রকৃতি, মান, ইত্যাদি সম্পর্কে অসত্য বর্ণনাসংবলিত কোনো বিজ্ঞাপন প্রস্তুত, মুদ্রণ, প্রকাশ বা প্রচার করতে পারবেন না, যা দ্বারা জনগণ বিভ্রান্ত হতে পারে।
আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজের উপমহাব্যবস্থাপকের মোবাইল নম্বরে কল দেওয়া হলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
বিএসটিআইয়ের উপপরিচালক রিয়াজুল হক বলেন, ইলেকট্রোলাইট ড্রিংকসের কোনো জাতীয় মান নেই এবং এসব পণ্যের কোনো লাইসেন্স বিএসটিআই থেকে দেওয়া হয় না।
বরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় বসছে পানের বাজার। খেকুয়ানী বাজারের ইজারাদার শাহ আলম শিকদার এ বাজার বসাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার রেসিডেনসিয়াল ল্যাবরেটরি কলেজে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের চেয়ারম্যানের যাচ্ছেতাই নিয়মে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। দুটি বিষয়ের মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে চলছে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম।
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় চেইন হসপিটাল ফর্টিস এসকর্টস হার্ট ইনস্টিটিউটের নাম ভাঙিয়ে শতকোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ উঠেছে এএফসি হেলথ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও কুমিল্লায় ‘ফর্টিস’ নামে চারটি শাখা
২ ঘণ্টা আগেমাত্র ৩৫ শতাংশ শেয়ার নিয়ে রাজশাহীতে ১০ তলা একটি ভবন দখল করেছিলেন সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী। ভবনটির নাম থিম ওমর প্লাজা। রাজশাহী নিউমার্কেটের সামনের এই ভবনের প্রথম থেকে সপ্তম তলা পর্যন্ত শপিং মল। আর অষ্টম থেকে দশম তলা পর্যন্ত অ্যাপার্টমেন্ট।
৩ ঘণ্টা আগে