নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগুন লাগার চার দিনের মাথায় ঢাকা নিউ সুপার মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলো ঝাড়ামোছা করে বেচাকেনার জন্য খুলতে দেখা গেছে। বন্ধ রাখা হয়েছে মার্কেটের প্রবেশের প্রধান ফটক। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে বেচাকেনার জন্য দোকান খোলার অনুমতি পাননি দোকানিরা। এদিকে তৃতীয় তলায় চলছে সংস্কার কার্যক্রম ৷ পুড়ে যাওয়া দোকানগুলো সংস্কার, কাপড় ও আসবাব পোড়া ছাইও সরাতে দেখা গেছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে ঢাকা নিউ সুপার মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, দোতলার সামনের অংশে তেমন কোনো দোকান খোলা নেই। তবে ভেতরের দিকে ১২, ১৩ নম্বর গলির দোকানগুলো তেমন ক্ষতিগ্রস্ত না হওয়ায় এসব দোকান খুলে সাফ-সাফাই করে ব্যবসা শুরুর প্রস্তুতি নিচ্ছেন দোকানিরা। দ্বিতীয় তলার এই অংশটায় কাপড়সহ ঘড়ি, সানগ্লাস ও ইলেকট্রনিকস পণ্যের দোকান বেশি। এসব দোকান থেকে আগুনের দিন উদ্ধার করা মালামাল এনে আবার সাজানো হচ্ছে। দোতলার ১৩ নম্বর গলিতে খান পাঞ্জাবি নামে একটি দোকান পুরোপুরি প্রস্তুতই দেখা গেল।
দোকান মালিক মো. আলমগীর হোসেনের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘আনুষ্ঠানিকভাবে আমরা বেচাকেনার অনুমতি পাই নাই। বিদ্যুৎ নাই, মার্কেটের গেট খোলে নাই। এভাবে তো আর কাস্টমার আসবে না। আমরা আশা করছি দ্রুতই মার্কেট খুলে দেবে তাই প্রস্তুতি নিয়ে রাখছি।’
তৃতীয় তলায় কথা হয় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী আলী হোসেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমরা দোকান সংস্কারের কাজ করছি। জানি না কবে ব্যবসায় ফিরতে পারব ৷ তবে আমরা ব্যবসায় ফেরার জন্য প্রধানমন্ত্রী ও সিটি করপোরেশনের সহায়তা চাই।’
তবে মার্কেটের নিচতলায় দোকানিদের বেচাকেনা করতে দেখা গেছে। আশীর্বাদ বস্ত্র বিতানের ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলামের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘গতকাল অল্প কিছু টাকা বিক্রি হয়েছে। ঈদের এই সময় সাধারণত কয়েক ঘণ্টায় ১০ থাইকা ১৫ হাজার টাকা বেচাকেনা হয়। কিন্তু গতকাল সারা দিনে হইছে ১ হাজার ৮০০ টাকা। মার্কেটের ৩ নম্বর গেট বন্ধ থাকায় ক্রেতারা আসতে পারছেন না।
এদিকে বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা নিউ সুপারমার্কেট পরিদর্শনে আসে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তদন্ত কমিটি। কমিটির সদস্যরা প্রায় এক ঘণ্টা মার্কেটটি ঘুরে দেখেন। এ সময় তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত দোকান, মার্কেটের বিদ্যুৎ লাইনগুলো খতিয়ে দেখেন।
তদন্ত কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর মার্কেটের বিদ্যুৎ লাইনসহ অন্যান্য ব্যবস্থা চালু হবে। তবে ঈদের আগে সেটা হচ্ছে না। তিনি বলেন, তদন্ত কমিটিকে তিন কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছিল। আজকে শেষ কর্মদিবস। তদন্ত শেষ হয়নি, তাই প্রতিবেদন ঈদের পরে দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন:
আগুন লাগার চার দিনের মাথায় ঢাকা নিউ সুপার মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলো ঝাড়ামোছা করে বেচাকেনার জন্য খুলতে দেখা গেছে। বন্ধ রাখা হয়েছে মার্কেটের প্রবেশের প্রধান ফটক। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে বেচাকেনার জন্য দোকান খোলার অনুমতি পাননি দোকানিরা। এদিকে তৃতীয় তলায় চলছে সংস্কার কার্যক্রম ৷ পুড়ে যাওয়া দোকানগুলো সংস্কার, কাপড় ও আসবাব পোড়া ছাইও সরাতে দেখা গেছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে ঢাকা নিউ সুপার মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, দোতলার সামনের অংশে তেমন কোনো দোকান খোলা নেই। তবে ভেতরের দিকে ১২, ১৩ নম্বর গলির দোকানগুলো তেমন ক্ষতিগ্রস্ত না হওয়ায় এসব দোকান খুলে সাফ-সাফাই করে ব্যবসা শুরুর প্রস্তুতি নিচ্ছেন দোকানিরা। দ্বিতীয় তলার এই অংশটায় কাপড়সহ ঘড়ি, সানগ্লাস ও ইলেকট্রনিকস পণ্যের দোকান বেশি। এসব দোকান থেকে আগুনের দিন উদ্ধার করা মালামাল এনে আবার সাজানো হচ্ছে। দোতলার ১৩ নম্বর গলিতে খান পাঞ্জাবি নামে একটি দোকান পুরোপুরি প্রস্তুতই দেখা গেল।
দোকান মালিক মো. আলমগীর হোসেনের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘আনুষ্ঠানিকভাবে আমরা বেচাকেনার অনুমতি পাই নাই। বিদ্যুৎ নাই, মার্কেটের গেট খোলে নাই। এভাবে তো আর কাস্টমার আসবে না। আমরা আশা করছি দ্রুতই মার্কেট খুলে দেবে তাই প্রস্তুতি নিয়ে রাখছি।’
তৃতীয় তলায় কথা হয় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী আলী হোসেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমরা দোকান সংস্কারের কাজ করছি। জানি না কবে ব্যবসায় ফিরতে পারব ৷ তবে আমরা ব্যবসায় ফেরার জন্য প্রধানমন্ত্রী ও সিটি করপোরেশনের সহায়তা চাই।’
তবে মার্কেটের নিচতলায় দোকানিদের বেচাকেনা করতে দেখা গেছে। আশীর্বাদ বস্ত্র বিতানের ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলামের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘গতকাল অল্প কিছু টাকা বিক্রি হয়েছে। ঈদের এই সময় সাধারণত কয়েক ঘণ্টায় ১০ থাইকা ১৫ হাজার টাকা বেচাকেনা হয়। কিন্তু গতকাল সারা দিনে হইছে ১ হাজার ৮০০ টাকা। মার্কেটের ৩ নম্বর গেট বন্ধ থাকায় ক্রেতারা আসতে পারছেন না।
এদিকে বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা নিউ সুপারমার্কেট পরিদর্শনে আসে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তদন্ত কমিটি। কমিটির সদস্যরা প্রায় এক ঘণ্টা মার্কেটটি ঘুরে দেখেন। এ সময় তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত দোকান, মার্কেটের বিদ্যুৎ লাইনগুলো খতিয়ে দেখেন।
তদন্ত কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর মার্কেটের বিদ্যুৎ লাইনসহ অন্যান্য ব্যবস্থা চালু হবে। তবে ঈদের আগে সেটা হচ্ছে না। তিনি বলেন, তদন্ত কমিটিকে তিন কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছিল। আজকে শেষ কর্মদিবস। তদন্ত শেষ হয়নি, তাই প্রতিবেদন ঈদের পরে দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন:
মাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১০ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
৩৬ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
৩৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে