পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় ব্রহ্মপুত্র নদে ডুবে নিখোঁজ দুই শিশুর একজনের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। উদ্ধার হওয়া শিশু চর আলগী গ্রামের ফালান মিয়ার মেয়ে শাবনূর (৮)। নিখোঁজের ৫ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় কার মরদেহ। এ ঘটনায় এখনো নিখোঁজ রয়েছে একই গ্রামের কাঞ্চন মিয়ার মেয়ে সানজিদা আক্তার (১১)। রাত হয়ে যাওয়ায় উদ্ধার কাজ বন্ধ রয়েছে জানিয়েছেন পাকুন্দিয়া থানা-পুলিশ।
আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার চরফরাদী ইউনিয়নের চরআলগী এলাকায় নৌকা উল্টে গিয়ে তাদের নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর থেকে তাদের উদ্ধার কাজ শুরু করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
নিখোঁজ দুই শিশু হলো চর আলগী গ্রামের কাঞ্চন মিয়ার মেয়ে সানজিদা আক্তার (১১) ও একই গ্রামের ফালান মিয়ার মেয়ে শাবনূর (৮)। তারা দুজনই চর আলগী জালাল উদ্দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী।
স্থানীয়রা বলছে, সোমবার বেলা ১২টার দিকে বাড়ির পাশে ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকা দিয়ে ঘুরতে যায় সানজিদা ও শাবনূরসহ এলাকার আরও পাঁচজন। এ সময় নৌকা উল্টে গেলে তিনজন সাঁতরে নদের পাড়ে পৌঁছতে পারলেও পানিতে ডুবে যায় সানজিদা ও শাবনূর। তীরে আসা তিনজনের ডাক ও চিৎকারে স্থানীয়রা এসে তাদের উদ্ধারে নামে। কিন্তু ঘণ্টাখানেক চেষ্টা করেও তাদের পাওয়া যায়নি। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একদল কর্মী এসে উদ্ধার অভিযানে নামে। দুপুর থেকে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে সানজিদা আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
চর আলগী গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম মোনায়েম বলেন, ‘নিখোঁজ দুই মেয়ের পরিবারে মাতম চলছে। ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরা চেষ্টা চালাচ্ছেন তাদের উদ্ধারে। ঘটনার খবর জানতে পেরে নদ পাড়ে ভিড় করছেন শত শত উৎসুক জনতা।’
পাকুন্দিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সারোয়ার জাহান বলেন, ‘নিখোঁজ দুই শিশুর একজন উদ্ধার হয়েছে। আরও একজন এখনো নিখোঁজ রয়েছে। রাত হয়ে যাওয়ায় উদ্ধার কাজ আপাতত বন্ধ রয়েছে। সকাল থেকে আবার উদ্ধারকাজ শুরু করা হবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোজলিন শহীদ চৌধুরী বলেন, ‘চর আলগী এলাকার ব্রহ্মপুত্র নদে দুই শিশু নিখোঁজ হওয়ার খবরে ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীদের ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। তাদের উদ্ধারে সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে।’
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় ব্রহ্মপুত্র নদে ডুবে নিখোঁজ দুই শিশুর একজনের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। উদ্ধার হওয়া শিশু চর আলগী গ্রামের ফালান মিয়ার মেয়ে শাবনূর (৮)। নিখোঁজের ৫ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় কার মরদেহ। এ ঘটনায় এখনো নিখোঁজ রয়েছে একই গ্রামের কাঞ্চন মিয়ার মেয়ে সানজিদা আক্তার (১১)। রাত হয়ে যাওয়ায় উদ্ধার কাজ বন্ধ রয়েছে জানিয়েছেন পাকুন্দিয়া থানা-পুলিশ।
আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার চরফরাদী ইউনিয়নের চরআলগী এলাকায় নৌকা উল্টে গিয়ে তাদের নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর থেকে তাদের উদ্ধার কাজ শুরু করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
নিখোঁজ দুই শিশু হলো চর আলগী গ্রামের কাঞ্চন মিয়ার মেয়ে সানজিদা আক্তার (১১) ও একই গ্রামের ফালান মিয়ার মেয়ে শাবনূর (৮)। তারা দুজনই চর আলগী জালাল উদ্দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী।
স্থানীয়রা বলছে, সোমবার বেলা ১২টার দিকে বাড়ির পাশে ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকা দিয়ে ঘুরতে যায় সানজিদা ও শাবনূরসহ এলাকার আরও পাঁচজন। এ সময় নৌকা উল্টে গেলে তিনজন সাঁতরে নদের পাড়ে পৌঁছতে পারলেও পানিতে ডুবে যায় সানজিদা ও শাবনূর। তীরে আসা তিনজনের ডাক ও চিৎকারে স্থানীয়রা এসে তাদের উদ্ধারে নামে। কিন্তু ঘণ্টাখানেক চেষ্টা করেও তাদের পাওয়া যায়নি। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একদল কর্মী এসে উদ্ধার অভিযানে নামে। দুপুর থেকে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে সানজিদা আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
চর আলগী গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম মোনায়েম বলেন, ‘নিখোঁজ দুই মেয়ের পরিবারে মাতম চলছে। ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরা চেষ্টা চালাচ্ছেন তাদের উদ্ধারে। ঘটনার খবর জানতে পেরে নদ পাড়ে ভিড় করছেন শত শত উৎসুক জনতা।’
পাকুন্দিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সারোয়ার জাহান বলেন, ‘নিখোঁজ দুই শিশুর একজন উদ্ধার হয়েছে। আরও একজন এখনো নিখোঁজ রয়েছে। রাত হয়ে যাওয়ায় উদ্ধার কাজ আপাতত বন্ধ রয়েছে। সকাল থেকে আবার উদ্ধারকাজ শুরু করা হবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোজলিন শহীদ চৌধুরী বলেন, ‘চর আলগী এলাকার ব্রহ্মপুত্র নদে দুই শিশু নিখোঁজ হওয়ার খবরে ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীদের ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। তাদের উদ্ধারে সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে।’
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৩ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩০ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে