নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান জয়নুল হক সিকদার ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মালিকানাধীন ৪২টি বিও অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেওয়া হয় বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে। দুদকের সহকারী পরিচালক আশিকুর রহমান এসব অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নুল হক সিকদার ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা, নামে-বেনামে জনগণের আমানতের অর্থ লুটপাটসহ ঘুষের বিনিময়ে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ দেওয়া এবং মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য চার সদস্যবিশিষ্ট একটি অনুসন্ধান টিম গঠন করা হয়।
তদন্তে দেখা যায়, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সিকদার পরিবারের সদস্যরা হাজার হাজার কোটি টাকা বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ দেওয়া ও মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে আত্মসাৎ করেছেন, এমন তথ্য পাওয়া যায়। ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের লিগ্যাল ডিভিশন থেকে ব্যাংকটির সাবেক চেয়ারম্যান জয়নুল হক সিকদার ও তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যদের ছত্রচ্ছায়ায় দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা ও অনিয়মের অভিযোগ অনুসন্ধান চলছে।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজসহ সিকদার গ্রুপের ১৫ প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত।
এর আগে গত ২৯ আগস্টে অনুষ্ঠিত ব্যাংকের ৫০৬তম সভার নির্দেশনা অনুযায়ী সিকদার পরিবার ও সংশ্লিষ্ট সহযোগী প্রতিষ্ঠানের নামে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড ও এনবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ধারণ করা শেয়ারের তালিকা পাঠানো হয়। উল্লিখিত শেয়ারগুলোর হস্তান্তর স্থগিত/ব্লক করার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ব্যাংক ও ব্যাংকের আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষার্থে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য ব্যাংক থেকে অনুরোধ জানানো হয়।
দুদক বলছে, বর্তমানে সিকদার পরিবারের বেশির ভাগ সদস্য বিদেশে রয়েছেন। বিদেশে থেকে তাঁরা তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট শেয়ারগুলো বিক্রি বা স্থানান্তরের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে তথ্য পাওয়া যায়। যেহেতু উক্ত বিও অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সিকদার পরিবারের সদস্য ও তাঁদের নিকটাত্মীয়দের নামে অর্জিত শেয়ারগুলো বিক্রি বা স্থানান্তর হয়ে গেলে রাষ্ট্রের সমূহ ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে, সে জন্য এসব বিও অ্যাকাউন্ট অবিলম্বে অবরুদ্ধ করা একান্ত আবশ্যক।
ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান জয়নুল হক সিকদার ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মালিকানাধীন ৪২টি বিও অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেওয়া হয় বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে। দুদকের সহকারী পরিচালক আশিকুর রহমান এসব অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নুল হক সিকদার ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা, নামে-বেনামে জনগণের আমানতের অর্থ লুটপাটসহ ঘুষের বিনিময়ে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ দেওয়া এবং মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য চার সদস্যবিশিষ্ট একটি অনুসন্ধান টিম গঠন করা হয়।
তদন্তে দেখা যায়, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সিকদার পরিবারের সদস্যরা হাজার হাজার কোটি টাকা বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ দেওয়া ও মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে আত্মসাৎ করেছেন, এমন তথ্য পাওয়া যায়। ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের লিগ্যাল ডিভিশন থেকে ব্যাংকটির সাবেক চেয়ারম্যান জয়নুল হক সিকদার ও তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যদের ছত্রচ্ছায়ায় দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা ও অনিয়মের অভিযোগ অনুসন্ধান চলছে।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজসহ সিকদার গ্রুপের ১৫ প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত।
এর আগে গত ২৯ আগস্টে অনুষ্ঠিত ব্যাংকের ৫০৬তম সভার নির্দেশনা অনুযায়ী সিকদার পরিবার ও সংশ্লিষ্ট সহযোগী প্রতিষ্ঠানের নামে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড ও এনবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ধারণ করা শেয়ারের তালিকা পাঠানো হয়। উল্লিখিত শেয়ারগুলোর হস্তান্তর স্থগিত/ব্লক করার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ব্যাংক ও ব্যাংকের আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষার্থে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য ব্যাংক থেকে অনুরোধ জানানো হয়।
দুদক বলছে, বর্তমানে সিকদার পরিবারের বেশির ভাগ সদস্য বিদেশে রয়েছেন। বিদেশে থেকে তাঁরা তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট শেয়ারগুলো বিক্রি বা স্থানান্তরের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে তথ্য পাওয়া যায়। যেহেতু উক্ত বিও অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সিকদার পরিবারের সদস্য ও তাঁদের নিকটাত্মীয়দের নামে অর্জিত শেয়ারগুলো বিক্রি বা স্থানান্তর হয়ে গেলে রাষ্ট্রের সমূহ ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে, সে জন্য এসব বিও অ্যাকাউন্ট অবিলম্বে অবরুদ্ধ করা একান্ত আবশ্যক।
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মাওনা-কালিয়াকৈর আঞ্চলিক সড়কের দুই পাশে বিস্তৃত ঘন শালবন। সড়কটিতে রয়েছে অসংখ্য বাঁক। এসব বাঁক অতিক্রম করতে গিয়ে প্রায় দিনই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন যানবাহনের চালক ও যাত্রীরা।
২৪ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় র্যাবের অভিযানে ৮৪ কেজি গাঁজা ও ২১ হাজার পিস আতশবাজিসহ মো. হৃদয় হাসান (২৪) নামে এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোমবার (২১ জুলাই) সকালে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান র্যাব-১১, সিপিসি-২-এর কোম্পানি অধিনায়ক মেজর সাদমান ইবনে আলম।
১ ঘণ্টা আগেএই রাস্তাটা একসময় আমাদের চলাচলের অন্যতম প্রধান মাধ্যম ছিল। কিন্তু মাহিন্দ্রা গাড়িগুলো চলাচল শুরুর পর থেকেই রাস্তাটির বেহাল দশা শুরু হয়। ভারী এসব যানবাহনের চাপে রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় গভীর গর্ত সৃষ্টি হয়েছে। প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে হাঁটাচলার সময় একধরনের আতঙ্ক কাজ করে, কখন কোথায় পা পিছলে পড়ে যাব, তার
১ ঘণ্টা আগেউজান থেকে নেমে আসা ঢলে হুহু করে বাড়ছে তিস্তা নদীর পানি। সোমবার সকাল ৬টায় দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজ ডালিয়া পয়েন্টে পানি রেকর্ড করা হয় ৫২ দশমিক শূন্য ৭ মিটার, যা বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে