মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুর-৩ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপ বলেছেন, ‘সারা বাংলাদেশে সুষ্ঠু ভোট হলেও মাদারীপুর-৩ আসনে হয়নি। সূক্ষ্ম কারচুপি করে নৌকাকে হারানো হয়েছে।’
মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) মাদারীপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন নিয়ে নানান অভিযোগ তোলেন আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপ। এ সময় তাঁর পাশে ছিলেন মাদারীপুর-২ আসনের জয়ী নৌকার প্রার্থী শাজাহান খান।
সংবাদ সম্মেলনে আবদুস সোবহান গোলাপ বলেন, ‘একটি অদৃশ্য শক্তি নির্বাচনের স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেছে। সূক্ষ্ম কারচুপি করে নৌকাকে হারানো হয়েছে।’
গোলাপ বলেন, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সরকারের লোক। কিন্তু এদের বাইরেই একটি পক্ষ নৌকাকে হারানোর জন্য কাজ করেছে, এটা প্রমাণিত হয়েছে। সেই পক্ষটিকে খুঁজে বের করতে হবে। এই পক্ষটি নির্বাচনের দিন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করেছে। সঙ্গে সঙ্গে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে লিখিত জানানোর পরও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি কেউ। আমি চেয়েছিলাম একটা অ্যাকশন হোক, কিন্তু তা হয়নি। আমি মনে করি সারা বাংলাদেশে সুষ্ঠু ভোট হলেও মাদারীপুর-৩ আসনে হয়নি।’
সংবাদ সম্মেলনে গোলাপ আরও অভিযোগ করে বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন ভোটকেন্দ্র থেকে নৌকার এজেন্টকে বের করে দেওয়া হয়েছে। পরে ভেতরে বসে নিজেদের মতো ভোট নেওয়া হয়, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আরও সুন্দর ফলাফল নৌকার পক্ষে আসত। কালকিনি পৌরসভার ১৬টি কেন্দ্রের মধ্যে ১২টি কেন্দ্রই তারা দখলে নিয়েছে, এগুলো লিখিতও জানানো হয়। কিন্তু ব্যবস্থা আর হয়নি।’
নৌকায় ভোট দেওয়ায় শতাধিক বাড়ি-ঘর ভাঙচুর করার অভিযোগ তুলে গোলাপ বলেন, ‘নৌকার পক্ষে ভোট দেওয়ায় তিন শতাধিক বাড়ি-ঘর ভাঙচুর করেছে, জ্বালিয়েছে ও লুটপাট করা হয়েছে। প্রায় ৩৫ থেকে ৪০টি গ্রামের অনেক মানুষজনকে মারধর করেছে। এর মধ্যে ৩০ / ৪০ জনের মতো গুরুতর আহত হয়ে মাদারীপুর, কালকিনি, ঢাকাসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছে। আমি চাই,এই যে জ্বালাও- পোড়াও বন্ধ হোক,এগুলো কেন বন্ধ হচ্ছে না। আমি চাই এগুলো বন্ধ হোক।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন মাদারীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সৈয়দ আবুল বাশার, কালকিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লোকমান সরদার, কালকিনি পৌরসভার মেয়র এসএম হানিফ প্রমুখ।
উল্লেখ্য, মাদারীপুর-৩ আসনে ঈগল প্রতীকে ৯৬ হাজার ৩৩৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোসা. তাহমিনা বেগম। তিনি কালকিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। অপরদিকে নৌকা প্রতীকে ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপ পান ৬১ হাজার ৯৭১ ভোট। পরাজিত এই প্রার্থী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক।
আরও পড়ুন:
মাদারীপুর-৩ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপ বলেছেন, ‘সারা বাংলাদেশে সুষ্ঠু ভোট হলেও মাদারীপুর-৩ আসনে হয়নি। সূক্ষ্ম কারচুপি করে নৌকাকে হারানো হয়েছে।’
মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) মাদারীপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন নিয়ে নানান অভিযোগ তোলেন আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপ। এ সময় তাঁর পাশে ছিলেন মাদারীপুর-২ আসনের জয়ী নৌকার প্রার্থী শাজাহান খান।
সংবাদ সম্মেলনে আবদুস সোবহান গোলাপ বলেন, ‘একটি অদৃশ্য শক্তি নির্বাচনের স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেছে। সূক্ষ্ম কারচুপি করে নৌকাকে হারানো হয়েছে।’
গোলাপ বলেন, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সরকারের লোক। কিন্তু এদের বাইরেই একটি পক্ষ নৌকাকে হারানোর জন্য কাজ করেছে, এটা প্রমাণিত হয়েছে। সেই পক্ষটিকে খুঁজে বের করতে হবে। এই পক্ষটি নির্বাচনের দিন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করেছে। সঙ্গে সঙ্গে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে লিখিত জানানোর পরও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি কেউ। আমি চেয়েছিলাম একটা অ্যাকশন হোক, কিন্তু তা হয়নি। আমি মনে করি সারা বাংলাদেশে সুষ্ঠু ভোট হলেও মাদারীপুর-৩ আসনে হয়নি।’
সংবাদ সম্মেলনে গোলাপ আরও অভিযোগ করে বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন ভোটকেন্দ্র থেকে নৌকার এজেন্টকে বের করে দেওয়া হয়েছে। পরে ভেতরে বসে নিজেদের মতো ভোট নেওয়া হয়, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আরও সুন্দর ফলাফল নৌকার পক্ষে আসত। কালকিনি পৌরসভার ১৬টি কেন্দ্রের মধ্যে ১২টি কেন্দ্রই তারা দখলে নিয়েছে, এগুলো লিখিতও জানানো হয়। কিন্তু ব্যবস্থা আর হয়নি।’
নৌকায় ভোট দেওয়ায় শতাধিক বাড়ি-ঘর ভাঙচুর করার অভিযোগ তুলে গোলাপ বলেন, ‘নৌকার পক্ষে ভোট দেওয়ায় তিন শতাধিক বাড়ি-ঘর ভাঙচুর করেছে, জ্বালিয়েছে ও লুটপাট করা হয়েছে। প্রায় ৩৫ থেকে ৪০টি গ্রামের অনেক মানুষজনকে মারধর করেছে। এর মধ্যে ৩০ / ৪০ জনের মতো গুরুতর আহত হয়ে মাদারীপুর, কালকিনি, ঢাকাসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছে। আমি চাই,এই যে জ্বালাও- পোড়াও বন্ধ হোক,এগুলো কেন বন্ধ হচ্ছে না। আমি চাই এগুলো বন্ধ হোক।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন মাদারীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সৈয়দ আবুল বাশার, কালকিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লোকমান সরদার, কালকিনি পৌরসভার মেয়র এসএম হানিফ প্রমুখ।
উল্লেখ্য, মাদারীপুর-৩ আসনে ঈগল প্রতীকে ৯৬ হাজার ৩৩৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোসা. তাহমিনা বেগম। তিনি কালকিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। অপরদিকে নৌকা প্রতীকে ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপ পান ৬১ হাজার ৯৭১ ভোট। পরাজিত এই প্রার্থী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক।
আরও পড়ুন:
আজ রোববার সকাল সাড়ে ৬টা থেকে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের জৈনা বাজার এলাকায় অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন কারখানার কয়েক শ শ্রমিক। সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সকাল ১০টার দিকে মহাসড়কে যানচলাচল স্বাভাবিক হয়।
১২ মিনিট আগেভুল ট্রেনে উঠে তরুণী ধর্ষণের ঘটনায় গ্রেপ্তার তিন আসামি টাঙ্গাইলের আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকাল শনিবার রাতে পৃথকভাবে টাঙ্গাইলের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের দুজন বিচারকের কাছে তাঁরা জবানবন্দি দেন। রাত ৯টার দিকে জবানবন্দি গ্রহণ শেষে বিচারক মিনহাজ উদ্দিন ফরাজী এবং রুমেলিয়া
৩২ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘আপনাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ, আপনাদের এই জমায়েত আমাদের বিশ্বাস করায়, যারা এখন মামলা বাণিজ্য করছেন, যারা চাঁদাবাজি করছেন, তাঁদের দিন ফুরিয়ে আসছে। আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারি, আমাদের এই তরুণ প্রজন্ম যদি ঐক্যবদ্ধ থাকতে
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলায় লাথি মেরে জেবিন আক্তার (৩০) নামের এক নারীকে হত্যার অভিযোগে উঠেছে। এ ঘটনায় পুলিশ তাঁর স্বামীকে আটক করেছে। গতকাল শনিবার বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার খারুয়া ইউনিয়নের বনগ্রাম চৌরাস্তা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে