গাজীপুর প্রতিনিধি
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘বিশ্বকে জানান দিতে হবে দেশ ও জাতির স্বার্থে আমাদের মধ্যে কোনো বিভাজন নেই। আমরা আর কাউকে জাতিকে বিভক্ত করার সুযোগ দেব না। দল, ধর্ম ও গোষ্ঠীর ভিত্তিতে আমরা কাউকে আর জাতিকে ভাগ করতে দেব না। জাতিকে তারাই ভাগ করে, যারা জাতির দুশমন।’
আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গাজীপুরের ঐতিহাসিক রাজবাড়ী মাঠে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহত পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় ও সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জামায়াতে ইসলামীর আমির এসব কথা বলেন।
জামায়াতের আমির বলেন, ‘কোনো সন্ত্রাসী সরকার আর দেখতে চাই না। প্রিয় বাংলাদেশটাকে এক করতে হবে। ১৮ কোটি মানুষের ৩৬ কোটি হাতকে এক জায়গায় করতে হবে। যত বিভাজন রেখা তৈরি করা হয়েছিল, সবগুলোকে আমরা পায়ের নিচে ফেলে দিয়েছি।’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘জাতির সঙ্গে গাদ্দারি করলে, সেবক হয়ে আসার ঘোষণা দিয়ে মালিক বনে গেলে কী পরিণতি হয়। দেশ থেকে যারা পালিয়েছে, এটা থেকে আমি ও আমরা এবং পুরো দেশবাসী যেন শিক্ষা নিই। আমরা আজ হোক, কাল হোক কখনোই আর কোনো সন্ত্রাসী সরকার দেখতে চাই না। আমরা জানিয়ে দেব, এখন থেকে বাংলাদেশের মানুষ কালোকে কালো বলবে আর সাদাকে সাদা বলবে।’
জামায়াতের প্রধান বলেন, ‘লড়াই করে যারা নিহত ও আহত হয়েছে, তারা চাকরির জন্য বা কারও সহায়তা পাওয়ার জন্য লড়াই করেনি। তারা নিঃশর্ত লড়াই করেছে জাতিকে সম্মানিত করার জন্য। জাতির দায়িত্ব, এখন এই পরিবার ও ব্যক্তিদের সম্মানিত করা। আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাই, যেন সঠিক স্বীকৃতিটুকু দেওয়া হয়। আমরা দাবি করি, প্রতিটি শহীদ পরিবারের কমপক্ষে একজনকে যেন সরকার সম্মানজনক চাকরি দেয়। পাঠ্যপুস্তকে আগামী দিনের নাগরিকেরা যেন জানে আবু সাঈদরা ছিল, বাংলার শহীদরা ছিল।’
মালিক-শ্রমিকদের বিষয়ে জামায়াতের আমির বলেন, ‘একটি গোষ্ঠী আমাদের দেশের মালিক ও শ্রমিকদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধিয়ে রাখে। যারা এই সমাজের দুশমন, তারাই শিল্প ধ্বংস করতে চায়। তারা শ্রমিকদের আবেগকে উসকে দিয়ে রাস্তায় নামায়। মরে শ্রমিকেরা, ঘরে বসে বেনিফিট নেয় তারা। আবার কিছু মালিক আছে, যারা শ্রমিকের শুধু ঘাম নয়, পারলে রক্তটাও শুষে নিতে চায়। শিল্প যারা বাঁচাবে, তাদের বাঁচতে দিন। আপনি তাদের সম্মান করবেন, তারা তাদের সর্বোচ্চটা আপনাকে উজাড় করে দেবে। আমরা চাই, ব্যবসায়ীরা তাদের জায়গায় ব্যবসা করবে। কোনো দুর্বৃত্তের সাহস হবে না তাদের কাছ থেকে চাঁদা চাওয়ার। যাকে আল্লাহ গরিবি হালতে রেখেছেন, প্রয়োজনে সে ভিক্ষা করবে, কিন্তু কোনো ক্যাডারকে এর আগে চাঁদা দেবে না। সামাজিক নিরাপত্তাটা এমন হবে, ঘরের দরজা খুলে হোক বা বন্ধ করে হোক সে শান্তিতে ঘুমাবে। কিন্তু ইজ্জত-সম্পদের ওপর আঘাত থাকবে না।’
জবাবদিহি ও বিচার বিভাগ নিয়ে ডা. শফিক বলেন, ‘এমন একটা সমাজ প্রয়োজন, যে সমাজে শিক্ষিতরা কলমের খোঁচায় হাজার হাজার কোটি টাকা জাতির কাছ থেকে লুণ্ঠন করবে না। তার কলিজাটা থরথর করে কাঁপবে এই ভেবে যে আখেরাতে আল্লাহর কাছে জবাব দিতে হবে। আমরা শপথবদ্ধ কোনো রাজনীতিক ব্যক্তিকে আদালতে বিচারক হিসেবে দেখতে চাই না। একজন সরকারি কর্মকর্তা তিনি রাষ্ট্রের সেবক। কোনো দল বা ব্যক্তির সেবা করতে পারে না। আমরা আগামীতে এমন কোনো কর্মকর্তা দেখতে চাই না, যারা দেশ ও ব্যক্তির বাইরে একটি গোষ্ঠীর সেবক হিসেবে কাজ করবে।’
জামায়াতের প্রধান বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম কারও প্রতি অবিচার করব না, কোনো প্রতিশোধ নেব না। সেটা আমরা করিওনি। আমাদের ওপর গত ১৫ বছর যে অত্যাচার হয়েছে, তা ইতিহাসের সবচেয়ে নিকৃষ্টতম নির্যাতন। তারপরও আমাদের নেতা-কর্মীরা ৫ আগস্টের পর কোথাও কারও ব্যবসা, কারও বাড়িতে হামলা করেনি, ফুটপাত দখল করেনি, কারও গায়ে হাত তোলেনি।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘সাড়ে ১৫ বছর ইতিহাসের বর্বরতম নির্যাতন চালানো হয়েছে জামায়াতে ইসলামীর ওপর। ১১ জন শীর্ষ নেতাকে হত্যা করা হয়েছে। জুলুম করে বিচারিক হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে। এসব কিছুর মাস্টারমাইন্ড, হত্যা বাস্তবায়নকারী, যারা মিথ্যা সাক্ষ্য ও রায় দিয়েছে, তাদের কেউ যেন রেহাই না পায়।’
শাপলা চত্বরের প্রসঙ্গ টেনে ধর্মীয় এই সংগঠনের নেতা বলেন, ‘২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে আলেম-ওলামাদের রাতের অন্ধকারে আলো নিভিয়ে ব্রাশফায়ার করে হত্যা করা হয়েছে। তাদের লাশটাও পাওয়া যায়নি। আমরা এসব হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’ আগামীতে দেশ গঠনে আপামর জনতার সহযোগিতা চেয়ে তিনি নেতা-কর্মী ও দেশবাসীকে প্রত্যেক শহীদ এবং আহত পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।
সমাবেশের শুরুতে জামায়াতের আমির বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহত পরিবারের খোঁজখবর নেন। এ সময় শহীদ পরিবারের সদস্যদের হাতে দুই লাখ টাকা করে আর্থিক অনুদান দেন। এর আগে সকাল থেকে জামায়াতের আমিরের আগমন ঘিরে জেলা ও মহানগরের বিভিন্ন স্থান থেকে নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা মিছিল নিয়ে রাজবাড়ী মাঠে উপস্থিত হন।
জামায়াতের গাজীপুর মহানগর আমির অধ্যাপক মুহা. জামাল উদ্দীনের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের নির্বাহী পরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ মুহাম্মদ ইজ্জত উল্লাহ। সভায় আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ড. খলিলুর রহমান, ঢাকা উত্তরের সদস্য আবুল হাসেম খান, মাওলানা দেলাওয়ার হোসেন, গাজীপুর জেলা জামায়াতের আমির ড. জাহাঙ্গীর আলম, গাজীপুর মহানগর জামায়াতের নায়েবে আমির মুহাম্মদ খায়রুল হাসান, জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা সেফাউল হক, মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি আবু সাঈদ মোহাম্মদ ফারুক, শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. সালাহউদ্দিন আইউবী প্রমুখ।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘বিশ্বকে জানান দিতে হবে দেশ ও জাতির স্বার্থে আমাদের মধ্যে কোনো বিভাজন নেই। আমরা আর কাউকে জাতিকে বিভক্ত করার সুযোগ দেব না। দল, ধর্ম ও গোষ্ঠীর ভিত্তিতে আমরা কাউকে আর জাতিকে ভাগ করতে দেব না। জাতিকে তারাই ভাগ করে, যারা জাতির দুশমন।’
আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গাজীপুরের ঐতিহাসিক রাজবাড়ী মাঠে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহত পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় ও সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জামায়াতে ইসলামীর আমির এসব কথা বলেন।
জামায়াতের আমির বলেন, ‘কোনো সন্ত্রাসী সরকার আর দেখতে চাই না। প্রিয় বাংলাদেশটাকে এক করতে হবে। ১৮ কোটি মানুষের ৩৬ কোটি হাতকে এক জায়গায় করতে হবে। যত বিভাজন রেখা তৈরি করা হয়েছিল, সবগুলোকে আমরা পায়ের নিচে ফেলে দিয়েছি।’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘জাতির সঙ্গে গাদ্দারি করলে, সেবক হয়ে আসার ঘোষণা দিয়ে মালিক বনে গেলে কী পরিণতি হয়। দেশ থেকে যারা পালিয়েছে, এটা থেকে আমি ও আমরা এবং পুরো দেশবাসী যেন শিক্ষা নিই। আমরা আজ হোক, কাল হোক কখনোই আর কোনো সন্ত্রাসী সরকার দেখতে চাই না। আমরা জানিয়ে দেব, এখন থেকে বাংলাদেশের মানুষ কালোকে কালো বলবে আর সাদাকে সাদা বলবে।’
জামায়াতের প্রধান বলেন, ‘লড়াই করে যারা নিহত ও আহত হয়েছে, তারা চাকরির জন্য বা কারও সহায়তা পাওয়ার জন্য লড়াই করেনি। তারা নিঃশর্ত লড়াই করেছে জাতিকে সম্মানিত করার জন্য। জাতির দায়িত্ব, এখন এই পরিবার ও ব্যক্তিদের সম্মানিত করা। আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাই, যেন সঠিক স্বীকৃতিটুকু দেওয়া হয়। আমরা দাবি করি, প্রতিটি শহীদ পরিবারের কমপক্ষে একজনকে যেন সরকার সম্মানজনক চাকরি দেয়। পাঠ্যপুস্তকে আগামী দিনের নাগরিকেরা যেন জানে আবু সাঈদরা ছিল, বাংলার শহীদরা ছিল।’
মালিক-শ্রমিকদের বিষয়ে জামায়াতের আমির বলেন, ‘একটি গোষ্ঠী আমাদের দেশের মালিক ও শ্রমিকদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধিয়ে রাখে। যারা এই সমাজের দুশমন, তারাই শিল্প ধ্বংস করতে চায়। তারা শ্রমিকদের আবেগকে উসকে দিয়ে রাস্তায় নামায়। মরে শ্রমিকেরা, ঘরে বসে বেনিফিট নেয় তারা। আবার কিছু মালিক আছে, যারা শ্রমিকের শুধু ঘাম নয়, পারলে রক্তটাও শুষে নিতে চায়। শিল্প যারা বাঁচাবে, তাদের বাঁচতে দিন। আপনি তাদের সম্মান করবেন, তারা তাদের সর্বোচ্চটা আপনাকে উজাড় করে দেবে। আমরা চাই, ব্যবসায়ীরা তাদের জায়গায় ব্যবসা করবে। কোনো দুর্বৃত্তের সাহস হবে না তাদের কাছ থেকে চাঁদা চাওয়ার। যাকে আল্লাহ গরিবি হালতে রেখেছেন, প্রয়োজনে সে ভিক্ষা করবে, কিন্তু কোনো ক্যাডারকে এর আগে চাঁদা দেবে না। সামাজিক নিরাপত্তাটা এমন হবে, ঘরের দরজা খুলে হোক বা বন্ধ করে হোক সে শান্তিতে ঘুমাবে। কিন্তু ইজ্জত-সম্পদের ওপর আঘাত থাকবে না।’
জবাবদিহি ও বিচার বিভাগ নিয়ে ডা. শফিক বলেন, ‘এমন একটা সমাজ প্রয়োজন, যে সমাজে শিক্ষিতরা কলমের খোঁচায় হাজার হাজার কোটি টাকা জাতির কাছ থেকে লুণ্ঠন করবে না। তার কলিজাটা থরথর করে কাঁপবে এই ভেবে যে আখেরাতে আল্লাহর কাছে জবাব দিতে হবে। আমরা শপথবদ্ধ কোনো রাজনীতিক ব্যক্তিকে আদালতে বিচারক হিসেবে দেখতে চাই না। একজন সরকারি কর্মকর্তা তিনি রাষ্ট্রের সেবক। কোনো দল বা ব্যক্তির সেবা করতে পারে না। আমরা আগামীতে এমন কোনো কর্মকর্তা দেখতে চাই না, যারা দেশ ও ব্যক্তির বাইরে একটি গোষ্ঠীর সেবক হিসেবে কাজ করবে।’
জামায়াতের প্রধান বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম কারও প্রতি অবিচার করব না, কোনো প্রতিশোধ নেব না। সেটা আমরা করিওনি। আমাদের ওপর গত ১৫ বছর যে অত্যাচার হয়েছে, তা ইতিহাসের সবচেয়ে নিকৃষ্টতম নির্যাতন। তারপরও আমাদের নেতা-কর্মীরা ৫ আগস্টের পর কোথাও কারও ব্যবসা, কারও বাড়িতে হামলা করেনি, ফুটপাত দখল করেনি, কারও গায়ে হাত তোলেনি।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘সাড়ে ১৫ বছর ইতিহাসের বর্বরতম নির্যাতন চালানো হয়েছে জামায়াতে ইসলামীর ওপর। ১১ জন শীর্ষ নেতাকে হত্যা করা হয়েছে। জুলুম করে বিচারিক হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে। এসব কিছুর মাস্টারমাইন্ড, হত্যা বাস্তবায়নকারী, যারা মিথ্যা সাক্ষ্য ও রায় দিয়েছে, তাদের কেউ যেন রেহাই না পায়।’
শাপলা চত্বরের প্রসঙ্গ টেনে ধর্মীয় এই সংগঠনের নেতা বলেন, ‘২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে আলেম-ওলামাদের রাতের অন্ধকারে আলো নিভিয়ে ব্রাশফায়ার করে হত্যা করা হয়েছে। তাদের লাশটাও পাওয়া যায়নি। আমরা এসব হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’ আগামীতে দেশ গঠনে আপামর জনতার সহযোগিতা চেয়ে তিনি নেতা-কর্মী ও দেশবাসীকে প্রত্যেক শহীদ এবং আহত পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।
সমাবেশের শুরুতে জামায়াতের আমির বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহত পরিবারের খোঁজখবর নেন। এ সময় শহীদ পরিবারের সদস্যদের হাতে দুই লাখ টাকা করে আর্থিক অনুদান দেন। এর আগে সকাল থেকে জামায়াতের আমিরের আগমন ঘিরে জেলা ও মহানগরের বিভিন্ন স্থান থেকে নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা মিছিল নিয়ে রাজবাড়ী মাঠে উপস্থিত হন।
জামায়াতের গাজীপুর মহানগর আমির অধ্যাপক মুহা. জামাল উদ্দীনের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের নির্বাহী পরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ মুহাম্মদ ইজ্জত উল্লাহ। সভায় আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ড. খলিলুর রহমান, ঢাকা উত্তরের সদস্য আবুল হাসেম খান, মাওলানা দেলাওয়ার হোসেন, গাজীপুর জেলা জামায়াতের আমির ড. জাহাঙ্গীর আলম, গাজীপুর মহানগর জামায়াতের নায়েবে আমির মুহাম্মদ খায়রুল হাসান, জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা সেফাউল হক, মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি আবু সাঈদ মোহাম্মদ ফারুক, শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. সালাহউদ্দিন আইউবী প্রমুখ।
চট্টগ্রাম নগরীতে দুদিনের ব্যবধানে প্রকাশ্যে কয়েক দফা ঝটিকা মিছিল করেছেন ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা-কর্মীরা। এরপর তৎপর হয়েছে পুলিশ। তাঁদের ধরতে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হচ্ছে। গত দুদিনে আওয়ামী লীগের এক নেতাসহ ছাত্রলীগ-যুবলীগের...
৫ মিনিট আগেময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণকে কেন্দ্র করে ছাত্রদল ও শিবিরকর্মীদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাসে এ ঘটনা ঘটে। তবে এতে কেউ আহত হননি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে...
৯ মিনিট আগেবরিশাল মহানগরের চৌমাথায় সিটি করপোরেশনের স্টল বরাদ্দ নিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। নতুন ২৭টি স্টলের মধ্যে ৮টি বাদ রেখে বাকিগুলোর দরপত্র আহ্বান করেছে বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি)। তবে ওই স্থানে কয়েক যুগ ধরে...
১৫ মিনিট আগেসরকারি তিতুমীর কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য শাটডাউন ঘোষণা করেছেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে ‘অনশন এবং বারাসাত ব্যারিকেড টু নর্থ সিটি’ কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা। আজ রোববার রাত ১১টায় কলেজের মূল ফটকের সামনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
৩৭ মিনিট আগে