নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খুলনায় আড়ংঘাটা থানার সরদারডাঙ্গা এলাকার চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্র হাসমি হত্যার দায়ে মা সোনিয়া আক্তারসহ তিন আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। তবে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হাফিজুর রহমান নামে অপর আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্স নিষ্পত্তি করে আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বেঞ্চ এ রায় দেন।
শিশুর মা ছাড়া অপর দুই আসামি হলেন– মো. নুরুন্নবী ও মো. রসুল। খালাস পাওয়া আসামি হাফিজুরের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খুরশিদ আলম খান। তিনি রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শিশু হাসমিকে খুনের মামলায় ২০১৭ সালের ২৯ আগস্ট রায় দেন খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক দিলরুবা সুলতানা। রায়ে শিশু হাসমির মা সোনিয়া আক্তারসহ চারজনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। পরে মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য মামলার নথি পাঠানো হয় হাইকোর্টে। অপরদিকে আপিল করেন আসামিরা।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৬ সালে সোনিয়ার সঙ্গে মো. হাফিজুর রহমানের বিয়ে হয়। বিয়ের ছয় মাস পর হাফিজুর বিদেশে চলে যান। দেশে আসার পর পারিবারিক কলহে বিচ্ছেদ ঘটে। কিন্তু শিশু হাসমি থেকে যায় বাবার সঙ্গে। পরে হাসমিকে ২০১৬ সালের ৬ জুন রাতে অপহরণ করান মা সোনিয়া। এরপর মাকে অপহরণকারীদের সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় দেখতে পায় হাসমি।
বিষয়টি জানাজানির ভয়ে অপহরণকারীরা সোনিয়ার সামনেই হাসমিকে গলা কেটে হত্যা করে। এরপর মরদেহ বস্তায় ভরে ডাঙ্গা বিলে ফেলে দেওয়া হয়।
২০১৬ সালের ৯ জুন হাসমির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ওই ঘটনায় হাসমির বাবা মো. হাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মো. নুরুন্নবী, হাফিজুর রহমান, মো. রসুলের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় দুই-তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
খুলনায় আড়ংঘাটা থানার সরদারডাঙ্গা এলাকার চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্র হাসমি হত্যার দায়ে মা সোনিয়া আক্তারসহ তিন আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। তবে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হাফিজুর রহমান নামে অপর আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্স নিষ্পত্তি করে আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বেঞ্চ এ রায় দেন।
শিশুর মা ছাড়া অপর দুই আসামি হলেন– মো. নুরুন্নবী ও মো. রসুল। খালাস পাওয়া আসামি হাফিজুরের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খুরশিদ আলম খান। তিনি রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শিশু হাসমিকে খুনের মামলায় ২০১৭ সালের ২৯ আগস্ট রায় দেন খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক দিলরুবা সুলতানা। রায়ে শিশু হাসমির মা সোনিয়া আক্তারসহ চারজনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। পরে মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য মামলার নথি পাঠানো হয় হাইকোর্টে। অপরদিকে আপিল করেন আসামিরা।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৬ সালে সোনিয়ার সঙ্গে মো. হাফিজুর রহমানের বিয়ে হয়। বিয়ের ছয় মাস পর হাফিজুর বিদেশে চলে যান। দেশে আসার পর পারিবারিক কলহে বিচ্ছেদ ঘটে। কিন্তু শিশু হাসমি থেকে যায় বাবার সঙ্গে। পরে হাসমিকে ২০১৬ সালের ৬ জুন রাতে অপহরণ করান মা সোনিয়া। এরপর মাকে অপহরণকারীদের সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় দেখতে পায় হাসমি।
বিষয়টি জানাজানির ভয়ে অপহরণকারীরা সোনিয়ার সামনেই হাসমিকে গলা কেটে হত্যা করে। এরপর মরদেহ বস্তায় ভরে ডাঙ্গা বিলে ফেলে দেওয়া হয়।
২০১৬ সালের ৯ জুন হাসমির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ওই ঘটনায় হাসমির বাবা মো. হাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মো. নুরুন্নবী, হাফিজুর রহমান, মো. রসুলের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় দুই-তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
চট্টগ্রাম নগরীর একটি কনভেনশন হলে ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক ফখরুল আনোয়ার আটক হয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁর ভাতিজি খাদিজাতুল আনোয়ার সনি (সাবেক এমপি) আটক হয়েছেন বলে গুঞ্জন উঠলেও তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
২ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে পচা মিষ্টির রসের সঙ্গে ক্ষতিকর রং ও রাসায়নিক দ্রব্য মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে শিশুদের প্রিয় খাবার সন্দেশ ও টফি; যা প্যাকেটজাত করে কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয় বিভিন্ন জেলায়। অর্থ লেনদেন হয় মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় (পিইসি) জিপিএ-৫ না পেয়ে হতাশ হয়েছিলেন ইমা আক্তার। তারপর অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে বাকি সব পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এবার তিনি ফরিদপুর মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহে পিকনিকে গিয়ে বিরিয়ানি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে বাগেরহাট সদরের চুলকাঠি এলাকার শিশু কানন আদর্শ বিদ্যাপীঠের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ অন্তত অর্ধশতাধিক লোক। শনিবার বিকেল সাড়ে ৫ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী অহনা ইসলাম মৌ, ৪র্থ শ্রেণির আম্মার, উজান কর্মকার, ১ম শ্রেণির মায়াং
৩ ঘণ্টা আগে