নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনে সাধারণ মানুষ যাতে কোনোভাবেই হয়রানি অথবা দীর্ঘসূত্রতার স্বীকার না হয়, সে জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। তা ছাড়া জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনে নির্ধারিত ফির অতিরিক্ত টাকা নিলে কিংবা টাকার জন্য হয়রানি করলে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
আজ রোববার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত অনলাইনে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম গতিশীল করার জন্য মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তাজুল ইসলাম এসব কথা বলেন।
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ‘সাধারণ একটি ভুল-ভ্রান্তির জন্য মানুষ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে হয়রানি হয়। বিভিন্ন দেশে আমাদের দূতাবাসগুলো থেকে অনেক অভিযোগ আসে। নানা জটিলতার কারণে নিবন্ধনসংক্রান্ত সেবা পাচ্ছে না। এভাবে চলতে পারে না।’
তাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘জন্মনিবন্ধনপ্রাপ্তি কীভাবে আরও সহজ করা যায়, সে জন্যই আজকের এই সভা। জন্মনিবন্ধন প্রাপ্তিতে যেকোনো স্তরে জনগণকে কোনো ধরনের হয়রানি করা হলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। জন্মনিবন্ধনটা ইদানীং খুব বার্নিং ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিভিন্ন সময়ে নানা অভিযোগ আসছে। সব সমস্যা আমলে নিয়ে তা সমাধানের বিষয়ে কাজ করা হচ্ছে।’
জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনের জন্য সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফির অতিরিক্ত অর্থ আদায় করা হচ্ছে—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের কোনো সুযোগ নেই। যদি কেউ এ ধরনের কাজে যুক্ত থাকে, প্রমাণিত হলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সার্ভারের সমস্যা সম্পর্কে তাজুল ইসলাম বলেন, সার্ভারে যদি সমস্যা থাকে, তাহলে দ্রুত সমাধান করতে হবে। এ ক্ষেত্রে চলমান সফটওয়্যারে পরিবর্তনের পাশাপাশি নতুন প্রযুক্তি সংযোজন করার জন্য জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের পরামর্শ দেন তিনি।
সার্ভার জটিলতা প্রসঙ্গে মো. তাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের এখানে সার্ভার নতুনভাবে ইনস্টল করার কারণে কিছুদিন সিস্টেম শাটডাউন ছিল। এখন চালু হয়েছে। ইউনিসেফ আমাদের আর্থিক ও কারিগরিভাবে সহায়তা করেছে। তারা নিজেরাও দেখভাল করছে, যাতে সুন্দরভাবে এটি পরিচালনা করা যায়।’
মন্ত্রী বলেন, ‘জন্মনিবন্ধন হলো একজন মানুষের মূল ভিত্তি। জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনব্যবস্থাকে সহজ করার কোনো বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বাররা জন্ম তারিখ, পিতা-মাতার নামসহ অন্যান্য তথ্য সংগ্রহ করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন। চেয়ারম্যানরা মাসিক মিটিংয়ে এ সংক্রান্ত করণীয় বিষয়ে বিশদ আলোচনা করে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারেন।’
সভায় স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল ইসলাম এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ, দপ্তর/সংস্থার কর্মকর্তা, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যালয়ের মহাপরিচালক, সব সিটি করপোরেশনের প্রতিনিধি, উপজেলা ও পৌরসভা এবং ইউনিয়ন পরিষদের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনে সাধারণ মানুষ যাতে কোনোভাবেই হয়রানি অথবা দীর্ঘসূত্রতার স্বীকার না হয়, সে জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। তা ছাড়া জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনে নির্ধারিত ফির অতিরিক্ত টাকা নিলে কিংবা টাকার জন্য হয়রানি করলে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
আজ রোববার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত অনলাইনে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম গতিশীল করার জন্য মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তাজুল ইসলাম এসব কথা বলেন।
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ‘সাধারণ একটি ভুল-ভ্রান্তির জন্য মানুষ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে হয়রানি হয়। বিভিন্ন দেশে আমাদের দূতাবাসগুলো থেকে অনেক অভিযোগ আসে। নানা জটিলতার কারণে নিবন্ধনসংক্রান্ত সেবা পাচ্ছে না। এভাবে চলতে পারে না।’
তাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘জন্মনিবন্ধনপ্রাপ্তি কীভাবে আরও সহজ করা যায়, সে জন্যই আজকের এই সভা। জন্মনিবন্ধন প্রাপ্তিতে যেকোনো স্তরে জনগণকে কোনো ধরনের হয়রানি করা হলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। জন্মনিবন্ধনটা ইদানীং খুব বার্নিং ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিভিন্ন সময়ে নানা অভিযোগ আসছে। সব সমস্যা আমলে নিয়ে তা সমাধানের বিষয়ে কাজ করা হচ্ছে।’
জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনের জন্য সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফির অতিরিক্ত অর্থ আদায় করা হচ্ছে—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের কোনো সুযোগ নেই। যদি কেউ এ ধরনের কাজে যুক্ত থাকে, প্রমাণিত হলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সার্ভারের সমস্যা সম্পর্কে তাজুল ইসলাম বলেন, সার্ভারে যদি সমস্যা থাকে, তাহলে দ্রুত সমাধান করতে হবে। এ ক্ষেত্রে চলমান সফটওয়্যারে পরিবর্তনের পাশাপাশি নতুন প্রযুক্তি সংযোজন করার জন্য জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের পরামর্শ দেন তিনি।
সার্ভার জটিলতা প্রসঙ্গে মো. তাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের এখানে সার্ভার নতুনভাবে ইনস্টল করার কারণে কিছুদিন সিস্টেম শাটডাউন ছিল। এখন চালু হয়েছে। ইউনিসেফ আমাদের আর্থিক ও কারিগরিভাবে সহায়তা করেছে। তারা নিজেরাও দেখভাল করছে, যাতে সুন্দরভাবে এটি পরিচালনা করা যায়।’
মন্ত্রী বলেন, ‘জন্মনিবন্ধন হলো একজন মানুষের মূল ভিত্তি। জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনব্যবস্থাকে সহজ করার কোনো বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বাররা জন্ম তারিখ, পিতা-মাতার নামসহ অন্যান্য তথ্য সংগ্রহ করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন। চেয়ারম্যানরা মাসিক মিটিংয়ে এ সংক্রান্ত করণীয় বিষয়ে বিশদ আলোচনা করে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারেন।’
সভায় স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল ইসলাম এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ, দপ্তর/সংস্থার কর্মকর্তা, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যালয়ের মহাপরিচালক, সব সিটি করপোরেশনের প্রতিনিধি, উপজেলা ও পৌরসভা এবং ইউনিয়ন পরিষদের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১৫ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে