শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় এক পোলিং অফিসারকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে এক প্রার্থীর লোকজনের বিরুদ্ধে। এ ঘটনার পর অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে, উল্টো পোলিং অফিসারকেই নির্বাচনী দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
গতকাল রোববার রাতে জাজিরা উপজেলার বি কে নগর বাজারে এ মারধরের ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী ওই পোলিং অফিসার হলেন—মীর আবু সাইদ। তিনি ২৫ নম্বর বি কে নগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, আগামীকাল মঙ্গলবার দ্বিতীয় ধাপে জাজিরা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নির্বাচনে প্রাথমিক শিক্ষক মীর আবু সাইদ পোলিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন। রোববার রাতে মীর আবু সাইদ বাড়ির পাশের বি কে নগর বাজারে গেলে আনুমানিক ১০টার দিকে অজ্ঞাতনামা এক যুবক তাঁকে এক পাশে ডেকে নিয়ে যান। সেখানে বি কে নগর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান সরদার, স্থানীয় আব্দুল আলী সরদার ও মজিবুর বানিয়া উপস্থিত ছিলেন।
একপর্যায়ে সাইদুর রহমান সরদারসহ অন্যরা পোলিং অফিসার মীর আবু সাইদকে নির্বাচনের দিন মোটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী হাজী মোহাম্মদ ইদ্রিস ফরাজীর পক্ষে কাজ করতে বলেন। বিনিময়ে তাঁকে মোটা অঙ্কের টাকাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার প্রস্তাব দেওয়া হয়।
সরকারি কাজে নিয়োজিত মীর আবু সাইদ এমন প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় সাইদুর রহমান সরদার, আব্দুল আলী সরদারসহ অন্যরা তাঁকে মারধর করেন। খবর পেয়ে আবু সাইদের স্বজন ও স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়ি নিয়ে যান।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী শিক্ষক মীর আবু সাইদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পোলিং অফিসার হিসেবে আমাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। রোববার রাতে ব্যক্তিগত কাজে বাজারে গেলে একজন লোক আমাকে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমানসহ অন্যদের কাছে ডেকে নিয়ে যান। তাঁরা আমাকে টাকার বিনিময়ে মোটরসাইকেল প্রতীকের পক্ষে কাজ করার প্রস্তাব দেন। তাঁদের অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় আমাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন।’
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে বি কে নগর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁর (শিক্ষক মীর আবু সাইদ) সঙ্গে আমাদের কারও এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।’
এ বিষয়ে জাজিরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা সাদিয়া ইসলাম লুনা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে ওই পোলিং অফিসার কারও কাছেই কোনো অভিযোগ করেননি। বিষয়টি নিয়ে মিডিয়ায় সংবাদ প্রচার ও বিতর্ক সৃষ্টি হওয়ায়, তাঁকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় এক পোলিং অফিসারকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে এক প্রার্থীর লোকজনের বিরুদ্ধে। এ ঘটনার পর অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে, উল্টো পোলিং অফিসারকেই নির্বাচনী দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
গতকাল রোববার রাতে জাজিরা উপজেলার বি কে নগর বাজারে এ মারধরের ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী ওই পোলিং অফিসার হলেন—মীর আবু সাইদ। তিনি ২৫ নম্বর বি কে নগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, আগামীকাল মঙ্গলবার দ্বিতীয় ধাপে জাজিরা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নির্বাচনে প্রাথমিক শিক্ষক মীর আবু সাইদ পোলিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন। রোববার রাতে মীর আবু সাইদ বাড়ির পাশের বি কে নগর বাজারে গেলে আনুমানিক ১০টার দিকে অজ্ঞাতনামা এক যুবক তাঁকে এক পাশে ডেকে নিয়ে যান। সেখানে বি কে নগর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান সরদার, স্থানীয় আব্দুল আলী সরদার ও মজিবুর বানিয়া উপস্থিত ছিলেন।
একপর্যায়ে সাইদুর রহমান সরদারসহ অন্যরা পোলিং অফিসার মীর আবু সাইদকে নির্বাচনের দিন মোটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী হাজী মোহাম্মদ ইদ্রিস ফরাজীর পক্ষে কাজ করতে বলেন। বিনিময়ে তাঁকে মোটা অঙ্কের টাকাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার প্রস্তাব দেওয়া হয়।
সরকারি কাজে নিয়োজিত মীর আবু সাইদ এমন প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় সাইদুর রহমান সরদার, আব্দুল আলী সরদারসহ অন্যরা তাঁকে মারধর করেন। খবর পেয়ে আবু সাইদের স্বজন ও স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়ি নিয়ে যান।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী শিক্ষক মীর আবু সাইদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পোলিং অফিসার হিসেবে আমাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। রোববার রাতে ব্যক্তিগত কাজে বাজারে গেলে একজন লোক আমাকে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমানসহ অন্যদের কাছে ডেকে নিয়ে যান। তাঁরা আমাকে টাকার বিনিময়ে মোটরসাইকেল প্রতীকের পক্ষে কাজ করার প্রস্তাব দেন। তাঁদের অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় আমাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন।’
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে বি কে নগর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁর (শিক্ষক মীর আবু সাইদ) সঙ্গে আমাদের কারও এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।’
এ বিষয়ে জাজিরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা সাদিয়া ইসলাম লুনা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে ওই পোলিং অফিসার কারও কাছেই কোনো অভিযোগ করেননি। বিষয়টি নিয়ে মিডিয়ায় সংবাদ প্রচার ও বিতর্ক সৃষ্টি হওয়ায়, তাঁকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
২ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
২ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৩ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৩ ঘণ্টা আগে