জবি প্রতিনিধি
ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন ঢাকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষার্থীরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি), জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) এবং রাজধানীর উত্তরায় এসব বিক্ষোভ হয়েছে। এ ঘটনায় বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে।
আজ সোমবার রাতে ঢাবিতে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন পৃথকভাবে বিক্ষোভ মিছিল করে। রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ছাত্র অধিকার পরিষদ, ইনকিলাব মঞ্চ এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে। রাত সাড়ে ৯টার দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিল রাজু ভাস্কর্য থেকে শুরু হয়ে ক্যাম্পাসের টিএসসি, মলচত্বর, ও ভিসি চত্বর প্রদক্ষিণ করে।
এ সময় ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘বিজেপি সরকারের উগ্র হিন্দুত্ববাদী রাজনীতি ভিয়েনা কনভেনশনের লঙ্ঘন করেছে। আমরা প্রভুত্বের সম্পর্ক নয়, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চাই।’ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরীফ ওসমান হাদি বলেন, ‘বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলার জবাব ভারতকে দিতে হবে।’
এ সময় বিক্ষোভকারীরা ‘ভারতের দালালেরা, হুশিয়ার সাবধান’, ‘পেতে চাও মুক্তি, ছাড়ো ভারত ভক্তি’, ‘আজকের এই দিনে, আবরার তোমায় মনে পড়ে’ সহ নানা স্লোগান দেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও আগরতলার ঘটনায় বিক্ষোভ করেছে। সোমবার রাতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে। মিছিল শেষে ভাস্কর্য চত্বরে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হয়।
জবির পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মাসুদ রানা বলেন, ‘ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে ছাত্রজনতাকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’ আইন বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা মুহাম্মদ বিন কাসেমের উত্তরসূরী। স্বাধীনতা রক্ষার প্রশ্নে আমরা ঐক্যবদ্ধ।’
ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান বলেন, ‘ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে আমরা হস্তক্ষেপ করিনি, কিন্তু তারা আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাচ্ছে।’
এ দিকে রাজধানীর উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টরের মুগ্ধ মঞ্চের সামনে রাত সাড়ে ৯টা থেকে ১০টা পর্যন্ত বিক্ষোভ করেছে নাগরিক কমিটি ও স্থানীয় ছাত্র-জনতা।
প্রায় ৫০ জনের এই মিছিলে শ্লোগান দেওয়া হয়, ‘ভারতীয় মাস্তানি ভেঙে দাও, গুড়িয়ে দাও,’ ‘আমরা বাংলার দামাল ছেলে, ভারত তোমায় ভয় করি না।’
এ ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংসদ, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন এবং নিরাপদ বাংলাদেশ চাইসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন।
বিক্ষোভ মিছিলগুলোতে অংশগ্রহণকারীরা ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান। ঢাবির শিক্ষার্থী জাহিদ আহসান বলেন, ‘ভারত আমাদের প্রতিবেশী, কিন্তু তাদের সঙ্গে রাজা-প্রজার সম্পর্ক নয়, সমমর্যাদার সম্পর্ক চাই।’
তবে বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন ঢাকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষার্থীরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি), জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) এবং রাজধানীর উত্তরায় এসব বিক্ষোভ হয়েছে। এ ঘটনায় বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে।
আজ সোমবার রাতে ঢাবিতে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন পৃথকভাবে বিক্ষোভ মিছিল করে। রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ছাত্র অধিকার পরিষদ, ইনকিলাব মঞ্চ এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে। রাত সাড়ে ৯টার দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিল রাজু ভাস্কর্য থেকে শুরু হয়ে ক্যাম্পাসের টিএসসি, মলচত্বর, ও ভিসি চত্বর প্রদক্ষিণ করে।
এ সময় ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘বিজেপি সরকারের উগ্র হিন্দুত্ববাদী রাজনীতি ভিয়েনা কনভেনশনের লঙ্ঘন করেছে। আমরা প্রভুত্বের সম্পর্ক নয়, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চাই।’ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরীফ ওসমান হাদি বলেন, ‘বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলার জবাব ভারতকে দিতে হবে।’
এ সময় বিক্ষোভকারীরা ‘ভারতের দালালেরা, হুশিয়ার সাবধান’, ‘পেতে চাও মুক্তি, ছাড়ো ভারত ভক্তি’, ‘আজকের এই দিনে, আবরার তোমায় মনে পড়ে’ সহ নানা স্লোগান দেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও আগরতলার ঘটনায় বিক্ষোভ করেছে। সোমবার রাতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে। মিছিল শেষে ভাস্কর্য চত্বরে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হয়।
জবির পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মাসুদ রানা বলেন, ‘ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে ছাত্রজনতাকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’ আইন বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা মুহাম্মদ বিন কাসেমের উত্তরসূরী। স্বাধীনতা রক্ষার প্রশ্নে আমরা ঐক্যবদ্ধ।’
ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান বলেন, ‘ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে আমরা হস্তক্ষেপ করিনি, কিন্তু তারা আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাচ্ছে।’
এ দিকে রাজধানীর উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টরের মুগ্ধ মঞ্চের সামনে রাত সাড়ে ৯টা থেকে ১০টা পর্যন্ত বিক্ষোভ করেছে নাগরিক কমিটি ও স্থানীয় ছাত্র-জনতা।
প্রায় ৫০ জনের এই মিছিলে শ্লোগান দেওয়া হয়, ‘ভারতীয় মাস্তানি ভেঙে দাও, গুড়িয়ে দাও,’ ‘আমরা বাংলার দামাল ছেলে, ভারত তোমায় ভয় করি না।’
এ ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংসদ, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন এবং নিরাপদ বাংলাদেশ চাইসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন।
বিক্ষোভ মিছিলগুলোতে অংশগ্রহণকারীরা ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান। ঢাবির শিক্ষার্থী জাহিদ আহসান বলেন, ‘ভারত আমাদের প্রতিবেশী, কিন্তু তাদের সঙ্গে রাজা-প্রজার সম্পর্ক নয়, সমমর্যাদার সম্পর্ক চাই।’
তবে বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে