টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের টঙ্গীতে ইজতেমা ময়দানে প্রবেশ করাকে কেন্দ্র করে মহাসড়ক অবরোধ ও একটি প্রাইভেট কারে ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ উঠেছে তাবলিগ জামাতের মাওলানা জুবায়েরের অনুসারীদের বিরুদ্ধে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১টায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের মন্নুগেট এলাকায় মাওলানা জুবায়েরের পাঁচ শতাধিক অনুসারী অবস্থান নেন। প্রায় ঘণ্টাব্যাপী অবরোধ করায় মহাসড়কের উভয় পাশে তীব্র যানজট দেখা দেয়। পরে পুলিশের অনুরোধে তাঁরা মহাসড়ক ছেড়ে ইজতেমা ময়দানে চলে যান।
অবরোধ ও ভাঙচুরের ঘটনায় ভারতের মাওলানা সাদ কান্ধলভির অনুসারীদের ইজতেমা আয়োজক কমিটির মুরব্বি মাওলানা বসির (৫২) ও মাওলানা আতাউর (৫৪) আহত হয়েছেন। তাঁদের উদ্ধার করে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
সাদপন্থীদের সূত্রে জানা গেছে, মাওলানা জুবায়ের অনুসারীদের তত্ত্বাবধানে আয়োজিত গত ২৯ নভেম্বর থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত জোড় ইজতেমা পালন করেন কয়েক হাজার মুসল্লি। এরপর দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২০–২৪ ডিসেম্বরে জোড় ইজতেমা আয়োজনের অনুমতি চান মাওলানা সাদ কান্ধলভির আয়োজক কমিটির (বাংলাদেশের) শীর্ষ মুরব্বিরা। তবে সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তে দ্বিতীয় দফায় জোড় ইজতেমার অনুমতি দেওয়া হয়নি মাওলানা সাদ অনুসারীদের।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে ভারতের মাওলানা সাদ কান্ধলভির ইজতেমা আয়োজক কমিটির কয়েকজন শীর্ষ মুরব্বি ইজতেমা ময়দানের পশ্চিম অংশে যান। এতে বাধা দেন জুবায়ের অনুসারীরা। ময়দানে প্রবেশ করতে না পেরে সাদ অনুসারীরা পুলিশের সহযোগিতা চেয়ে টঙ্গী পূর্ব থানায় আসেন। পরে পুলিশ সদস্যদের সহায়তায় সাদপন্থীরা ময়দানের দিকে রওনা হলে আগে থেকেই লাঠিসোঁটা নিয়ে অবস্থান করা জুবায়ের অনুসারীরা ঢাকা–ময়মনসিংহ মহাসড়কের মন্নুগেট এলাকায় সাদ অনুসারীদের একটি প্রাইভেট কারে ভাঙচুর চালায়। এ সময় প্রাইভেট কারে থাকা সাদ অনুসারীদের দুজন আহত হন। পরে আহতদের উদ্ধার করে রাজধানীর উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
জুবায়েরপন্থী ইজতেমা আয়োজক কমিটির মুরব্বি মাহফুজ হান্নান বলেন, আজ তাঁরা ইজতেমা ময়দানের বিদেশি মেহমানখানায় প্রবেশের চেষ্টা করেন। তাঁদের ময়দানে জোড় ইজতেমা আয়োজন করার অনুমতি দেওয়া হয়নি। তাঁরা অবৈধভাবে ময়দানে প্রবেশের চেষ্টা করলে আমাদের সাথিরা (জুবায়ের অনুসারী) তাঁদের প্রতিহত করে।
ভারতের মাওলানা সাদ কান্ধলভির ইজতেমা আয়োজক কমিটির গণমাধ্যম সমন্বয়ক মুহাম্মদ সায়েম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০ ডিসেম্বর দ্বিতীয় ধাপে জোড় ইজতেমা আয়োজন করতে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপপুলিশ কমিশনারের (অপরাধ-দক্ষিণ) কার্যালয়ে গিয়েছিলাম। পরে পুলিশ সদস্যদের নিয়ে উভয় পক্ষের সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিলাম। আমরা ময়দানে প্রবেশ করিনি। তারা আমাদের একটি প্রাইভেট কারে ভাঙচুর করে দুজনকে আহত করেছে।’
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশন (অপরাধ-দক্ষিণ) মো. হাফিজুল ইসলাম বলেন, মাওলানা জুবায়ের অনুসারীরা মহাসড়কে ঘণ্টাব্যাপী অবস্থান নিয়ে ২০১৮ সালে সাদপন্থীদের হামলার বিচারের দাবি জানান। এ সময় তাঁরা সাদ অনুসারীদের একটি প্রাইভেট কারে ভাঙচুর করেন।
গাজীপুরের টঙ্গীতে ইজতেমা ময়দানে প্রবেশ করাকে কেন্দ্র করে মহাসড়ক অবরোধ ও একটি প্রাইভেট কারে ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ উঠেছে তাবলিগ জামাতের মাওলানা জুবায়েরের অনুসারীদের বিরুদ্ধে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১টায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের মন্নুগেট এলাকায় মাওলানা জুবায়েরের পাঁচ শতাধিক অনুসারী অবস্থান নেন। প্রায় ঘণ্টাব্যাপী অবরোধ করায় মহাসড়কের উভয় পাশে তীব্র যানজট দেখা দেয়। পরে পুলিশের অনুরোধে তাঁরা মহাসড়ক ছেড়ে ইজতেমা ময়দানে চলে যান।
অবরোধ ও ভাঙচুরের ঘটনায় ভারতের মাওলানা সাদ কান্ধলভির অনুসারীদের ইজতেমা আয়োজক কমিটির মুরব্বি মাওলানা বসির (৫২) ও মাওলানা আতাউর (৫৪) আহত হয়েছেন। তাঁদের উদ্ধার করে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
সাদপন্থীদের সূত্রে জানা গেছে, মাওলানা জুবায়ের অনুসারীদের তত্ত্বাবধানে আয়োজিত গত ২৯ নভেম্বর থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত জোড় ইজতেমা পালন করেন কয়েক হাজার মুসল্লি। এরপর দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২০–২৪ ডিসেম্বরে জোড় ইজতেমা আয়োজনের অনুমতি চান মাওলানা সাদ কান্ধলভির আয়োজক কমিটির (বাংলাদেশের) শীর্ষ মুরব্বিরা। তবে সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তে দ্বিতীয় দফায় জোড় ইজতেমার অনুমতি দেওয়া হয়নি মাওলানা সাদ অনুসারীদের।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে ভারতের মাওলানা সাদ কান্ধলভির ইজতেমা আয়োজক কমিটির কয়েকজন শীর্ষ মুরব্বি ইজতেমা ময়দানের পশ্চিম অংশে যান। এতে বাধা দেন জুবায়ের অনুসারীরা। ময়দানে প্রবেশ করতে না পেরে সাদ অনুসারীরা পুলিশের সহযোগিতা চেয়ে টঙ্গী পূর্ব থানায় আসেন। পরে পুলিশ সদস্যদের সহায়তায় সাদপন্থীরা ময়দানের দিকে রওনা হলে আগে থেকেই লাঠিসোঁটা নিয়ে অবস্থান করা জুবায়ের অনুসারীরা ঢাকা–ময়মনসিংহ মহাসড়কের মন্নুগেট এলাকায় সাদ অনুসারীদের একটি প্রাইভেট কারে ভাঙচুর চালায়। এ সময় প্রাইভেট কারে থাকা সাদ অনুসারীদের দুজন আহত হন। পরে আহতদের উদ্ধার করে রাজধানীর উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
জুবায়েরপন্থী ইজতেমা আয়োজক কমিটির মুরব্বি মাহফুজ হান্নান বলেন, আজ তাঁরা ইজতেমা ময়দানের বিদেশি মেহমানখানায় প্রবেশের চেষ্টা করেন। তাঁদের ময়দানে জোড় ইজতেমা আয়োজন করার অনুমতি দেওয়া হয়নি। তাঁরা অবৈধভাবে ময়দানে প্রবেশের চেষ্টা করলে আমাদের সাথিরা (জুবায়ের অনুসারী) তাঁদের প্রতিহত করে।
ভারতের মাওলানা সাদ কান্ধলভির ইজতেমা আয়োজক কমিটির গণমাধ্যম সমন্বয়ক মুহাম্মদ সায়েম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০ ডিসেম্বর দ্বিতীয় ধাপে জোড় ইজতেমা আয়োজন করতে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপপুলিশ কমিশনারের (অপরাধ-দক্ষিণ) কার্যালয়ে গিয়েছিলাম। পরে পুলিশ সদস্যদের নিয়ে উভয় পক্ষের সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিলাম। আমরা ময়দানে প্রবেশ করিনি। তারা আমাদের একটি প্রাইভেট কারে ভাঙচুর করে দুজনকে আহত করেছে।’
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশন (অপরাধ-দক্ষিণ) মো. হাফিজুল ইসলাম বলেন, মাওলানা জুবায়ের অনুসারীরা মহাসড়কে ঘণ্টাব্যাপী অবস্থান নিয়ে ২০১৮ সালে সাদপন্থীদের হামলার বিচারের দাবি জানান। এ সময় তাঁরা সাদ অনুসারীদের একটি প্রাইভেট কারে ভাঙচুর করেন।
দুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
১৮ মিনিট আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার বারহাট্টায় প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বড় ভাইকে শেষ দেখা দেখলেন বাউসী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আননান। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে নেত্রকোনা কারাগার থেকে পুলিশ আননানকে মৌয়াটি গ্রামে নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায়
২ ঘণ্টা আগে