শরীয়তপুর প্রতিনিধি
দুটি ব্যবসায়ী সংগঠনকে বাণিজ্য মেলা করার জন্য শরীয়তপুর জেলা স্টেডিয়াম এক মাসের জন্য ভাড়া দেয় জেলা প্রশাসন। বরাদ্দ পেয়ে মেলার প্রস্তুতি প্রায় শেষ করেন আয়োজকেরা। তীব্র সমালোচনার মুখে মেলা শুরুর ঠিক আগমুহূর্তে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলা বন্ধ করে দিয়ে মাঠ থেকে মালামাল দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এতে বিপাকে পড়েন আয়োজকেরা। তাঁদের দাবি, ৪০ থেকে ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
এদিকে মেলা বসানোর কাজ করায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে স্টেডিয়াম। এ কারণে দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ও দ্রুত মাঠ সংস্কারের দাবিতে আজ বৃহস্পতিবার মানববন্ধন করেছেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও ক্রীড়াপ্রেমীরা।
জেলা প্রশাসন, জেলা ক্রীড়া সংস্থা ও আয়োজক সংগঠন সূত্রে জানা গেছে, লভ্যাংশের একটি নির্দিষ্ট অংশ ‘লোকাল রিসোর্স (এলআর) ফান্ড’ ও জেলা ক্রীড়া সংস্থাকে দেওয়ার শর্তে বাংলাদেশ উইভার্স প্রোডাক্ট অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং বিজনেস অ্যাসোসিয়েশন এবং মণিপুরি তাঁত জামদানি বেনারসি কল্যাণ ফাউন্ডেশন নামের দুটি বাণিজ্য সংগঠনকে শরীয়তপুর জেলা স্টেডিয়াম এক মাসের জন্য মেলা করার অনুমতি দেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ও জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন আহম্মেদ। অনুমতি পেয়ে ১২ জানুয়ারি থেকে জেলা স্টেডিয়ামে বাণিজ্য মেলা করার জন্য পুরোদমে প্রস্তুতি নিতে থাকেন আয়োজকেরা। শুরু করেন তাঁদের কর্মযজ্ঞ। মাঠের বিভিন্ন স্থানে খোঁড়া হয়।
মেলার আয়োজন করতে মাঠজুড়ে বাঁশ, কাঠ ও টিন দিয়ে তৈরি করা হয় ৭০টির বেশি স্টল। দৃষ্টিনন্দন করার জন্য তৈরি করা হয় বিশাল তোরণ। ইট-সিমেন্ট নিয়ে বানানো হয়েছে জলের ফোয়ারা। এ ছাড়া মাঠজুড়ে নির্মাণ করা হয় ইট, কাঠ ও লোহার বিভিন্ন স্থাপনা। ২৮ জানুয়ারি থেকে মাসব্যাপী শুরু হওয়ার কথা ছিল বাণিজ্য মেলা। এরই মধ্যে খেলার মাঠে মেলার আয়োজন নিয়ে প্রশ্ন উঠতে থাকে সচেতন মহলে। এ নিয়ে সংবাদ প্রচার হলে তীব্র সমালোচনার মুখে মেলা বন্ধ করতে বাধ্য হন জেলা প্রশাসক। মেলা বন্ধ করে দেওয়ায় আয়োজকেরা দাবি করেছেন, প্রায় ৪০ থেকে ৫০ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে।
এদিকে স্টেডিয়াম মাঠের ক্ষতি করায় দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং দ্রুত মাঠ খেলা উপযোগী করে মেরামতের দাবিতে আজ বেলা ১১টার দিকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রী ও ক্রীড়াপ্রেমীরা স্টেডিয়াম সড়কে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।
মানববন্ধনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকারি কলেজের ছাত্র আশিক মাঝি বলেন, ‘শরীয়তপুর জেলার একটি মাত্র স্টেডিয়াম রয়েছে। বাণিজ্য মেলার নামে স্টেডিয়াম মাঠটি যেভাবে ক্ষতবিক্ষত করা হয়েছে তাতে যেকোনো ক্রীড়াপ্রেমীদের মনে আঘাত লাগবে। জেলা প্রশাসক কীভাবে, কোন বিবেচনায় খেলার মাঠে মেলা করার অনুমতি দিয়েছেন, বুঝতে পারছি না। আমরা চাই এখানে কারও ব্যক্তিগত স্বার্থ আছে কি না, তা তদন্ত করে বের করা হোক। যারা এ ধরনের ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে মাঠের ক্ষতি করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে মাঠটি দ্রুত সময়ে মেরামত করে খেলার উপযোগী করে গড়ে তোলার দাবি করছি।’
বাংলাদেশ উইভার্স প্রোডাক্ট অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং বিজনেস অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ওসমান গনি বলেন, ‘মেলা থেকে লাভের একটি নির্দিষ্ট অংশ জেলা প্রশাসনের এলআর ফান্ড ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার ফান্ডে জমা দেওয়ার শর্তে জেলা প্রশাসক ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন আহম্মেদ আমাদের শরীয়তপুর জেলা স্টেডিয়াম মাঠ বরাদ্দ দেন। বরাদ্দ পেয়ে ১২ জানুয়ারি থেকে কাজ শুরু করি। ২৮ জানুয়ারি মেলা উদ্বোধনের কথা ছিল। এরই মধ্যে মেলার সব প্রস্তুতি প্রায় শেষ করা হয়েছে। শেষ মুহূর্তে কিছু লোক স্টেডিয়ামে মেলা করা নিয়ে আপত্তি করায় এবং মিডিয়ায় সংবাদ প্রচার করায় প্রশাসন মেলা বন্ধ করে দিয়ে দ্রুত মাঠ থেকে মালামাল সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেন। এতে আমরা বিপাকে পড়েছি। আমাদের প্রায় ৪০ থেকে ৫০ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাদের কোনো ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না বলে জানানো হয়েছে।’
এ বিষয়ে সরাসরি জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম মাতবরের কাছে জানতে চাইলে তিনি কোনো কথা বলতে রাজি হননি। এর দুই দিন আগে মোবাইল ফোনে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি ঢাকায় আছি। কারা, কীভাবে মেলা করতেছেন এবং কে অনুমতি দিয়েছেন, তা আমি জানি না।’
এ বিষয়ে জানার জন্য আজ দুপুরে জেলা জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন আহম্মেদের কার্যালয়ে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। মোবাইল ফোনে কল করা হলেও তিনি ধরেননি। এর তিন দিন আগে জেলা প্রশাসক নিজেই মেলা করার জন্য স্টেডিয়াম বরাদ্দ দেন বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন। তিনি তখন দাবি করেন, ‘সারা দেশে স্টেডিয়ামেই বাণিজ্য মেলার আয়োজন করা হয়।’ উল্টো মেলা নিয়ে কারা প্রশ্ন তুলছেন তাঁদের বিষয় সাংবাদিকদের কাছে জানতে চেয়েছিলেন জেলা প্রশাসক।
শরীয়তপুর জেলা শহরের ধানুকা এলাকায় ১৯৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় জেলা স্টেডিয়াম। দীর্ঘদিন উন্নয়ন না হওয়ায় বেহাল দশা হয় স্টেডিয়ামটির। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে ৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি দ্বিতল ভবন, ২০০ ফুট গ্যালারি ও নিরাপত্তাবেষ্টনী তৈরি করে নতুন সাজে সাজানো হয়েছিল স্টেডিয়াম। ১২ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার স্টেডিয়ামটির নতুন নামকরণ করা হয় ‘বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ স্টেডিয়াম’।
দুটি ব্যবসায়ী সংগঠনকে বাণিজ্য মেলা করার জন্য শরীয়তপুর জেলা স্টেডিয়াম এক মাসের জন্য ভাড়া দেয় জেলা প্রশাসন। বরাদ্দ পেয়ে মেলার প্রস্তুতি প্রায় শেষ করেন আয়োজকেরা। তীব্র সমালোচনার মুখে মেলা শুরুর ঠিক আগমুহূর্তে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলা বন্ধ করে দিয়ে মাঠ থেকে মালামাল দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এতে বিপাকে পড়েন আয়োজকেরা। তাঁদের দাবি, ৪০ থেকে ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
এদিকে মেলা বসানোর কাজ করায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে স্টেডিয়াম। এ কারণে দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ও দ্রুত মাঠ সংস্কারের দাবিতে আজ বৃহস্পতিবার মানববন্ধন করেছেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও ক্রীড়াপ্রেমীরা।
জেলা প্রশাসন, জেলা ক্রীড়া সংস্থা ও আয়োজক সংগঠন সূত্রে জানা গেছে, লভ্যাংশের একটি নির্দিষ্ট অংশ ‘লোকাল রিসোর্স (এলআর) ফান্ড’ ও জেলা ক্রীড়া সংস্থাকে দেওয়ার শর্তে বাংলাদেশ উইভার্স প্রোডাক্ট অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং বিজনেস অ্যাসোসিয়েশন এবং মণিপুরি তাঁত জামদানি বেনারসি কল্যাণ ফাউন্ডেশন নামের দুটি বাণিজ্য সংগঠনকে শরীয়তপুর জেলা স্টেডিয়াম এক মাসের জন্য মেলা করার অনুমতি দেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ও জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন আহম্মেদ। অনুমতি পেয়ে ১২ জানুয়ারি থেকে জেলা স্টেডিয়ামে বাণিজ্য মেলা করার জন্য পুরোদমে প্রস্তুতি নিতে থাকেন আয়োজকেরা। শুরু করেন তাঁদের কর্মযজ্ঞ। মাঠের বিভিন্ন স্থানে খোঁড়া হয়।
মেলার আয়োজন করতে মাঠজুড়ে বাঁশ, কাঠ ও টিন দিয়ে তৈরি করা হয় ৭০টির বেশি স্টল। দৃষ্টিনন্দন করার জন্য তৈরি করা হয় বিশাল তোরণ। ইট-সিমেন্ট নিয়ে বানানো হয়েছে জলের ফোয়ারা। এ ছাড়া মাঠজুড়ে নির্মাণ করা হয় ইট, কাঠ ও লোহার বিভিন্ন স্থাপনা। ২৮ জানুয়ারি থেকে মাসব্যাপী শুরু হওয়ার কথা ছিল বাণিজ্য মেলা। এরই মধ্যে খেলার মাঠে মেলার আয়োজন নিয়ে প্রশ্ন উঠতে থাকে সচেতন মহলে। এ নিয়ে সংবাদ প্রচার হলে তীব্র সমালোচনার মুখে মেলা বন্ধ করতে বাধ্য হন জেলা প্রশাসক। মেলা বন্ধ করে দেওয়ায় আয়োজকেরা দাবি করেছেন, প্রায় ৪০ থেকে ৫০ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে।
এদিকে স্টেডিয়াম মাঠের ক্ষতি করায় দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং দ্রুত মাঠ খেলা উপযোগী করে মেরামতের দাবিতে আজ বেলা ১১টার দিকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রী ও ক্রীড়াপ্রেমীরা স্টেডিয়াম সড়কে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।
মানববন্ধনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকারি কলেজের ছাত্র আশিক মাঝি বলেন, ‘শরীয়তপুর জেলার একটি মাত্র স্টেডিয়াম রয়েছে। বাণিজ্য মেলার নামে স্টেডিয়াম মাঠটি যেভাবে ক্ষতবিক্ষত করা হয়েছে তাতে যেকোনো ক্রীড়াপ্রেমীদের মনে আঘাত লাগবে। জেলা প্রশাসক কীভাবে, কোন বিবেচনায় খেলার মাঠে মেলা করার অনুমতি দিয়েছেন, বুঝতে পারছি না। আমরা চাই এখানে কারও ব্যক্তিগত স্বার্থ আছে কি না, তা তদন্ত করে বের করা হোক। যারা এ ধরনের ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে মাঠের ক্ষতি করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে মাঠটি দ্রুত সময়ে মেরামত করে খেলার উপযোগী করে গড়ে তোলার দাবি করছি।’
বাংলাদেশ উইভার্স প্রোডাক্ট অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং বিজনেস অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ওসমান গনি বলেন, ‘মেলা থেকে লাভের একটি নির্দিষ্ট অংশ জেলা প্রশাসনের এলআর ফান্ড ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার ফান্ডে জমা দেওয়ার শর্তে জেলা প্রশাসক ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন আহম্মেদ আমাদের শরীয়তপুর জেলা স্টেডিয়াম মাঠ বরাদ্দ দেন। বরাদ্দ পেয়ে ১২ জানুয়ারি থেকে কাজ শুরু করি। ২৮ জানুয়ারি মেলা উদ্বোধনের কথা ছিল। এরই মধ্যে মেলার সব প্রস্তুতি প্রায় শেষ করা হয়েছে। শেষ মুহূর্তে কিছু লোক স্টেডিয়ামে মেলা করা নিয়ে আপত্তি করায় এবং মিডিয়ায় সংবাদ প্রচার করায় প্রশাসন মেলা বন্ধ করে দিয়ে দ্রুত মাঠ থেকে মালামাল সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেন। এতে আমরা বিপাকে পড়েছি। আমাদের প্রায় ৪০ থেকে ৫০ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাদের কোনো ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না বলে জানানো হয়েছে।’
এ বিষয়ে সরাসরি জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম মাতবরের কাছে জানতে চাইলে তিনি কোনো কথা বলতে রাজি হননি। এর দুই দিন আগে মোবাইল ফোনে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি ঢাকায় আছি। কারা, কীভাবে মেলা করতেছেন এবং কে অনুমতি দিয়েছেন, তা আমি জানি না।’
এ বিষয়ে জানার জন্য আজ দুপুরে জেলা জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন আহম্মেদের কার্যালয়ে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। মোবাইল ফোনে কল করা হলেও তিনি ধরেননি। এর তিন দিন আগে জেলা প্রশাসক নিজেই মেলা করার জন্য স্টেডিয়াম বরাদ্দ দেন বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন। তিনি তখন দাবি করেন, ‘সারা দেশে স্টেডিয়ামেই বাণিজ্য মেলার আয়োজন করা হয়।’ উল্টো মেলা নিয়ে কারা প্রশ্ন তুলছেন তাঁদের বিষয় সাংবাদিকদের কাছে জানতে চেয়েছিলেন জেলা প্রশাসক।
শরীয়তপুর জেলা শহরের ধানুকা এলাকায় ১৯৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় জেলা স্টেডিয়াম। দীর্ঘদিন উন্নয়ন না হওয়ায় বেহাল দশা হয় স্টেডিয়ামটির। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে ৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি দ্বিতল ভবন, ২০০ ফুট গ্যালারি ও নিরাপত্তাবেষ্টনী তৈরি করে নতুন সাজে সাজানো হয়েছিল স্টেডিয়াম। ১২ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার স্টেডিয়ামটির নতুন নামকরণ করা হয় ‘বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ স্টেডিয়াম’।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) উন্নয়নকাজে চরম ধীরগতি ও সেবায় অব্যবস্থাপনার অভিযোগ তুলেছেন ঠিকাদারেরা। তাঁদের অভিযোগ, বিল পরিশোধে দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প কার্যত থমকে আছে। কোথাও কোথাও কাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। এতে শহরে ট্রাফিক জ্যাম বেড়েছে। নাগরিক সেবায়ও ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে।
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ৩০০ ফুট সড়কে বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল ও দামি গাড়ি রোলস রয়েস স্পেকটার দুর্ঘটনার নেপথ্যে কুকুর। হঠাৎ দৌড়ে সড়কে চলে আসা একটি কুকুরকে পাশ কাটাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়িটি উঠে পড়ে সড়ক বিভাজকে। এতে গাড়ির চার আরোহীই আহত হয়েছেন। গাড়িটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেআড়াই শ মিটার সড়ক সংস্কারের কাজ ফেলে রেখে ঠিকাদার উধাও হয়েছেন আট মাস আগে। যাতায়াতের কষ্টে গ্রামের চার হাজার মানুষকে পড়তে হচ্ছে অবর্ণনীয় দুর্ভোগে। রাস্তায় বৃষ্টির পানি আর কাদায় একাকার হয়ে পড়ায় গ্রামের মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার পথে। দুর্ভোগ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে ওই গ্রামে কোনো অনুষ্ঠানে
২ ঘণ্টা আগেঅবৈধ দখলে অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে গাজীপুরের ‘ফুসফুস’ খ্যাত বেলাই বিল। উচ্চ আদালতের আদেশ অমান্য করে বিল ভরাটের অভিযোগ উঠেছে প্রভাবশালী ‘নর্থ সাউথ’ ও ‘তেপান্তর’ নামের দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। রাতের আঁধারে শুরু হওয়া এই দখলের কাজ এখন দিনের আলোতেও চলছে। স্থানীয় প্রশাসন এই দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে
২ ঘণ্টা আগে