ঘাটাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
ঘাটাইলের রতনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠের মাঝখান দিয়ে আবার পাকা সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের নির্দেশে ভেঙে ফেলার ছয় মাস পর ফের সড়কটি নির্মাণ করেছে পৌর কর্তৃপক্ষ। তবে পৌরসভার চেয়ারম্যান বলছেন, নির্মাণের পর তিনি এ ব্যাপারে জানতে পেরেছেন।
২০২১ সালের জুলাই মাসের শেষ দিকে স্কুল মাঠের মাঝ দিয়ে পৌর কর্তৃপক্ষ রাস্তা নির্মাণ করে। সংশ্লিষ্ট স্কুল ও উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে না জানিয়ে রাস্তাটি নির্মাণ করা হয়। নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গে ২৯ জুলাই উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা লিখিতভাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) বিষয়টি জানান। লিখিত পত্রে তিনি উল্লেখ করেন, পূর্বানুমতি এবং সম্মতি ছাড়াই সড়কটি নির্মাণ করা হয়েছে। এর ফলে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার জায়গা নষ্ট হচ্ছে। এতে মাঠে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হবে এবং বিদ্যালয়ের সৌন্দর্য নষ্ট হবে। বিষয়টি তিনি জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও প্রশাসককেও লিখিতভাবে জানান।
ওই সময় স্থানীয় প্রশাসন সড়ক নির্মাণের কাজ বন্ধ করে দেয়। পরবর্তীতে ২৫ অক্টোবর টাঙ্গাইলের তৎকালীন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শরিফুল ইসলাম সড়কটি সাত কর্ম দিবসের মধ্যে অপসারণের জন্য তৎকালীন পৌর মেয়রকে অনুরোধ করেন। ১৪ নভেম্বর সড়কটি অপসারণ করা হয়।
কিন্তু অপসারণের ছয় মাসের মাথায় চলতি মে মাসে ঈদুল ফিতরের আগের দিন পৌর প্রশাসনের সহায়তায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ফের সড়কটি নির্মাণ করেছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান বলেন, ‘এ ব্যাপারে আমরা জেনেছি পরে। তড়িঘড়ি করে ঈদের আগের দিন পুনরায় সড়কটির কাজ শেষ করা হয়েছে। বিষয়টি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে।’
বিদ্যালয়ের মাঠের মধ্য দিয়ে সড়ক পুনর্নির্মাণ বিষয়ে জানতে চাইলে পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, সড়ক নির্মাণের বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না। এ সংক্রান্ত কোনো কাগজপত্র তাঁদের কাছে নেই।
নির্মাণকাজের ঠিকাদার কাজী নাসিম বলেন, ‘বিষয়টি পৌর কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। আগে রাস্তাটি দেড় ফুট উঁচু করে করা হয়েছিল। এবার মাঠ সমান নিচু করে করা হয়েছে।’
পৌরসভার মেয়র আব্দুর রশিদ মিয়া দাবি করেন, নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার পর তিনি জানতে পেরেছেন। ঠিকাদার তাঁকে এ ব্যাপারে আগে থেকে কিছুই জানাননি।
ইউএনও মুনিয়া চৌধুরী বলেন, ‘বিষয়টি এরই মধ্যে জেলা প্রশাসককে জানানো হয়েছে। স্কুল মাঠ থেকে অবশ্যই সড়কটি অপসারণ করা হবে।’
ঘাটাইলের রতনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠের মাঝখান দিয়ে আবার পাকা সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের নির্দেশে ভেঙে ফেলার ছয় মাস পর ফের সড়কটি নির্মাণ করেছে পৌর কর্তৃপক্ষ। তবে পৌরসভার চেয়ারম্যান বলছেন, নির্মাণের পর তিনি এ ব্যাপারে জানতে পেরেছেন।
২০২১ সালের জুলাই মাসের শেষ দিকে স্কুল মাঠের মাঝ দিয়ে পৌর কর্তৃপক্ষ রাস্তা নির্মাণ করে। সংশ্লিষ্ট স্কুল ও উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে না জানিয়ে রাস্তাটি নির্মাণ করা হয়। নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গে ২৯ জুলাই উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা লিখিতভাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) বিষয়টি জানান। লিখিত পত্রে তিনি উল্লেখ করেন, পূর্বানুমতি এবং সম্মতি ছাড়াই সড়কটি নির্মাণ করা হয়েছে। এর ফলে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার জায়গা নষ্ট হচ্ছে। এতে মাঠে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হবে এবং বিদ্যালয়ের সৌন্দর্য নষ্ট হবে। বিষয়টি তিনি জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও প্রশাসককেও লিখিতভাবে জানান।
ওই সময় স্থানীয় প্রশাসন সড়ক নির্মাণের কাজ বন্ধ করে দেয়। পরবর্তীতে ২৫ অক্টোবর টাঙ্গাইলের তৎকালীন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শরিফুল ইসলাম সড়কটি সাত কর্ম দিবসের মধ্যে অপসারণের জন্য তৎকালীন পৌর মেয়রকে অনুরোধ করেন। ১৪ নভেম্বর সড়কটি অপসারণ করা হয়।
কিন্তু অপসারণের ছয় মাসের মাথায় চলতি মে মাসে ঈদুল ফিতরের আগের দিন পৌর প্রশাসনের সহায়তায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ফের সড়কটি নির্মাণ করেছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান বলেন, ‘এ ব্যাপারে আমরা জেনেছি পরে। তড়িঘড়ি করে ঈদের আগের দিন পুনরায় সড়কটির কাজ শেষ করা হয়েছে। বিষয়টি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে।’
বিদ্যালয়ের মাঠের মধ্য দিয়ে সড়ক পুনর্নির্মাণ বিষয়ে জানতে চাইলে পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, সড়ক নির্মাণের বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না। এ সংক্রান্ত কোনো কাগজপত্র তাঁদের কাছে নেই।
নির্মাণকাজের ঠিকাদার কাজী নাসিম বলেন, ‘বিষয়টি পৌর কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। আগে রাস্তাটি দেড় ফুট উঁচু করে করা হয়েছিল। এবার মাঠ সমান নিচু করে করা হয়েছে।’
পৌরসভার মেয়র আব্দুর রশিদ মিয়া দাবি করেন, নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার পর তিনি জানতে পেরেছেন। ঠিকাদার তাঁকে এ ব্যাপারে আগে থেকে কিছুই জানাননি।
ইউএনও মুনিয়া চৌধুরী বলেন, ‘বিষয়টি এরই মধ্যে জেলা প্রশাসককে জানানো হয়েছে। স্কুল মাঠ থেকে অবশ্যই সড়কটি অপসারণ করা হবে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
১৯ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
২২ মিনিট আগেঅভিযোগ থেকে জানা যায়, গাজিয়া গ্রামের মৃত নগেন্দ্রনাথ মন্ডলের ছেলে নৃপেন মন্ডল একসময় পোশাক শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। গ্রামে ফিরে এসে মাথায় তিলক লাগিয়ে নিজেকে ’সাধু’ হিসেবে পরিচয় দিতে থাকেন। এভাবে সবার আস্থা অর্জন করে তিনি ‘আরামকাঠি সঞ্চয় ও ঋনদান সমবায় সমিতি’-এর পরিচালক পরিচয়ে গ্রামের মানুষদের কাছ...
১ ঘণ্টা আগেউল্লাপাড়া রেলওয়ে স্টেশনের সহকারী স্টেশন মাস্টার মনিরুল ইসলাম জানান, শিক্ষার্থীদের অবরোধের কারণে ট্রেনের সময়সূচিতে বিপর্যয় ঘটতে পারে। রাজশাহী থেকে ঢাকাগামী সিল্কসিটি এক্সপ্রেস এবং চিলাহাটি ও কুড়িগ্রাম থেকে ঢাকাগামী ননস্টপ ট্রেনগুলোর চলাচলে বিলম্ব হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায়
১ ঘণ্টা আগে