নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অসহনীয় গরমে অস্বস্তিতে নাগরিক জীবন। একটু পরপরই গলা শুকিয়ে যাচ্ছে। সামনে তরল ও রসযুক্ত যা পাচ্ছে তা-ই খেয়ে নিচ্ছে পথচারীরা। সেটা যদি হয় তরমুজ, তাহলে তো কথাই নেই। কদিন আগেও তরমুজের দাম নিয়ে লঙ্কাকাণ্ড ঘটে যায় এই শহরে। শুধু শহর নয়, সারা দেশেই ফলটি কিনতে গিয়ে বাগ্বিতণ্ডা, হাতাহাতি ও মারামারি হয়েছে। তবে ঈদের পর থেকেই দাম কমেছে তরমুজের।
গরমের এই তীব্রতায় চাহিদার শীর্ষে থাকলেও কিনে আরাম পাচ্ছেন ক্রেতারা। আজ রোববার ও গতকাল শনিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার ও গুলিস্তান এলাকা ঘুরে দেখা যায় ছোট, মাঝারি বড় সব তরমুজের দামই তুলনামূলক কম। ক্রেতা-বিক্রেতা সবাই স্বস্তিতে।
শনিবার সন্ধ্যায় কারওয়ান বাজারের ফলের দোকানগুলোয় দেখা যায়, তরমুজের দাম কম হওয়ায় হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন ক্রেতারা। বিশেষ করে ছোট তরমুজ প্রতিটি ৯০ টাকা এবং এক জোড়া ১৬০ টাকায় বিক্রির দোকানগুলো দৃষ্টি কাড়ে ক্রেতাদের। আবার মাঝারি আকৃতির তরমুজও কিনতে পারছেন ১৬০ থেকে ২০০ টাকার মধ্যে। অন্যদিকে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায় মিলছে কিছুটা বড় তরমুজ।
কারওয়ান বাজারে আসা হানিফ বলেন, তরমুজটা এই গরমে খুব উপকারী। কদিন আগে ছোট তরমুজও কিনতে হয়েছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকায়। এখন কমে যাওয়ায় ভালো হয়েছে।
আরেক ক্রেতা জসিম উদ্দিন বলেন, এই দামে তরমুজ পাওয়ায় আমি খুব খুশি। বাসায় বাচ্চারা তরমুজ পছন্দ করে। আর গরমেও দরকারি একটি ফল।
তরমুজ বিক্রির আরেক চিত্র দেখা যায় গুলিস্তান স্টেডিয়াম মার্কেটের সামনে। এখানে একটি তরমুজ কেটে ৮ কিংবা ১০ টুকরো করে বিক্রি করছেন হাবিব মিয়া। একেক টুকরো ২০ টাকা। গরমে অস্থিরতায় ভোগা সাধারণ পথচারীরাদেরও ভিড় করতে দেখা গেছে হাবিব মিয়ার দোকানে।
হাবিব মিয়া বলেন, ‘কম দামে আনতে পারি। তাই এক পিস বেইচা লাভ পাই। কাস্টমারও আছে। সকাল থেইক্কা ৩০টার মতো কাইটা বিক্রি করেছি। কাস্টমার খুশি হলে আমিও খুশি।’
অসহনীয় গরমে অস্বস্তিতে নাগরিক জীবন। একটু পরপরই গলা শুকিয়ে যাচ্ছে। সামনে তরল ও রসযুক্ত যা পাচ্ছে তা-ই খেয়ে নিচ্ছে পথচারীরা। সেটা যদি হয় তরমুজ, তাহলে তো কথাই নেই। কদিন আগেও তরমুজের দাম নিয়ে লঙ্কাকাণ্ড ঘটে যায় এই শহরে। শুধু শহর নয়, সারা দেশেই ফলটি কিনতে গিয়ে বাগ্বিতণ্ডা, হাতাহাতি ও মারামারি হয়েছে। তবে ঈদের পর থেকেই দাম কমেছে তরমুজের।
গরমের এই তীব্রতায় চাহিদার শীর্ষে থাকলেও কিনে আরাম পাচ্ছেন ক্রেতারা। আজ রোববার ও গতকাল শনিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার ও গুলিস্তান এলাকা ঘুরে দেখা যায় ছোট, মাঝারি বড় সব তরমুজের দামই তুলনামূলক কম। ক্রেতা-বিক্রেতা সবাই স্বস্তিতে।
শনিবার সন্ধ্যায় কারওয়ান বাজারের ফলের দোকানগুলোয় দেখা যায়, তরমুজের দাম কম হওয়ায় হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন ক্রেতারা। বিশেষ করে ছোট তরমুজ প্রতিটি ৯০ টাকা এবং এক জোড়া ১৬০ টাকায় বিক্রির দোকানগুলো দৃষ্টি কাড়ে ক্রেতাদের। আবার মাঝারি আকৃতির তরমুজও কিনতে পারছেন ১৬০ থেকে ২০০ টাকার মধ্যে। অন্যদিকে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায় মিলছে কিছুটা বড় তরমুজ।
কারওয়ান বাজারে আসা হানিফ বলেন, তরমুজটা এই গরমে খুব উপকারী। কদিন আগে ছোট তরমুজও কিনতে হয়েছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকায়। এখন কমে যাওয়ায় ভালো হয়েছে।
আরেক ক্রেতা জসিম উদ্দিন বলেন, এই দামে তরমুজ পাওয়ায় আমি খুব খুশি। বাসায় বাচ্চারা তরমুজ পছন্দ করে। আর গরমেও দরকারি একটি ফল।
তরমুজ বিক্রির আরেক চিত্র দেখা যায় গুলিস্তান স্টেডিয়াম মার্কেটের সামনে। এখানে একটি তরমুজ কেটে ৮ কিংবা ১০ টুকরো করে বিক্রি করছেন হাবিব মিয়া। একেক টুকরো ২০ টাকা। গরমে অস্থিরতায় ভোগা সাধারণ পথচারীরাদেরও ভিড় করতে দেখা গেছে হাবিব মিয়ার দোকানে।
হাবিব মিয়া বলেন, ‘কম দামে আনতে পারি। তাই এক পিস বেইচা লাভ পাই। কাস্টমারও আছে। সকাল থেইক্কা ৩০টার মতো কাইটা বিক্রি করেছি। কাস্টমার খুশি হলে আমিও খুশি।’
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৭ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৪ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে