মাদারীপুর প্রতিনিধি
কোরবানির ঈদ সামনে রেখে মাদারীপুরের কামারপাড়াগুলোতে কর্মব্যস্ততা বেড়েছে কয়েকগুণ। কোরবানির পশু জবাইয়ের কাজে ব্যবহৃত দা, ছুরি, চাপাতিসহ বিভিন্ন লোহার সরঞ্জাম তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কামারেরা।
জেলার পুরান বাজার, চরমুগরিয়া, রাজৈর, টেকেরহাট, ডাসার, কালকিনি, কালিগঞ্জ, ভুরঘাটাসহ বিভিন্ন বাজারে কামারপাড়াগুলো টুংটাং শব্দে মুখর। আগুনে পোড়া লোহার খণ্ড পিটিয়ে তৈরি হচ্ছে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম। পাশাপাশি পুরোনো দা-ছুরিগুলোতে ধার দিতেও ভিড় করছেন ক্রেতারা।
স্থানীয় বাসিন্দাদের মতে, বছরের ১১ মাস কোনোমতে টিকে থাকলেও কোরবানির সময়টাতেই বেশি লাভ করেন কামারেরা। প্রতিদিন গড়ে ৫ থেকে ৭ হাজার টাকার বিক্রি হয়। এই মৌসুমের লাভের ওপরই অনেকের সারা বছরের ব্যবসা নির্ভর করে।
মাদারীপুরের পুরান বাজারের কামার সুনীল ব্যাপারী বলেন, সারা বছর খুব একটা লাভ হয় না। ঈদের এই সময়ে কাজও হয়, লাভও হয়। তবে বাকি সময় সংসার চালাতেই হিমশিম খেতে হয়।
তাঁর দোকানের কর্মচারী কিরণ মণ্ডল জানান, এই সময়টায় দিন-রাত কাজ করতে হয়। দম ফেলারও সময় মেলে না।
কালকিনির কামার গৌরাঙ্গ, কানাই, বলাই, নিখিলরা জানান, প্রতিবছর কোরবানির সময় সরঞ্জাম তৈরিতে তাঁরা ব্যস্ত থাকেন। তবে লোহা ও কয়লার দাম বাড়লেও তাঁদের পণ্যের দাম সে অনুপাতে বাড়েনি।
মাদারীপুরের পুরান বাজারের কামারের দোকানে আসা কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘পারিবারিকভাবে সবাই মিলে কোরবানি দিই। সবাই মিলে সেই গরুর মাংস নিজেরাই কাটাকাটি করি। তাই কোরবানির জন্য কিছু প্রয়োজনীয় চাপাতি, দা, চাকু শাণ দিতে ও কয়েকটি কিনতে এসেছি। কারণ, এখনই কামারদের এখানে অনেক ভিড়। পরে ভিড় আরও বাড়বে। তাই আজকেই এই কাজগুলো সেরে ফেললাম। তবে বছরের এই সময়টায় এই জিনিসগুলোর চাহিদা বেশি হওয়ায় দামও একটু বেশি।’
মাদারীপুরের ইতিহাস গবেষক সুবল বিশ্বাস বলেন, একসময় কামারশিল্পীদের অবস্থা ভালো ছিল। আধুনিকতার কারণে এই পেশা এখন বিলুপ্তির পথে। তবে কোরবানির সময়টায় তাঁরা কিছুটা ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ পান।
কোরবানির ঈদ সামনে রেখে মাদারীপুরের কামারপাড়াগুলোতে কর্মব্যস্ততা বেড়েছে কয়েকগুণ। কোরবানির পশু জবাইয়ের কাজে ব্যবহৃত দা, ছুরি, চাপাতিসহ বিভিন্ন লোহার সরঞ্জাম তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কামারেরা।
জেলার পুরান বাজার, চরমুগরিয়া, রাজৈর, টেকেরহাট, ডাসার, কালকিনি, কালিগঞ্জ, ভুরঘাটাসহ বিভিন্ন বাজারে কামারপাড়াগুলো টুংটাং শব্দে মুখর। আগুনে পোড়া লোহার খণ্ড পিটিয়ে তৈরি হচ্ছে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম। পাশাপাশি পুরোনো দা-ছুরিগুলোতে ধার দিতেও ভিড় করছেন ক্রেতারা।
স্থানীয় বাসিন্দাদের মতে, বছরের ১১ মাস কোনোমতে টিকে থাকলেও কোরবানির সময়টাতেই বেশি লাভ করেন কামারেরা। প্রতিদিন গড়ে ৫ থেকে ৭ হাজার টাকার বিক্রি হয়। এই মৌসুমের লাভের ওপরই অনেকের সারা বছরের ব্যবসা নির্ভর করে।
মাদারীপুরের পুরান বাজারের কামার সুনীল ব্যাপারী বলেন, সারা বছর খুব একটা লাভ হয় না। ঈদের এই সময়ে কাজও হয়, লাভও হয়। তবে বাকি সময় সংসার চালাতেই হিমশিম খেতে হয়।
তাঁর দোকানের কর্মচারী কিরণ মণ্ডল জানান, এই সময়টায় দিন-রাত কাজ করতে হয়। দম ফেলারও সময় মেলে না।
কালকিনির কামার গৌরাঙ্গ, কানাই, বলাই, নিখিলরা জানান, প্রতিবছর কোরবানির সময় সরঞ্জাম তৈরিতে তাঁরা ব্যস্ত থাকেন। তবে লোহা ও কয়লার দাম বাড়লেও তাঁদের পণ্যের দাম সে অনুপাতে বাড়েনি।
মাদারীপুরের পুরান বাজারের কামারের দোকানে আসা কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘পারিবারিকভাবে সবাই মিলে কোরবানি দিই। সবাই মিলে সেই গরুর মাংস নিজেরাই কাটাকাটি করি। তাই কোরবানির জন্য কিছু প্রয়োজনীয় চাপাতি, দা, চাকু শাণ দিতে ও কয়েকটি কিনতে এসেছি। কারণ, এখনই কামারদের এখানে অনেক ভিড়। পরে ভিড় আরও বাড়বে। তাই আজকেই এই কাজগুলো সেরে ফেললাম। তবে বছরের এই সময়টায় এই জিনিসগুলোর চাহিদা বেশি হওয়ায় দামও একটু বেশি।’
মাদারীপুরের ইতিহাস গবেষক সুবল বিশ্বাস বলেন, একসময় কামারশিল্পীদের অবস্থা ভালো ছিল। আধুনিকতার কারণে এই পেশা এখন বিলুপ্তির পথে। তবে কোরবানির সময়টায় তাঁরা কিছুটা ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ পান।
স্থানীয়রা জানান, লোহার রিংয়ের সঙ্গে মিহি সুতো দিয়ে তৈরি এই জালে আটকা পড়ে শুধু মাছ নয়, শামুক-ঝিনুক, ব্যাঙ, কাঁকড়া, সাপ, কুচিয়াসহ বহু জলজ প্রাণি মারা যাচ্ছে। ফলে মিঠাপানির মাছসহ জীববৈচিত্র্য ভয়াবহ সংকটে পড়েছে।
২৯ মিনিট আগেআওয়ামী লীগের আমলে রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলামবিদ্বেষ হয়েছে উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, এই রাষ্ট্রে ইসলামের পক্ষে কেউ দাঁড়ালেই তার বিরুদ্ধে জঙ্গি ট্যাগ দেওয়া হয়েছে, মৌলবাদী ট্যাগ দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ নিজেরা বলে অসাম্প্রদায়িক, নিজেরা বলে তারা ধর্মনিরপেক্ষ।
৩৩ মিনিট আগেনিহত তরুণীর নাম আরফা বেগম (১৮)। তিনি মহেশখালী উপজেলার শাপলাপুর ইউনিয়নের বারইয়াপাড়া গ্রামের মোক্তার আহমদের মেয়ে। আহত ব্যক্তিদের নাম তাৎক্ষণিক জানা সম্ভব হয়নি। তাঁদের চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে।
৩৬ মিনিট আগেবগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি।
৬ ঘণ্টা আগে