নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে গান গেয়েছেন সরকার দলীয় সংসদ সদস্য ও জনপ্রিয় লোকসংগীত শিল্পী মমতাজ বেগম। তিনি সংসদে দুটি গান গেয়েছেন। এর একটি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে, আরেকটি বর্তমান সরকারের উন্নয়ন নিয়ে। এ ছাড়া সরকার দলের এই এমপি বিদ্যুৎ নিয়ে সংসদে ২০১৭ সালে দেওয়া একটি বক্তব্য নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ট্রল হওয়ার বিষয়টির ব্যাখ্যা দেন।
সোমবার (১২ জুন) জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট আলোচনা ওপর আলোচনাকালে গান শোনান মমতাজ।বক্তব্যের শেষের দিকে
সরকারের উন্নয়ন নিয়ে গান গেয়ে শোনান। সেই গানটির কথা হলো- (সাধারণ মানুষ বলে) ওরে রাখব করে এই উন্নয়ন (২) /আমরা দেশের জনতা/শেখ হাসিনার হাতে আবার দিয়ে ক্ষমতা/পদ্মা সেতু পদ্মা নদীতে/এগিয়ে চলছে দেশ দ্রুত গতিতে/করল আবার সমুদ্র জয়/সমুদ্র সম্পদ আহরণে নাই আর কোনো ভয়/এই যে বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, স্বামী পরিত্যক্তা ভাতা, মাতৃকালীন ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, মুক্তিযুদ্ধ ভাতা-আজকে উপকার পাইতেছে কত মাতা-পিতা।
মমতাজ বেগম বক্তব্যের শুরুতে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে একটি গান পরিবেশন করেন।
গানটির কথা ছিল এমন—লোকে বলে বাংলায় যত দিন রবে, ওই পদ্মা মেঘনা বহমান/তত দিন রবে কীর্তি তোমার তুমি শেখ মুজিবুর রহমান/আমি বলি না না লোকে তো জানে না, ওই কীর্তি রবে তোমার কত দিন/হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ নও তুমি শ্রেষ্ঠ রবে ওই তত দিন ওই চন্দ্র রবে যত দিন, ওই সূর্য রবে যত দিন।
মমতাজ বেগম বলেন, ‘পদ্মার বুক হতে পারে চর পড়ে মরুভূমি কিন্তু তুমি যে বঙ্গবন্ধু তোমার এই কার্য তোমার এই দেশ কোনো দিনই মরুভূমি হবে না।’
বক্তব্য দেওয়ার এক পর্যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘ফেরি করে বিদ্যুৎ বিক্রি’ বিষয়ে ২০১৭ সালে সংসদে দেওয়া একটি বক্তব্যের ব্যাখ্যা দেন। তিনি বলেন, যারা সরকারের ভালো দেখতে পারে না তারা নানা কুকথা এবং বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন রকম অপপ্রচার দিনরাত চালাচ্ছে।
২০১৭ সালে বিদ্যুৎ নিয়ে সংসদে দেওয়া বক্তব্য তুলে ধরে মমতাজ বলেন, ‘জাতীয় সংসদে আমার ছিল যে, “এখন ফেরি করে দেওয়ার মতো অবস্থা হয়ে গেছে। মিটার ফেরি করে দিতে হচ্ছে। বিদ্যুৎ আমরা মানুষের ঘরে ঘরে এ রকম করে পৌঁছে দিচ্ছি।” এই কথাটাকেই ট্রল করে... বিএনপি-জামায়াতের জাতীয় পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ আমরা যাদের বলি তারাও বিভিন্নভাবে বক্তব্যে একই কথা, কই ফেরি করে দিচ্ছেন না! কই ফেরি করে দিচ্ছে না! আমরা দিয়েছি তো। আর যদি সেটা না দিতে পারতাম, আজকের এই যে বাজেট দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। আমরা প্রতি বছর বাজেট বাড়াতে পারছি। মানুষকে আজকে সুখে শান্তিতে রাখতে পারছি। যদি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ না যেত, এটা কোনো ভাবেই সম্ভব হতো না।’
বিএনপির সমালোচনা করে এ সংসদ সদস্য বলেন, ‘যারা দেশটাকে ধ্বংস করার পাঁয়তারা করছেন, তাঁদের মুখে বড় বড় কথা শুনতে হয়। আমাদের সত্য কথাকে তারা মিথ্যা বানিয়ে ট্রল করার চেষ্টা করছে। এটা বড়ই দুঃখজনক। বড়ই হতভাগা আমরা।’
বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে গান গেয়েছেন সরকার দলীয় সংসদ সদস্য ও জনপ্রিয় লোকসংগীত শিল্পী মমতাজ বেগম। তিনি সংসদে দুটি গান গেয়েছেন। এর একটি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে, আরেকটি বর্তমান সরকারের উন্নয়ন নিয়ে। এ ছাড়া সরকার দলের এই এমপি বিদ্যুৎ নিয়ে সংসদে ২০১৭ সালে দেওয়া একটি বক্তব্য নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ট্রল হওয়ার বিষয়টির ব্যাখ্যা দেন।
সোমবার (১২ জুন) জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট আলোচনা ওপর আলোচনাকালে গান শোনান মমতাজ।বক্তব্যের শেষের দিকে
সরকারের উন্নয়ন নিয়ে গান গেয়ে শোনান। সেই গানটির কথা হলো- (সাধারণ মানুষ বলে) ওরে রাখব করে এই উন্নয়ন (২) /আমরা দেশের জনতা/শেখ হাসিনার হাতে আবার দিয়ে ক্ষমতা/পদ্মা সেতু পদ্মা নদীতে/এগিয়ে চলছে দেশ দ্রুত গতিতে/করল আবার সমুদ্র জয়/সমুদ্র সম্পদ আহরণে নাই আর কোনো ভয়/এই যে বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, স্বামী পরিত্যক্তা ভাতা, মাতৃকালীন ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, মুক্তিযুদ্ধ ভাতা-আজকে উপকার পাইতেছে কত মাতা-পিতা।
মমতাজ বেগম বক্তব্যের শুরুতে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে একটি গান পরিবেশন করেন।
গানটির কথা ছিল এমন—লোকে বলে বাংলায় যত দিন রবে, ওই পদ্মা মেঘনা বহমান/তত দিন রবে কীর্তি তোমার তুমি শেখ মুজিবুর রহমান/আমি বলি না না লোকে তো জানে না, ওই কীর্তি রবে তোমার কত দিন/হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ নও তুমি শ্রেষ্ঠ রবে ওই তত দিন ওই চন্দ্র রবে যত দিন, ওই সূর্য রবে যত দিন।
মমতাজ বেগম বলেন, ‘পদ্মার বুক হতে পারে চর পড়ে মরুভূমি কিন্তু তুমি যে বঙ্গবন্ধু তোমার এই কার্য তোমার এই দেশ কোনো দিনই মরুভূমি হবে না।’
বক্তব্য দেওয়ার এক পর্যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘ফেরি করে বিদ্যুৎ বিক্রি’ বিষয়ে ২০১৭ সালে সংসদে দেওয়া একটি বক্তব্যের ব্যাখ্যা দেন। তিনি বলেন, যারা সরকারের ভালো দেখতে পারে না তারা নানা কুকথা এবং বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন রকম অপপ্রচার দিনরাত চালাচ্ছে।
২০১৭ সালে বিদ্যুৎ নিয়ে সংসদে দেওয়া বক্তব্য তুলে ধরে মমতাজ বলেন, ‘জাতীয় সংসদে আমার ছিল যে, “এখন ফেরি করে দেওয়ার মতো অবস্থা হয়ে গেছে। মিটার ফেরি করে দিতে হচ্ছে। বিদ্যুৎ আমরা মানুষের ঘরে ঘরে এ রকম করে পৌঁছে দিচ্ছি।” এই কথাটাকেই ট্রল করে... বিএনপি-জামায়াতের জাতীয় পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ আমরা যাদের বলি তারাও বিভিন্নভাবে বক্তব্যে একই কথা, কই ফেরি করে দিচ্ছেন না! কই ফেরি করে দিচ্ছে না! আমরা দিয়েছি তো। আর যদি সেটা না দিতে পারতাম, আজকের এই যে বাজেট দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। আমরা প্রতি বছর বাজেট বাড়াতে পারছি। মানুষকে আজকে সুখে শান্তিতে রাখতে পারছি। যদি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ না যেত, এটা কোনো ভাবেই সম্ভব হতো না।’
বিএনপির সমালোচনা করে এ সংসদ সদস্য বলেন, ‘যারা দেশটাকে ধ্বংস করার পাঁয়তারা করছেন, তাঁদের মুখে বড় বড় কথা শুনতে হয়। আমাদের সত্য কথাকে তারা মিথ্যা বানিয়ে ট্রল করার চেষ্টা করছে। এটা বড়ই দুঃখজনক। বড়ই হতভাগা আমরা।’
আবাসন সংকট, অবৈধ অস্থায়ী আদালত অপসারণ ও মাঠ দখল থেকে মুক্ত করাসহ সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার সাধারণ শিক্ষার্থীর ব্যানারে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ হয়।
১৪ মিনিট আগেবঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ ও অমাবস্যার প্রভাবে বাতাসের তীব্রতায় জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা কুতুবদিয়ার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
১৭ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার হাসাদাহ ইউনিয়নের মাধবপুরে মনিরুল ইসলাম (৫০) নামের এক দিনমজুরকে গতকাল শনিবার দুপুরে গলা কেটে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় মামলার ৫ ঘণ্টার মধ্যে পাশ্ববর্তী আলমডাঙ্গা থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁর স্ত্রী পাপিয়া খাতুনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি প্রাথমিক জিজ্ঞেসাবাদে স্বামীকে
২২ মিনিট আগেবরগুনার পাথরঘাটায় সড়ক ও নালা সংস্কারসহ বিভিন্ন দাবিতে পৌরসভা ভবনের সামনে বিক্ষোভ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ রোববার সকালে পৌর কার্যালয়ের সমানে তিন নম্বর ওয়ার্ডের শতাধিক মানুষ এই বিক্ষোভ করেন। এ সময় বেহাল সড়কের সংস্কার, সুপেয় পানির সংকট নিরসন, নালা ব্যবস্থা ভেঙে সংস্কারের দাবি জানানো হয়।
২৫ মিনিট আগে