প্রতিনিধি, কালিয়াকৈর (গাজীপুর)
দীর্ঘ দিন সরবরাহ সংকটের পর অবশেষে ব্যাপকভাবে টিকাদান শুরু হয়েছে। মানুষের মধ্যেও আর টিকা নিয়ে কোনো সংশয় নেই। সবাই টিকা নিতে আগ্রহী। সবাই নিবন্ধন করতে চাচ্ছেন। কিন্তু সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা না থাকার কারণে বিভিন্ন জায়গায় টিকাদান কেন্দ্রে হুড়োহুড়ি লেগে যাচ্ছে। এতে সুরক্ষা নিতে গিয়ে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে।
সারা বাংলাদেশের টিকাদান কেন্দ্রের মতো গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিকা গ্রহণের জন্য ব্যাপক ভিড় করছে মানুষ। কিন্তু এই টিকাকেন্দ্রে কোনো সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নেই।
কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ব্যাপক ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে টিকা নিতে আসা মানুষদের। উপেক্ষিত স্বাস্থ্যবিধি, মানা হচ্ছে না সামাজিক দূরত্ব। গাদাগাদি করে একজনের ঘাড়ের ওপর দিয়ে আরেকজন টিকা কার্ড জমা দিচ্ছেন। টিকা কার্ড জমাদানের নেই কোনো নির্দিষ্ট লাইন বা নিয়ম–কানুন।
বুধবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পুরুষ টিকা কেন্দ্রের সামনে লাইন দেখা গেলেও মানা হচ্ছে না সামাজিক দূরত্ব। নারী টিকাকেন্দ্রের সামনে স্বাস্থ্যবিধির কেউ তোয়াক্কা করছে না। প্রায় সবার মুখে মাস্ক থাকলেও মানছেন না সামাজিক দূরত্ব। নেই কোনো সুনির্দিষ্ট লাইন বা কার্ড জমা নেওয়ার সারি। টিকা কার্ড জমা নেওয়া বুথের সামনে গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে থাকছেন আগতরা। সেখানে তিল ধারণের ঠাঁই নেই।
টিকাদান কর্মসূচি এভাবে চলতে থাকলে সংক্রমণ রোধের বিপরীতে আশঙ্কাজনক ভাবে বেড়ে যেতে পারে বলে টিকা দিতে আসা অনেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
টিকা নিতে আসা জয়া রায় বলেন, ‘এটা কোনো নিয়ম হইল? যে যেভাবে পারে কার্ড জমা দিচ্ছে, আবার টিকা নিচ্ছে, সুষ্ঠু কোনো নিয়ম নেই। এখানে কোনো প্রকার লাইন করায়নি, এভাবে আমাদের কার্ড জমা দিতে খুব কষ্ট হচ্ছে।’
সাব্বির আহমেদ নামে আরেকজন বলেন, এখানে কোনো প্রকার নিয়ম–কানুন নাই। এখানে যেভাবে গাদাগাদি করে কার্ড জমা দিতে হচ্ছে, এতে মানুষ আরও অসুস্থ হয়ে পড়বে। হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা এরকম থাকলে আরও করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাবে।
অপরদিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের যেখানে করোনা টেস্ট করানো হচ্ছে সেখানেও স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত। সেখানেও গাদাগাদি করে লাইন না মেনেই করোনা টেস্ট করানো হচ্ছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আল–বেলাল বলেন, আমাদের এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে লোকবলের অভাব। স্বল্প পরিসরে পুরো উপজেলার মানুষের ভিড় সামলানো কঠিন। যেহেতু করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে তাই সবাইকে অবশ্যই টিকা নিতে হবে। আরও সুন্দর করে কীভাবে টিকা দেওয়া যায় এ ব্যাপারে চেষ্টা চালাচ্ছি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাজওয়ার আকরাম ইবনে সাকাপি বলেন, বিষয়টি গণমাধ্যমকর্মীদের মাধ্যমে জানতে পারলাম। এ ব্যাপারে আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেব।
দীর্ঘ দিন সরবরাহ সংকটের পর অবশেষে ব্যাপকভাবে টিকাদান শুরু হয়েছে। মানুষের মধ্যেও আর টিকা নিয়ে কোনো সংশয় নেই। সবাই টিকা নিতে আগ্রহী। সবাই নিবন্ধন করতে চাচ্ছেন। কিন্তু সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা না থাকার কারণে বিভিন্ন জায়গায় টিকাদান কেন্দ্রে হুড়োহুড়ি লেগে যাচ্ছে। এতে সুরক্ষা নিতে গিয়ে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে।
সারা বাংলাদেশের টিকাদান কেন্দ্রের মতো গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিকা গ্রহণের জন্য ব্যাপক ভিড় করছে মানুষ। কিন্তু এই টিকাকেন্দ্রে কোনো সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নেই।
কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ব্যাপক ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে টিকা নিতে আসা মানুষদের। উপেক্ষিত স্বাস্থ্যবিধি, মানা হচ্ছে না সামাজিক দূরত্ব। গাদাগাদি করে একজনের ঘাড়ের ওপর দিয়ে আরেকজন টিকা কার্ড জমা দিচ্ছেন। টিকা কার্ড জমাদানের নেই কোনো নির্দিষ্ট লাইন বা নিয়ম–কানুন।
বুধবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পুরুষ টিকা কেন্দ্রের সামনে লাইন দেখা গেলেও মানা হচ্ছে না সামাজিক দূরত্ব। নারী টিকাকেন্দ্রের সামনে স্বাস্থ্যবিধির কেউ তোয়াক্কা করছে না। প্রায় সবার মুখে মাস্ক থাকলেও মানছেন না সামাজিক দূরত্ব। নেই কোনো সুনির্দিষ্ট লাইন বা কার্ড জমা নেওয়ার সারি। টিকা কার্ড জমা নেওয়া বুথের সামনে গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে থাকছেন আগতরা। সেখানে তিল ধারণের ঠাঁই নেই।
টিকাদান কর্মসূচি এভাবে চলতে থাকলে সংক্রমণ রোধের বিপরীতে আশঙ্কাজনক ভাবে বেড়ে যেতে পারে বলে টিকা দিতে আসা অনেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
টিকা নিতে আসা জয়া রায় বলেন, ‘এটা কোনো নিয়ম হইল? যে যেভাবে পারে কার্ড জমা দিচ্ছে, আবার টিকা নিচ্ছে, সুষ্ঠু কোনো নিয়ম নেই। এখানে কোনো প্রকার লাইন করায়নি, এভাবে আমাদের কার্ড জমা দিতে খুব কষ্ট হচ্ছে।’
সাব্বির আহমেদ নামে আরেকজন বলেন, এখানে কোনো প্রকার নিয়ম–কানুন নাই। এখানে যেভাবে গাদাগাদি করে কার্ড জমা দিতে হচ্ছে, এতে মানুষ আরও অসুস্থ হয়ে পড়বে। হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা এরকম থাকলে আরও করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাবে।
অপরদিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের যেখানে করোনা টেস্ট করানো হচ্ছে সেখানেও স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত। সেখানেও গাদাগাদি করে লাইন না মেনেই করোনা টেস্ট করানো হচ্ছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আল–বেলাল বলেন, আমাদের এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে লোকবলের অভাব। স্বল্প পরিসরে পুরো উপজেলার মানুষের ভিড় সামলানো কঠিন। যেহেতু করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে তাই সবাইকে অবশ্যই টিকা নিতে হবে। আরও সুন্দর করে কীভাবে টিকা দেওয়া যায় এ ব্যাপারে চেষ্টা চালাচ্ছি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাজওয়ার আকরাম ইবনে সাকাপি বলেন, বিষয়টি গণমাধ্যমকর্মীদের মাধ্যমে জানতে পারলাম। এ ব্যাপারে আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেব।
বালিথুবা পূর্ব ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামের কৃষক আব্দুল মতিন বলেন, ‘গত বছর এক একর জমিতে পাট চাষ করেছিলাম। এ বছর চাষ করেছি ৭০ শতক জমিতে। কৃষি প্রণোদনা ও সংশ্লিষ্ট কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শ না পাওয়ায় পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছি।’
৪ মিনিট আগেরাঙামাটিতে চাকরির দেওয়ার নামে টাকা নিয়ে প্রতারণার অভিযোগে রুবেল চাকমা (২৫) নামের এক যুবককে আটক করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে তাঁকে আটক করা হয়। তিনি আনসার বাহিনী, পুলিশ, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের পোশাক গায়ে দিয়ে ছবি তুলে চাকরি দেওয়ার নামে বিভিন্নজনের কাছ থেকে টাকা...
২৯ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে ঢাকনাবিহীন ম্যানহোলে পড়ে মারা যাওয়া ফারিয়া তাসনিম জ্যোতির (৩২) দাফন সম্পন্ন হয়েছে। তিনি চুয়াডাঙ্গা শহরের বাগানপাড়া এলাকার বাসিন্দা ও পৌরসভার সাবেক ওয়ার্ড কমিশনার মৃত বাবলুর মেয়ে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে চুয়াডাঙ্গা শহরে জ্যোতির মরদেহ নিয়ে পৌঁছান স্বজনেরা। এ সময় স্বজনদের...
১ ঘণ্টা আগেচাঁদাবাজি, দখলদারি, ভয়ভীতি প্রদর্শনসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির তিন নেতাকে প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব ধরনের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে বিএনপির বেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। বিজ্ঞপ্তিতে...
১ ঘণ্টা আগে