জবি সংবাদদাতা
অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত পেনশন-সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার, প্রতিশ্রুত সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি এবং শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তনের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা। এর ফলে সম্পূর্ণ অচল হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাসহ সব দাপ্তরিক কার্যক্রম।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, কর্মকর্তা ফেডারেশনের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী সকাল থেকেই পূর্ণ কর্মবিরতি পালন করা হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ে।
সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রধান ফটকে তালা ঝোলানো। যেসব বিভাগ খোলা হয়েছে, সেগুলোর ক্লাসরুমগুলো তালাবদ্ধ। বিভাগে সব শিক্ষকের উপস্থিতিও ছিল না। আন্দোলনে অংশ নেওয়ার জন্য যেসব শিক্ষক ক্যাম্পাসে এসেছেন, তাঁরা নিজ কক্ষে অবস্থান করছেন।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দপ্তরগুলোতেও একই অবস্থা। শিক্ষকেরা দুপুর ১২টা থেকে অবস্থান কর্মসূচি পালন করলেও কর্মকর্তারা সকাল থেকেই কর্মবিরতি দিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। কিছু কিছু দপ্তরে কর্মচারীদের ঘুমন্ত অবস্থায় দেখা গেছে। এ ছাড়া পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দপ্তরসহ গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরগুলোতে তালা ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।
এদিনও শিক্ষক-কর্মকর্তারা তাঁদের দাবি না মানা পর্যন্ত সর্বাত্মক কর্মবিরতি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন। এ সময়ের মধ্যে ক্লাস, পরীক্ষা, দাপ্তরিক কার্যক্রম কোনো কিছুই না করার কথা বলছেন তাঁরা।
শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. শেখ মাশরিক হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে আমরা শিক্ষকেরা যে আন্দোলন করছি, সেটা শুধু আমাদের আন্দোলন নয়, এটা আমাদের শিক্ষার্থী ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য আন্দোলন। আমরা যারা ১ জুলাইয়ের আগে শিক্ষকতার চাকরিতে যোগদান করেছি, তারা এই প্রত্যয় স্কিমের কারণে ভুক্তভোগী হব না। ১ জুলাইয়ের পর যেসব শিক্ষার্থী এই পেশায় আসবে, তারা এই বৈষম্যের শিকার হবে। আমরা আমাদের দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে এই আন্দোলনে নেমেছি, যাতে আমাদের সঙ্গে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের আকাশ-পাতাল বৈষম্য তৈরি না হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি মহল এই আন্দোলনকে বিতর্কিত করার জন্য শিক্ষার্থীদের কাছে ভুল বার্তা পৌঁছানোর জন্য গুজব ছড়াচ্ছে যে এই আন্দোলন আমাদের স্বার্থে। কিন্তু আসলে এই আন্দোলন ভবিষ্যতে যারা শিক্ষকতায় যোগদান করবে, তাদের জন্য।’
অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত পেনশন-সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার, প্রতিশ্রুত সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি এবং শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তনের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা। এর ফলে সম্পূর্ণ অচল হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাসহ সব দাপ্তরিক কার্যক্রম।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, কর্মকর্তা ফেডারেশনের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী সকাল থেকেই পূর্ণ কর্মবিরতি পালন করা হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ে।
সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রধান ফটকে তালা ঝোলানো। যেসব বিভাগ খোলা হয়েছে, সেগুলোর ক্লাসরুমগুলো তালাবদ্ধ। বিভাগে সব শিক্ষকের উপস্থিতিও ছিল না। আন্দোলনে অংশ নেওয়ার জন্য যেসব শিক্ষক ক্যাম্পাসে এসেছেন, তাঁরা নিজ কক্ষে অবস্থান করছেন।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দপ্তরগুলোতেও একই অবস্থা। শিক্ষকেরা দুপুর ১২টা থেকে অবস্থান কর্মসূচি পালন করলেও কর্মকর্তারা সকাল থেকেই কর্মবিরতি দিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। কিছু কিছু দপ্তরে কর্মচারীদের ঘুমন্ত অবস্থায় দেখা গেছে। এ ছাড়া পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দপ্তরসহ গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরগুলোতে তালা ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।
এদিনও শিক্ষক-কর্মকর্তারা তাঁদের দাবি না মানা পর্যন্ত সর্বাত্মক কর্মবিরতি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন। এ সময়ের মধ্যে ক্লাস, পরীক্ষা, দাপ্তরিক কার্যক্রম কোনো কিছুই না করার কথা বলছেন তাঁরা।
শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. শেখ মাশরিক হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে আমরা শিক্ষকেরা যে আন্দোলন করছি, সেটা শুধু আমাদের আন্দোলন নয়, এটা আমাদের শিক্ষার্থী ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য আন্দোলন। আমরা যারা ১ জুলাইয়ের আগে শিক্ষকতার চাকরিতে যোগদান করেছি, তারা এই প্রত্যয় স্কিমের কারণে ভুক্তভোগী হব না। ১ জুলাইয়ের পর যেসব শিক্ষার্থী এই পেশায় আসবে, তারা এই বৈষম্যের শিকার হবে। আমরা আমাদের দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে এই আন্দোলনে নেমেছি, যাতে আমাদের সঙ্গে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের আকাশ-পাতাল বৈষম্য তৈরি না হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি মহল এই আন্দোলনকে বিতর্কিত করার জন্য শিক্ষার্থীদের কাছে ভুল বার্তা পৌঁছানোর জন্য গুজব ছড়াচ্ছে যে এই আন্দোলন আমাদের স্বার্থে। কিন্তু আসলে এই আন্দোলন ভবিষ্যতে যারা শিক্ষকতায় যোগদান করবে, তাদের জন্য।’
স্থানীয়ভাবে ‘হোমিও চিকিৎসক’ হিসেবে পরিচিত মোসলেম আলির একটি দোকান রয়েছে, যার নাম ‘মাতৃশোধন হোমিও ফার্মেসি’। পুলিশ জানায়, ফার্মেসির আড়ালে তিনি বাড়িতে বসে এলকোলি নামের মাদক, ঘুমের ওষুধ ও চুনের পানি মিশিয়ে মদ তৈরি করতেন। শনিবার রাতে ওই ফার্মেসিতে অভিযান চালিয়ে প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করা হয়েছে।
২৫ মিনিট আগেশনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে ফরিদপুর সদর উপজেলার কানাইপুর ইউনিয়নের করিমপুর হাইওয়ে থানা সংলগ্ন ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফরিদপুর ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট গিয়ে রাত ১২টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
৩০ মিনিট আগেসোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশকে কেন্দ্র করে গতকাল শনিবার রাজধানীর প্রবেশমুখগুলোতে দিনভর ছিল স্থবিরতা। এর প্রভাব পড়েছে নগরের অন্যান্য অংশে। প্রবেশমুখ-সংলগ্ন সড়কগুলোতে তীব্র যানজট থাকলেও অন্যত্র ছিল গণপরিবহনের সংকট। এতে ভোগান্তিতে পড়েন মানুষ।
৬ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) টেলিফোন এক্সচেঞ্জটি এখন গ্রাহকের বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখান থেকে একসময় নেওয়া ফোন সংযোগ এখন অধিকাংশ গ্রাহকের না থাকলেও প্রতি মাসে গুনতে হচ্ছে বিল। অন্যদিকে অল্প কয়েকটি ইন্টারনেট সংযোগেও সেবার...
৬ ঘণ্টা আগে