নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্যানেলভিত্তিক নিয়োগের দাবিতে ঈদের দিনেও গণ অনশন কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) নিবন্ধনধারী চাকরিপ্রার্থীরা। আজ রোববার ৩৬তম দিনের মতো গণ অনশন চলছে।
গত ৫ জুন রাজধানীর শাহবাগে ‘প্যানেল প্রত্যাশী নিবন্ধিত শিক্ষক সংগঠনের’ ব্যানারে এ কর্মসূচি শুরু হয়। ‘সনদ যার চাকরি তার’, ‘গণবিজ্ঞপ্তির নামে ক্যাসিনো ব্যবসা বন্ধ করো’, ‘এক পোস্টে হাজার আবেদন কেন’, ‘এক আবেদনে নিয়োগ চাই’ ইত্যাদি প্ল্যাকার্ড নিয়ে কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন নিবন্ধনধারীরা।
গত ৩৫ দিনের মতো আজও সকাল আটটা থেকে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে জড়ো স্লোগান দিতে থাকেন নিবন্ধনধারীরা। সকাল ১০টা নাগাদ শাহবাগ চত্বরেই ঈদের নামাজ আদায় করেন শতাধিক অনশনকারী। কয়েকজন চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে তাদের শিশুসন্তানরাও অনশনে অংশ নিয়েছেন।
প্যানেল প্রত্যাশী নিবন্ধিত শিক্ষক সংগঠনের সভাপতি আমির হোসেন বলেন, প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ছাড়া আমাদের সমস্যার সমাধান হবে না। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষ আমাদের সঙ্গে কথা না বলেই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এই বিষয়টি নিয়ে বৈঠক করছে। রোগীকে না দেখে রোগীর সমস্যা না বুঝেই ওষুধ দেওয়ার মতো অবস্থা তৈরি করা হচ্ছে।
অনশনে অংশ নেওয়া জিএমল ইয়াসিন বলেন, চাকরির আশায় কোনো কোনো প্রার্থী পাঁচ শতাধিক আবেদন করলেও নিয়োগ পাননি। এক প্রার্থী গড়ে ১০০ আবেদন করেও নিয়োগ পাননি। অথচ সারা দেশের অর্ধলক্ষাধিক শিক্ষকের পদ এখনো খালি। সেখানে আমাদের নিবন্ধিতদের সরকার নিয়োগ দিতে পারে। কিন্তু তা করা হচ্ছে না।
তিন দফা দাবির মধ্যে রয়েছে-এক আবেদনে সকল নিবন্ধনধারী চাকরি প্রত্যাশীদের প্যানেল ভিত্তিক নিয়োগ দিতে হবে; সকল নিবন্ধনধারীদের স্ব স্ব নীতিমালায় নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত নিবন্ধন পরীক্ষা বন্ধ রাখতে হবে এবং ইনডেক্সধারীদের গণবিজ্ঞপ্তির অন্তর্ভুক্ত না করে আলাদা বদলির ব্যবস্থা করতে হবে।
প্যানেলভিত্তিক নিয়োগের দাবিতে ঈদের দিনেও গণ অনশন কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) নিবন্ধনধারী চাকরিপ্রার্থীরা। আজ রোববার ৩৬তম দিনের মতো গণ অনশন চলছে।
গত ৫ জুন রাজধানীর শাহবাগে ‘প্যানেল প্রত্যাশী নিবন্ধিত শিক্ষক সংগঠনের’ ব্যানারে এ কর্মসূচি শুরু হয়। ‘সনদ যার চাকরি তার’, ‘গণবিজ্ঞপ্তির নামে ক্যাসিনো ব্যবসা বন্ধ করো’, ‘এক পোস্টে হাজার আবেদন কেন’, ‘এক আবেদনে নিয়োগ চাই’ ইত্যাদি প্ল্যাকার্ড নিয়ে কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন নিবন্ধনধারীরা।
গত ৩৫ দিনের মতো আজও সকাল আটটা থেকে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে জড়ো স্লোগান দিতে থাকেন নিবন্ধনধারীরা। সকাল ১০টা নাগাদ শাহবাগ চত্বরেই ঈদের নামাজ আদায় করেন শতাধিক অনশনকারী। কয়েকজন চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে তাদের শিশুসন্তানরাও অনশনে অংশ নিয়েছেন।
প্যানেল প্রত্যাশী নিবন্ধিত শিক্ষক সংগঠনের সভাপতি আমির হোসেন বলেন, প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ছাড়া আমাদের সমস্যার সমাধান হবে না। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষ আমাদের সঙ্গে কথা না বলেই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এই বিষয়টি নিয়ে বৈঠক করছে। রোগীকে না দেখে রোগীর সমস্যা না বুঝেই ওষুধ দেওয়ার মতো অবস্থা তৈরি করা হচ্ছে।
অনশনে অংশ নেওয়া জিএমল ইয়াসিন বলেন, চাকরির আশায় কোনো কোনো প্রার্থী পাঁচ শতাধিক আবেদন করলেও নিয়োগ পাননি। এক প্রার্থী গড়ে ১০০ আবেদন করেও নিয়োগ পাননি। অথচ সারা দেশের অর্ধলক্ষাধিক শিক্ষকের পদ এখনো খালি। সেখানে আমাদের নিবন্ধিতদের সরকার নিয়োগ দিতে পারে। কিন্তু তা করা হচ্ছে না।
তিন দফা দাবির মধ্যে রয়েছে-এক আবেদনে সকল নিবন্ধনধারী চাকরি প্রত্যাশীদের প্যানেল ভিত্তিক নিয়োগ দিতে হবে; সকল নিবন্ধনধারীদের স্ব স্ব নীতিমালায় নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত নিবন্ধন পরীক্ষা বন্ধ রাখতে হবে এবং ইনডেক্সধারীদের গণবিজ্ঞপ্তির অন্তর্ভুক্ত না করে আলাদা বদলির ব্যবস্থা করতে হবে।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
৫ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
৫ ঘণ্টা আগে