সাইফুল মাসুম
ঢাকা: গত রোববার রাজধানীর মগবাজারে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখনো পর্যন্ত ৯ জন মারা গেছেন। আজ বুধবার সকালে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে ইমরান হোসেন (২৫) নামে একজনের মৃত্যু হয়।
মগবাজারের শর্মা হাউসের পেছনের গলিটি বন্ধ রাখা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে সরেজমিনে মগবাজার আউটার সার্কুলার রোডের গলিতে গিয়ে দেখা যায়, সেদিনের ভয়াবহতার চিহ্ন এখনো লেগে আছে। গলির মুখে ভবন থেকে ধসে পড়া কংক্রিটের স্তূপ। সেখানকার বাসিন্দারা জানান, বিস্ফোরণের পর থেকে তারা ঘরবন্দী রয়েছেন। জরুরি প্রয়োজনেও গলির বাইরে বের হতে দিচ্ছে না পুলিশ।
সেখানকার বাসিন্দা ফারহানা বেগম (৪৫) আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চার দিন ধরে গলি থেকে বের হতে পারছি না। রান্নার জন্য মাছ তরকারি বাজারও কিনতে পারছি না।’
মোহাম্মদ হানিফ নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, 'শর্মা হাউসে বিস্ফোরণের পর থেকে চার দিন ধরে মার্কেটে কোন মালামাল সরবরাহ করতে পারছি না। এভাবে চলতে থাকলে বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হবে।’
শর্মা হাউসের পেছনের গলিতে ১২ বছর ধরে বসবাস করেন রহিম-ফারজানা দম্পতি। তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এই গলি থেকে বেরিয়ে জুলাই মাস থেকে বাড্ডায় নতুন ভাড়া বাসায় উঠবেন। বাসার মালপত্র সব গুছিয়ে রেখেছেন, কিন্তু গলির মুখ বন্ধ থাকায় মালামাল নিতে পারছেন না।
গলির মুখ বন্ধ, তার ওপর ভয়াবহ দুর্গন্ধের কথা জানিয়েছেন গলির আরেক বাসিন্দা বকুল বেগম (৫০)। তিনি বলেন, 'গলির পথ বন্ধ থাকায় আমরা আটকা পড়েছি। তার ওপর গতকাল থেকে ভয়াবহ দুর্গন্ধে ঘরে থাকতে অনেক কষ্ট হচ্ছে।'
এসব বিষয়ে রমনা মডেল থানার সাব ইন্সপেক্টর মোহাম্মদ রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'ঘটনাস্থলের কোন আলামত যেন নষ্ট না হয়, তার জন্য আমরা কাজ করছি। ওই গলিতে আটকে থাকা মানুষেরা সাময়িক অসুবিধায় পড়লেও তারা সুরক্ষিত আছেন। গলির মানুষের সুরক্ষা ও তদন্তের স্বার্থে গলির পথ এখন খোলা হবে না। কবে খোলা হবে এ বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।'
ঢাকা: গত রোববার রাজধানীর মগবাজারে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখনো পর্যন্ত ৯ জন মারা গেছেন। আজ বুধবার সকালে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে ইমরান হোসেন (২৫) নামে একজনের মৃত্যু হয়।
মগবাজারের শর্মা হাউসের পেছনের গলিটি বন্ধ রাখা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে সরেজমিনে মগবাজার আউটার সার্কুলার রোডের গলিতে গিয়ে দেখা যায়, সেদিনের ভয়াবহতার চিহ্ন এখনো লেগে আছে। গলির মুখে ভবন থেকে ধসে পড়া কংক্রিটের স্তূপ। সেখানকার বাসিন্দারা জানান, বিস্ফোরণের পর থেকে তারা ঘরবন্দী রয়েছেন। জরুরি প্রয়োজনেও গলির বাইরে বের হতে দিচ্ছে না পুলিশ।
সেখানকার বাসিন্দা ফারহানা বেগম (৪৫) আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চার দিন ধরে গলি থেকে বের হতে পারছি না। রান্নার জন্য মাছ তরকারি বাজারও কিনতে পারছি না।’
মোহাম্মদ হানিফ নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, 'শর্মা হাউসে বিস্ফোরণের পর থেকে চার দিন ধরে মার্কেটে কোন মালামাল সরবরাহ করতে পারছি না। এভাবে চলতে থাকলে বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হবে।’
শর্মা হাউসের পেছনের গলিতে ১২ বছর ধরে বসবাস করেন রহিম-ফারজানা দম্পতি। তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এই গলি থেকে বেরিয়ে জুলাই মাস থেকে বাড্ডায় নতুন ভাড়া বাসায় উঠবেন। বাসার মালপত্র সব গুছিয়ে রেখেছেন, কিন্তু গলির মুখ বন্ধ থাকায় মালামাল নিতে পারছেন না।
গলির মুখ বন্ধ, তার ওপর ভয়াবহ দুর্গন্ধের কথা জানিয়েছেন গলির আরেক বাসিন্দা বকুল বেগম (৫০)। তিনি বলেন, 'গলির পথ বন্ধ থাকায় আমরা আটকা পড়েছি। তার ওপর গতকাল থেকে ভয়াবহ দুর্গন্ধে ঘরে থাকতে অনেক কষ্ট হচ্ছে।'
এসব বিষয়ে রমনা মডেল থানার সাব ইন্সপেক্টর মোহাম্মদ রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'ঘটনাস্থলের কোন আলামত যেন নষ্ট না হয়, তার জন্য আমরা কাজ করছি। ওই গলিতে আটকে থাকা মানুষেরা সাময়িক অসুবিধায় পড়লেও তারা সুরক্ষিত আছেন। গলির মানুষের সুরক্ষা ও তদন্তের স্বার্থে গলির পথ এখন খোলা হবে না। কবে খোলা হবে এ বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।'
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
১ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
২ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৩ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৩ ঘণ্টা আগে