ঢাবি প্রতিনিধি
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর দেশজুড়ে ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার বিচারসহ ৮ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট। আজ শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এসব দাবি তুলে ধরেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় কুমার রায়।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে সারা দেশে ৪৪টি জেলায় ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাড়িঘরে, ধর্মীয় উপাসনালয়ে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, লুটতরাজ, হত্যা, জখম, মা–বোনদের শ্লীলতাহানি, নির্যাতনের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের পক্ষ থেকে ৮ দফা পেশ করছি। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের দাবিগুলো বাস্তবায়ন করবেন বলে আমরা আশাবাদী।’
দাবিগুলো হলো—সংখ্যালঘু উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা করতে হবে; ধর্মীয় সংখ্যালঘু নির্যাতন রোধকল্পে সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন প্রণয়ন ও স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল গঠনের মাধ্যমে দ্রুত ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে; শারদীয় দুর্গাপূজায় তিন দিনের সরকারি ছুটি ঘোষণা করতে হবে; বেদখল মন্দির ও দেবোত্তর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার, সংরক্ষণ আইন প্রণয়ন, সব উদ্ধারকৃত প্রাচীন দেববিগ্রহ পূজা–অর্চনার জন্য স্ব স্ব এলাকার মন্দিরে পুনঃস্থাপন করতে হবে এবং অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইনের অসংগতি দূর করে প্রকৃত মালিক/ওয়ারিশদের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে; সারা দেশে ৬৪ জেলায় মডেল মন্দিরসহ সনাতনী কৃষ্টি, সভ্যতা ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ এবং সনাতন ধর্মীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য উচ্চ শিক্ষার নিমিত্তে একটি বৈদিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করতে হবে; সব সরকারি ও বেসরকারি স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে সনাতনী হিন্দু শিক্ষার্থীদের জন্য ধর্মীয় উপাসনালয় এবং সব সরকারি-বেসরকারি আবাসন প্রকল্পে বসবাসকারী সনাতনী হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য মন্দির ও শ্মশান স্থাপন করতে হবে এবং হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে ফাউন্ডেশনে রূপান্তরিত, সংস্কৃত ও পালি শিক্ষা বোর্ড আধুনিকায়ন এবং শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের মহা পবিত্র রথ যাত্রায় এক দিনের সরকারি ছুটি ঘোষণা করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় হিন্দু মহাজোটের সভাপতি প্রবীণ রঞ্জন হালদার, প্রেসিডিয়াম সদস্য পরিতোষ রায়, সিনিয়র সহসভাপতি মিঠু রঞ্জন দেব, সহসভাপতি তারক চন্দ্র রায়, সন্তোষ সুতার, সঞ্জয় রায় চৌধুরী, তাপস কুমার মণ্ডল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর দেশজুড়ে ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার বিচারসহ ৮ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট। আজ শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এসব দাবি তুলে ধরেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় কুমার রায়।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে সারা দেশে ৪৪টি জেলায় ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাড়িঘরে, ধর্মীয় উপাসনালয়ে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, লুটতরাজ, হত্যা, জখম, মা–বোনদের শ্লীলতাহানি, নির্যাতনের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের পক্ষ থেকে ৮ দফা পেশ করছি। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের দাবিগুলো বাস্তবায়ন করবেন বলে আমরা আশাবাদী।’
দাবিগুলো হলো—সংখ্যালঘু উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা করতে হবে; ধর্মীয় সংখ্যালঘু নির্যাতন রোধকল্পে সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন প্রণয়ন ও স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল গঠনের মাধ্যমে দ্রুত ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে; শারদীয় দুর্গাপূজায় তিন দিনের সরকারি ছুটি ঘোষণা করতে হবে; বেদখল মন্দির ও দেবোত্তর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার, সংরক্ষণ আইন প্রণয়ন, সব উদ্ধারকৃত প্রাচীন দেববিগ্রহ পূজা–অর্চনার জন্য স্ব স্ব এলাকার মন্দিরে পুনঃস্থাপন করতে হবে এবং অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইনের অসংগতি দূর করে প্রকৃত মালিক/ওয়ারিশদের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে; সারা দেশে ৬৪ জেলায় মডেল মন্দিরসহ সনাতনী কৃষ্টি, সভ্যতা ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ এবং সনাতন ধর্মীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য উচ্চ শিক্ষার নিমিত্তে একটি বৈদিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করতে হবে; সব সরকারি ও বেসরকারি স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে সনাতনী হিন্দু শিক্ষার্থীদের জন্য ধর্মীয় উপাসনালয় এবং সব সরকারি-বেসরকারি আবাসন প্রকল্পে বসবাসকারী সনাতনী হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য মন্দির ও শ্মশান স্থাপন করতে হবে এবং হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে ফাউন্ডেশনে রূপান্তরিত, সংস্কৃত ও পালি শিক্ষা বোর্ড আধুনিকায়ন এবং শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের মহা পবিত্র রথ যাত্রায় এক দিনের সরকারি ছুটি ঘোষণা করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় হিন্দু মহাজোটের সভাপতি প্রবীণ রঞ্জন হালদার, প্রেসিডিয়াম সদস্য পরিতোষ রায়, সিনিয়র সহসভাপতি মিঠু রঞ্জন দেব, সহসভাপতি তারক চন্দ্র রায়, সন্তোষ সুতার, সঞ্জয় রায় চৌধুরী, তাপস কুমার মণ্ডল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৪ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩১ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে