নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুনির্দিষ্ট নীতিকাঠামো প্রণয়নের আগে নজরদারি প্রযুক্তির ব্যবহার বন্ধ রাখার দাবি জানিয়ে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) নেতারা বলেছেন, ‘নজরদারির প্রযুক্তি আমাদের জাতিগত অগ্রগতিকে নিশ্চিতভাবেই বাধাগ্রস্ত করবে।’
আজ রোববার বিকেলে সুজন সভাপতি এম হাফিজউদ্দিন খান ও সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার স্বাক্ষরিত এক যৌথ বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছেন তাঁরা।
নেতারা বিবৃতিতে বলেন, ‘শুধু রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এ ধরনের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে বলে সরকারের যে দাবি, তা অনেকের কাছেই প্রশ্নবিদ্ধ। অধিকাংশ ক্ষেত্রে একান্ত ব্যক্তিগত কথাবার্তা ফাঁস করা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি বা ব্যক্তিবিশেষকে অপমান-অসম্মান করা বা ভিন্নমতাবলম্বীদের কণ্ঠ রদ্ধ করার জন্য। তা ছাড়া জাতি হিসেবে পরিপূর্ণ বিকাশে বাক্ ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা যেখানে অপরিহার্য, সেখানে নজরদারির প্রযুক্তি আমাদের জাতিগত অগ্রগতিকে নিশ্চিতভাবেই বাধাগ্রস্ত করবে।’
জনগণের করের টাকায় জনগণের ওপর নজরদারি চালানোর প্রযুক্তি ব্যবহারের বিস্তৃতি ও পরিধি কী হবে তার সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা প্রয়োজন জানিয়ে তাঁরা আরও বলেন, জনগণ এটি জানার অধিকার রাখে। এমন প্রযুক্তি কেনার নেপথ্যের উদ্দেশ্যসহ ঠিক কোন পরিপ্রেক্ষিতে ও কার স্বার্থে এর ব্যবহার হবে এবং ঠিক কোন সুনির্দিষ্ট আইন ও নীতি অনুযায়ী এসব প্রযুক্তি কেনা হলো, সরকারের পক্ষ থেকে এই প্রশ্নগুলোর সুনির্দিষ্ট ও বাস্তবসম্মত ব্যাখ্যা প্রয়োজন।
নেতারা আশঙ্কা জানিয়ে বলেন, সুনির্দিষ্ট নীতিমালার অনুপস্থিতিতে এমন প্রযুক্তির ব্যবহারে তথ্যের অবাধ প্রবাহের ব্যাঘাত সৃষ্টিসহ ব্যক্তিগত তথ্যের ও যোগাযোগের গোপনীয়তা, সুরক্ষা এবং বাক্ ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাসহ একাধিক সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার খর্ব হওয়ার ব্যাপক ঝুঁকি সৃষ্টি হবে। এ ধরনের প্রযুক্তির অপব্যবহার হলে দেশে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা বলে কিছুই থাকবে না।
তাঁরা আরও জানান, ইতিমধ্যেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ এক বা একাধিক বিশেষায়িত সরকারি সংস্থা নজরদারির বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করে আসছে। কিন্তু সরকার কখনোই এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট কোনো বক্তব্য দেয়নি।
নেতারা বলেন, ‘আমাদের সংবিধানের ৪৩ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ব্যক্তিগত গোপনীয়তার অধিকার নাগরিকের অন্যতম মৌলিক অধিকার। এর সঙ্গে নাগরিকের মর্যাদাও জড়িত। তাই এ নিয়ে অস্পষ্টতা সৃষ্টি না করে একটি সুনির্দিষ্ট নীতিকাঠামো প্রণয়নের কোনো বিকল্প নেই।’
সুনির্দিষ্ট নীতিকাঠামো প্রণয়নের আগে নজরদারি প্রযুক্তির ব্যবহার বন্ধ রাখার দাবি জানিয়ে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) নেতারা বলেছেন, ‘নজরদারির প্রযুক্তি আমাদের জাতিগত অগ্রগতিকে নিশ্চিতভাবেই বাধাগ্রস্ত করবে।’
আজ রোববার বিকেলে সুজন সভাপতি এম হাফিজউদ্দিন খান ও সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার স্বাক্ষরিত এক যৌথ বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছেন তাঁরা।
নেতারা বিবৃতিতে বলেন, ‘শুধু রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এ ধরনের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে বলে সরকারের যে দাবি, তা অনেকের কাছেই প্রশ্নবিদ্ধ। অধিকাংশ ক্ষেত্রে একান্ত ব্যক্তিগত কথাবার্তা ফাঁস করা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি বা ব্যক্তিবিশেষকে অপমান-অসম্মান করা বা ভিন্নমতাবলম্বীদের কণ্ঠ রদ্ধ করার জন্য। তা ছাড়া জাতি হিসেবে পরিপূর্ণ বিকাশে বাক্ ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা যেখানে অপরিহার্য, সেখানে নজরদারির প্রযুক্তি আমাদের জাতিগত অগ্রগতিকে নিশ্চিতভাবেই বাধাগ্রস্ত করবে।’
জনগণের করের টাকায় জনগণের ওপর নজরদারি চালানোর প্রযুক্তি ব্যবহারের বিস্তৃতি ও পরিধি কী হবে তার সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা প্রয়োজন জানিয়ে তাঁরা আরও বলেন, জনগণ এটি জানার অধিকার রাখে। এমন প্রযুক্তি কেনার নেপথ্যের উদ্দেশ্যসহ ঠিক কোন পরিপ্রেক্ষিতে ও কার স্বার্থে এর ব্যবহার হবে এবং ঠিক কোন সুনির্দিষ্ট আইন ও নীতি অনুযায়ী এসব প্রযুক্তি কেনা হলো, সরকারের পক্ষ থেকে এই প্রশ্নগুলোর সুনির্দিষ্ট ও বাস্তবসম্মত ব্যাখ্যা প্রয়োজন।
নেতারা আশঙ্কা জানিয়ে বলেন, সুনির্দিষ্ট নীতিমালার অনুপস্থিতিতে এমন প্রযুক্তির ব্যবহারে তথ্যের অবাধ প্রবাহের ব্যাঘাত সৃষ্টিসহ ব্যক্তিগত তথ্যের ও যোগাযোগের গোপনীয়তা, সুরক্ষা এবং বাক্ ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাসহ একাধিক সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার খর্ব হওয়ার ব্যাপক ঝুঁকি সৃষ্টি হবে। এ ধরনের প্রযুক্তির অপব্যবহার হলে দেশে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা বলে কিছুই থাকবে না।
তাঁরা আরও জানান, ইতিমধ্যেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ এক বা একাধিক বিশেষায়িত সরকারি সংস্থা নজরদারির বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করে আসছে। কিন্তু সরকার কখনোই এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট কোনো বক্তব্য দেয়নি।
নেতারা বলেন, ‘আমাদের সংবিধানের ৪৩ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ব্যক্তিগত গোপনীয়তার অধিকার নাগরিকের অন্যতম মৌলিক অধিকার। এর সঙ্গে নাগরিকের মর্যাদাও জড়িত। তাই এ নিয়ে অস্পষ্টতা সৃষ্টি না করে একটি সুনির্দিষ্ট নীতিকাঠামো প্রণয়নের কোনো বিকল্প নেই।’
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৪২ জনের মধ্যে ৩০ জনের অবস্থা বিপজ্জনক। এই ৩০ জনের মধ্যে অন্তত ১০ জনের অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্যবিষয়ক বিশেষ সহকারী
১ মিনিট আগেমাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহত আব্দুল্লাহ শামীমকে (১৩) শরীয়তপুরে তার বাবার কবরের পাশে দাফন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টায় শরীয়তপুরের ভেদেরগঞ্জ উপজেলার সখীপুরের ডিএমখালী চরভয়রা উচ্চবিদ্যালয় মাঠে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
১৫ মিনিট আগেঢাকায় প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত স্কোয়াড্রন লিডার তৌকির ইসলাম সাগরের লাশ তাঁর রাজশাহীর বাসায় পৌঁছেছে। আজ মঙ্গলবার বেলা ২টা ৫৫ মিনিটে বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টারে তাঁর লাশ রাজশাহী ক্যান্টনমেন্টে আনা হয়। সেখানে আনুষ্ঠানিকতা শেষে ৩টা ২০ মিনিটে ক্যান্টনমেন্টের পাশেই নগরের উপশহরের ৩ নম্বর সেক্টরে একটি
২০ মিনিট আগেসংশ্লিষ্ট আদালতের দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, তিনটি মামলা বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ ও অন্য তিনটি মামলা বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫-এ পাঠানো হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে