রাতুল মণ্ডল, শ্রীপুর
থাইল্যান্ডের সাফারি ওয়ার্ল্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ৪ হাজার ৯০৯ একর জমিতে ২১৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা হয়েছিল গাজীপুর সাফারি পার্ক। ২০১১ সালে এর যাত্রা শুরু হয়। দেশি-বিদেশি বন্য প্রাণীর বংশবৃদ্ধি এবং অবাধ বিচরণের সুযোগ রয়েছে এখানে। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পার্কের সবখানে স্পষ্ট হয়ে উঠছে অযত্ন-অবহেলার ছাপ। জরাজীর্ণ সীমানাপ্রাচীর ডিঙিয়ে বের হয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন প্রাণী। চুরি হচ্ছে বিদেশি পাখি। খাদ্যসংকটে এবং অযত্নে ধুঁকছে বন্য প্রাণীগুলো। দীর্ঘ হচ্ছে প্রাণী মৃত্যুর মিছিল।
এ ব্যাপারে রিভার অ্যান্ড নেচার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম বলেন, সাফারি পার্ক যাত্রার শুরুতে দায়িত্বে অবহেলার বিষয়টি বারবার সামনে এসেছে। ধারাবাহিক প্রাণী মারা যাওয়ার বিষয়ে তদন্ত কমিটিও অবহেলাকে দায়ী করেছে। তবে এসব বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ জরুরি।
পরিবেশকর্মী সাঈদ চৌধুরী বলেন, ‘সাফারী পার্কের অনিয়ম-দুর্নীতি সীমা ছাড়িয়েছে অনেক আগে। প্রাণীর খাবার নিয়ে এখানে নয়ছয় হয়। আছে ক্রয়সংক্রান্ত নানা জটিলতা। এই যে এত প্রাণী মারা গেল, কোনো তদন্ত শেষ করে বিচার হয়েছে? দায়িত্বে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের অবহেলা নিয়ে কোনো প্রতিবেদন এসেছে?’ তিনি বলেন, ‘সাফারী পার্ক রাষ্ট্রের টাকায় চলে। সুতরাং প্রাণী, প্রকৃতি ও পরিবেশ রক্ষায় এই পার্ককে দুর্নীতিমুক্ত করতে হবে।’
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, সাফারি পার্কটি গড়ে তুলতে বিপুল অর্থ ব্যয় করা হলেও তা মানসম্পন্ন হয়নি। হিংস্র প্রাণীর বেষ্টনীর সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছে খুবই নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী দিয়ে। গত বছরের ২২ নভেম্বর পার্কের পাখিশালা থেকে দুটি ম্যাকাও পাখি চুরি হয়। চুরির এক দিন পর পার্ক কর্তৃপক্ষ জানতে পারে। অভিযান চালিয়ে একটি পাখি উদ্ধার করতে পারলেও আরেকটির কোনো হদিস নেই। গত ১৬ জানুয়ারি সীমানাপ্রাচীর ডিঙিয়ে একটি নীলগাই বেরিয়ে যায়। চেষ্টা করেও সেটি ধরতে পারেনি পার্ক কর্তৃপক্ষ।
২০২১ সালের ২৭ ডিসেম্বর পার্কে একটি সিংহ এবং একটি ওয়াইল্ডবিস্ট মারা যায়। ২০২২ সালে ২ জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পার্কে ১১টি জেব্রা, একটি বাঘ ও একটি সিংহের মৃত্যু হয়। প্রাণী মৃত্যুর কারণ উদ্ঘাটনে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় দুটি তদন্ত কমিটি করে। কমিটির প্রধান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সঞ্জয় কুমার ভৌমিক প্রাণী মৃত্যুর জন্য পার্ক কর্তৃপক্ষের গাফিলতিকে দায়ী করেছেন।
২০২৩ সালের ২০ অক্টোবর পার্কে মারা যায় একটি জিরাফ। এর আগে ২০২১ সালে একটি নীলগাই বেরিয়ে যায়। কয়েক দিন পর নীলগাইটি টাঙ্গাইলের মধুপুর এলাকা থেকে উদ্ধার করে পার্কে আনা হয়। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি পার্কে একটি লেমুর মারা যায়। ২০২১ সালে মারা যায় তিনটি ক্যাঙারু। সেই থেকে ক্যাঙারু বেষ্টনীশূন্য।
সাফারি পার্ক ঘুরে দেখা যায়, জরাজীর্ণ সীমানাপ্রাচীর। প্রাচীরের অনেক অংশ ভেঙে গেছে। কোথাও কোথাও ভাঙা অংশে দেওয়া হয়েছে বাঁশের বেড়া। আবার কোথাও ঝোপঝাড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। খসে পড়ছে প্রাচীরের ইট। অযত্ন-অবহেলার ছাপ শিশুপার্কেও। এখানে মূল ফটকে দেওয়া হয়েছে ঝোপঝাড়। পার্কের দুটি হাতিশালায় ব্যাপক অবহেলার চিহ্ন। হাতিশালার ছাউনিতে মরিচা পড়েছে। বানরের বেষ্টনীরও একই অবস্থা। বন্ধ রয়েছে পার্কের ভেতরের দুটি রেস্তোরাঁ। ঝোপঝাড়ে ঢাকা পড়েছে রেস্তোরাঁর আশপাশ।
অবহেলার ছাপ পড়েছে রঙিন মাছের লেক, কুমিরশালা ও পাখিশালায়ও। হরিণ বেষ্টনীর সীমানাপ্রাচীর খুবই জীর্ণশীর্ণ। বাঘ বেষ্টনীর সীমানাপ্রাচীর এতটাই জরাজীর্ণ যে সেটি টপকে গত বছর একটি বাঘ বাইরে চলে গিয়েছিল। জলহস্তী বেষ্টনীর সীমানাপ্রাচীরের অবস্থাই খারাপ। বেশ কয়েকবার সীমানাপ্রাচীর ভেঙে জলহস্তী বাইরে চলে যায়। সিংহ বেষ্টনী ঘুরে দেখা যায়, সিংহগুলোর স্বাস্থ্য ভেঙে গেছে। প্রাণচাঞ্চল্য হারিয়েছে প্রাণীগুলো। একই চিত্র ভালুক বেষ্টনীতেও।
এসব বিষয়ে গাজীপুর সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সহকারী বন সংরক্ষক মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, পার্ক কর্তৃপক্ষ প্রাণীদের প্রতি কোনো অবহেলা করে না। নিয়মিত খাদ্য ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হচ্ছে। বয়স বেশি হওয়ায় কিছু প্রাণী, বিশেষ করে সিংহকে রুগ্ণ দেখায়।
তবে এই কর্মকর্তা স্বীকার করেছেন, পার্কের পুরো এলাকার সীমানাপ্রাচীর জরাজীর্ণ। প্রাণীর হালকা ধাক্কায় প্রাচীর ভেঙে যায়। তিনি বলেন, ‘সীমানাপ্রাচীরগুলো আমি যোগদানের আগে করা হয়েছে। নতুন করে উঁচু মজবুত সীমানাপ্রাচীর খুবই জরুরি। কিছুদিন আগে একটি নীলগাই প্রাচীর ডিঙিয়ে বেরিয়ে গেছে। সেটি পার্কের আশপাশের জঙ্গলে রয়েছে। সেটি পার্কে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। ম্যাকাও পাখি চুরির পরপরই অভিযান চালিয়ে একটি পাখি উদ্ধার করা হয়েছে। অপরটি উদ্ধার করা যায়নি।’
বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা শারমিন আক্তার বলেন, সিংহ নিশাচর প্রাণী। ওরা সব সময় গর্জন করে। অনেক পশুর ফ্যাটি লিভার হয়েছে। হার্টে ব্লক রয়েছে কয়েকটির। মোটা হলেই কোনো প্রাণীকে সুস্থ-সবল বলা যাবে না। প্রাণীদের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মাধ্যমে নিয়মিত খাবার দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া প্রাণীগুলোর বয়স বেশি হয়েছে। জরাজীর্ণ সীমানাপ্রাচীর নতুন করে সংস্কারের জন্য প্রধান বন সংরক্ষণ বরাবর প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। নীলগাই বেরিয়ে যাওয়ার ঘটনায় পার্ক কর্তৃপক্ষের গাফিলতি রয়েছে কি না, সে বিষয়ে তদন্ত হচ্ছে।
থাইল্যান্ডের সাফারি ওয়ার্ল্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ৪ হাজার ৯০৯ একর জমিতে ২১৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা হয়েছিল গাজীপুর সাফারি পার্ক। ২০১১ সালে এর যাত্রা শুরু হয়। দেশি-বিদেশি বন্য প্রাণীর বংশবৃদ্ধি এবং অবাধ বিচরণের সুযোগ রয়েছে এখানে। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পার্কের সবখানে স্পষ্ট হয়ে উঠছে অযত্ন-অবহেলার ছাপ। জরাজীর্ণ সীমানাপ্রাচীর ডিঙিয়ে বের হয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন প্রাণী। চুরি হচ্ছে বিদেশি পাখি। খাদ্যসংকটে এবং অযত্নে ধুঁকছে বন্য প্রাণীগুলো। দীর্ঘ হচ্ছে প্রাণী মৃত্যুর মিছিল।
এ ব্যাপারে রিভার অ্যান্ড নেচার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম বলেন, সাফারি পার্ক যাত্রার শুরুতে দায়িত্বে অবহেলার বিষয়টি বারবার সামনে এসেছে। ধারাবাহিক প্রাণী মারা যাওয়ার বিষয়ে তদন্ত কমিটিও অবহেলাকে দায়ী করেছে। তবে এসব বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ জরুরি।
পরিবেশকর্মী সাঈদ চৌধুরী বলেন, ‘সাফারী পার্কের অনিয়ম-দুর্নীতি সীমা ছাড়িয়েছে অনেক আগে। প্রাণীর খাবার নিয়ে এখানে নয়ছয় হয়। আছে ক্রয়সংক্রান্ত নানা জটিলতা। এই যে এত প্রাণী মারা গেল, কোনো তদন্ত শেষ করে বিচার হয়েছে? দায়িত্বে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের অবহেলা নিয়ে কোনো প্রতিবেদন এসেছে?’ তিনি বলেন, ‘সাফারী পার্ক রাষ্ট্রের টাকায় চলে। সুতরাং প্রাণী, প্রকৃতি ও পরিবেশ রক্ষায় এই পার্ককে দুর্নীতিমুক্ত করতে হবে।’
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, সাফারি পার্কটি গড়ে তুলতে বিপুল অর্থ ব্যয় করা হলেও তা মানসম্পন্ন হয়নি। হিংস্র প্রাণীর বেষ্টনীর সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছে খুবই নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী দিয়ে। গত বছরের ২২ নভেম্বর পার্কের পাখিশালা থেকে দুটি ম্যাকাও পাখি চুরি হয়। চুরির এক দিন পর পার্ক কর্তৃপক্ষ জানতে পারে। অভিযান চালিয়ে একটি পাখি উদ্ধার করতে পারলেও আরেকটির কোনো হদিস নেই। গত ১৬ জানুয়ারি সীমানাপ্রাচীর ডিঙিয়ে একটি নীলগাই বেরিয়ে যায়। চেষ্টা করেও সেটি ধরতে পারেনি পার্ক কর্তৃপক্ষ।
২০২১ সালের ২৭ ডিসেম্বর পার্কে একটি সিংহ এবং একটি ওয়াইল্ডবিস্ট মারা যায়। ২০২২ সালে ২ জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পার্কে ১১টি জেব্রা, একটি বাঘ ও একটি সিংহের মৃত্যু হয়। প্রাণী মৃত্যুর কারণ উদ্ঘাটনে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় দুটি তদন্ত কমিটি করে। কমিটির প্রধান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সঞ্জয় কুমার ভৌমিক প্রাণী মৃত্যুর জন্য পার্ক কর্তৃপক্ষের গাফিলতিকে দায়ী করেছেন।
২০২৩ সালের ২০ অক্টোবর পার্কে মারা যায় একটি জিরাফ। এর আগে ২০২১ সালে একটি নীলগাই বেরিয়ে যায়। কয়েক দিন পর নীলগাইটি টাঙ্গাইলের মধুপুর এলাকা থেকে উদ্ধার করে পার্কে আনা হয়। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি পার্কে একটি লেমুর মারা যায়। ২০২১ সালে মারা যায় তিনটি ক্যাঙারু। সেই থেকে ক্যাঙারু বেষ্টনীশূন্য।
সাফারি পার্ক ঘুরে দেখা যায়, জরাজীর্ণ সীমানাপ্রাচীর। প্রাচীরের অনেক অংশ ভেঙে গেছে। কোথাও কোথাও ভাঙা অংশে দেওয়া হয়েছে বাঁশের বেড়া। আবার কোথাও ঝোপঝাড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। খসে পড়ছে প্রাচীরের ইট। অযত্ন-অবহেলার ছাপ শিশুপার্কেও। এখানে মূল ফটকে দেওয়া হয়েছে ঝোপঝাড়। পার্কের দুটি হাতিশালায় ব্যাপক অবহেলার চিহ্ন। হাতিশালার ছাউনিতে মরিচা পড়েছে। বানরের বেষ্টনীরও একই অবস্থা। বন্ধ রয়েছে পার্কের ভেতরের দুটি রেস্তোরাঁ। ঝোপঝাড়ে ঢাকা পড়েছে রেস্তোরাঁর আশপাশ।
অবহেলার ছাপ পড়েছে রঙিন মাছের লেক, কুমিরশালা ও পাখিশালায়ও। হরিণ বেষ্টনীর সীমানাপ্রাচীর খুবই জীর্ণশীর্ণ। বাঘ বেষ্টনীর সীমানাপ্রাচীর এতটাই জরাজীর্ণ যে সেটি টপকে গত বছর একটি বাঘ বাইরে চলে গিয়েছিল। জলহস্তী বেষ্টনীর সীমানাপ্রাচীরের অবস্থাই খারাপ। বেশ কয়েকবার সীমানাপ্রাচীর ভেঙে জলহস্তী বাইরে চলে যায়। সিংহ বেষ্টনী ঘুরে দেখা যায়, সিংহগুলোর স্বাস্থ্য ভেঙে গেছে। প্রাণচাঞ্চল্য হারিয়েছে প্রাণীগুলো। একই চিত্র ভালুক বেষ্টনীতেও।
এসব বিষয়ে গাজীপুর সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সহকারী বন সংরক্ষক মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, পার্ক কর্তৃপক্ষ প্রাণীদের প্রতি কোনো অবহেলা করে না। নিয়মিত খাদ্য ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হচ্ছে। বয়স বেশি হওয়ায় কিছু প্রাণী, বিশেষ করে সিংহকে রুগ্ণ দেখায়।
তবে এই কর্মকর্তা স্বীকার করেছেন, পার্কের পুরো এলাকার সীমানাপ্রাচীর জরাজীর্ণ। প্রাণীর হালকা ধাক্কায় প্রাচীর ভেঙে যায়। তিনি বলেন, ‘সীমানাপ্রাচীরগুলো আমি যোগদানের আগে করা হয়েছে। নতুন করে উঁচু মজবুত সীমানাপ্রাচীর খুবই জরুরি। কিছুদিন আগে একটি নীলগাই প্রাচীর ডিঙিয়ে বেরিয়ে গেছে। সেটি পার্কের আশপাশের জঙ্গলে রয়েছে। সেটি পার্কে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। ম্যাকাও পাখি চুরির পরপরই অভিযান চালিয়ে একটি পাখি উদ্ধার করা হয়েছে। অপরটি উদ্ধার করা যায়নি।’
বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা শারমিন আক্তার বলেন, সিংহ নিশাচর প্রাণী। ওরা সব সময় গর্জন করে। অনেক পশুর ফ্যাটি লিভার হয়েছে। হার্টে ব্লক রয়েছে কয়েকটির। মোটা হলেই কোনো প্রাণীকে সুস্থ-সবল বলা যাবে না। প্রাণীদের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মাধ্যমে নিয়মিত খাবার দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া প্রাণীগুলোর বয়স বেশি হয়েছে। জরাজীর্ণ সীমানাপ্রাচীর নতুন করে সংস্কারের জন্য প্রধান বন সংরক্ষণ বরাবর প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। নীলগাই বেরিয়ে যাওয়ার ঘটনায় পার্ক কর্তৃপক্ষের গাফিলতি রয়েছে কি না, সে বিষয়ে তদন্ত হচ্ছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে যাওয়ার রাস্তাটিতে খানাখন্দ সৃষ্টি হওয়ায় চরম জনদুর্ভোগ দেখা দিয়েছে। জানা গেছে, কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়কের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কে টানা কয়েকদিনের বৃষ্টিতে খানাখন্দ সৃষ্টি হয়। এতে করে
৬ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) জুলাই অভ্যুত্থানে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় শাস্তি পাচ্ছেন নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। গত বছরের ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত এসব হামলার তদন্তে গঠিত ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটির সুপারিশ করা ১০২...
৬ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহে নির্মিত হচ্ছে বহুল প্রত্যাশিত হাই-টেক পার্ক। তবে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের জেরে গত বছরের ৫ আগস্টের পর থমকে যায় প্রকল্পের কাজ। সাত মাস বন্ধ থাকার পর এখন ধীরগতিতে চলছে পার্কটির নির্মাণ। ইতিমধ্যে এক দফা প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর পর আরেক দফা বৃদ্ধির আবেদন করা হয়েছে। তবে পুরোদমে কাজ শুরু করা না
৬ ঘণ্টা আগেএকপশলা বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয় বেনাপোল স্থলবন্দরে। টানা বৃষ্টি হলে তো কথাই নেই। পণ্যাগারে পানি ঢুকে নষ্ট হয় শত শত কোটি টাকার আমদানি পণ্য। ক্ষতির মুখে পড়েন ব্যবসায়ীরা, ভোগান্তি বাড়ে শ্রমিকদের।
৬ ঘণ্টা আগে