নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাজারে কৃত্রিম সংকট দেখিয়ে দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়ানো বিশেষ করে সয়াবিন তেলের মজুতদারদের বিরুদ্ধে গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা ও থানা-পুলিশ। গোয়েন্দা পুলিশের কর্মকর্তারা বলছেন, ‘ইতিমধ্যে তারা সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের তালিকা করেছেন। তালিকা অনুযায়ী প্রত্যেকের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও গুদামে নজরদারি চলছে।’
দুই দিন আগে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে সাবেক এক কৃষি কর্মকর্তার বাসা থেকে অবৈধভাবে মজুত করে রাখা বিপুল পরিমাণ সয়াবিন তেল উদ্ধার করেছে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ। তাঁর বাসায় অভিযান চালিয়ে অবৈধভাবে মজুত করে রাখা ৫১২ লিটার ভোজ্য তেল উদ্ধার করে পুলিশ।
জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) এ কে এম হাফিজ আক্তার বলেন, ‘অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে গোয়েন্দারা নজরদারি শুরু করেছেন। কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ পেলেই আইনগত ব্যবস্থা নেবেন।’
সরকারের পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে, ভোজ্যতেলের কোন ঘাটতি না থাকলেও ডিলারদের কারসাজিতে বাজারে সয়াবিন তেলের ‘কৃত্রিম সংকট’ তৈরি হয়েছে। তেলের দাম বাড়বে-এই আশায় মজুত করে রাখছেন অনেক ব্যবসায়ী, আর মজুত করে রাখা ঠেকাতে গত কয়েক দিন ধরেই ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালাচ্ছে সরকারি সংস্থা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, সম্প্রতি সয়াবিন তেলের দাম বাড়ার পর আরও সংকট দেখিয়ে একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী বেশি দামে বিক্রি করছে। বিষয়টি নিয়ে দেশজুড়ে সমালোচনা শুরু হলে সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিষয়টি দেখতে বলা হয়। এই নির্দেশনার পরপরই ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ গোয়েন্দা ইউনিটকে অসাধু ব্যবসায়ীদের ধরতে নজরদারি করতে বলে।
গোয়েন্দা পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, ‘শুধু সয়াবিন তেল না প্রতি বছর রমজান আসার আগে একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী পণ্য গুদামজাত করে বাজারে সংকট তৈরি করে। পরে তা বেশি দামে বিক্রির চেষ্টা করে। চলতি বছরও আসছে রমজানের আগেই বাজার কিছুটা অনিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়েছে। তাই তারা এমন পরিকল্পনা নিয়েছেন।’
বাজারে কৃত্রিম সংকট দেখিয়ে দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়ানো বিশেষ করে সয়াবিন তেলের মজুতদারদের বিরুদ্ধে গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা ও থানা-পুলিশ। গোয়েন্দা পুলিশের কর্মকর্তারা বলছেন, ‘ইতিমধ্যে তারা সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের তালিকা করেছেন। তালিকা অনুযায়ী প্রত্যেকের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও গুদামে নজরদারি চলছে।’
দুই দিন আগে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে সাবেক এক কৃষি কর্মকর্তার বাসা থেকে অবৈধভাবে মজুত করে রাখা বিপুল পরিমাণ সয়াবিন তেল উদ্ধার করেছে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ। তাঁর বাসায় অভিযান চালিয়ে অবৈধভাবে মজুত করে রাখা ৫১২ লিটার ভোজ্য তেল উদ্ধার করে পুলিশ।
জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) এ কে এম হাফিজ আক্তার বলেন, ‘অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে গোয়েন্দারা নজরদারি শুরু করেছেন। কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ পেলেই আইনগত ব্যবস্থা নেবেন।’
সরকারের পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে, ভোজ্যতেলের কোন ঘাটতি না থাকলেও ডিলারদের কারসাজিতে বাজারে সয়াবিন তেলের ‘কৃত্রিম সংকট’ তৈরি হয়েছে। তেলের দাম বাড়বে-এই আশায় মজুত করে রাখছেন অনেক ব্যবসায়ী, আর মজুত করে রাখা ঠেকাতে গত কয়েক দিন ধরেই ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালাচ্ছে সরকারি সংস্থা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, সম্প্রতি সয়াবিন তেলের দাম বাড়ার পর আরও সংকট দেখিয়ে একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী বেশি দামে বিক্রি করছে। বিষয়টি নিয়ে দেশজুড়ে সমালোচনা শুরু হলে সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিষয়টি দেখতে বলা হয়। এই নির্দেশনার পরপরই ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ গোয়েন্দা ইউনিটকে অসাধু ব্যবসায়ীদের ধরতে নজরদারি করতে বলে।
গোয়েন্দা পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, ‘শুধু সয়াবিন তেল না প্রতি বছর রমজান আসার আগে একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী পণ্য গুদামজাত করে বাজারে সংকট তৈরি করে। পরে তা বেশি দামে বিক্রির চেষ্টা করে। চলতি বছরও আসছে রমজানের আগেই বাজার কিছুটা অনিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়েছে। তাই তারা এমন পরিকল্পনা নিয়েছেন।’
মাগুরার চাঞ্চল্যকর শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। এই মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন বিচারক। এ ছাড়া বাকি তিন আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। শনিবার (১৭ মে) মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসান এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
১৫ মিনিট আগেসকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত মঞ্চে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়। এরপর শুরু হয় এক ঘণ্টার এমসিকিউ পরীক্ষা। জুনিয়র ক্যাটাগরিতে (৬ষ্ঠ থেকে অষ্টম) ২১০ জন, মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (নবম ও দশম) ১৭০ জন এবং উচ্চ মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (একাদশ ও দ্বাদশ) ৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
১ ঘণ্টা আগেঝগড়ার বিষয়টি নিয়ে আজকে আমরা সালিশ করি। সালিশে উপস্থিত সকলের মতামতের ভিত্তিতে সিএনজি চালকের চিকিৎসাবাবদ মোটরসাইকেল চালককে সাত হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তাখন বিচার মেনে একহাজার টাকা জমা দেন মোটরসাইকেল চালক। দু’দিন পর বাকি টাকা পরিশোধ করবেন বলে কথা দেন। সালিশ দরবার শেষ করে সন্ধ্যায় আমরা চলে...
১ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন সময় তারা নিজেদের মতো বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেন, কারণ কৃষি অফিস থেকে কোন পরামর্শ বা সহায়তা পান না। অনেক ফসল নষ্ট হওয়ার পরও কৃষি কর্মকর্তারা চোখে পড়ে না। চাষিরা দাবি করেছেন, কৃষি অফিস শুধুমাত্র কয়েকজন চাষীর জন্য নয়, সবার জন্য কাজ করুক।
১ ঘণ্টা আগে