ঢাবি প্রতিনিধি
নিখোঁজের চার দিন পর হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে ফিরেছেন কেন্দ্রীয় সহ-সমন্বয়ক খালিদ হাসান। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজের মেডিসিন বিভাগে ভর্তি করা হয়েছে। হাসপাতালের কেবিনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি।
গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তাঁর সহপাঠীরা তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের শিক্ষার্থী খালিদ হাসান। তিনি ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের আরবি বিভাগের শিক্ষার্থী এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সহসমন্বয়ক।
হাসপাতালে তাঁর সঙ্গে থাকা আরবি বিভাগের একই বর্ষের এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘খালিদ গত শুক্রবার নিখোঁজ হন। এরপর থেকেই তার খোঁজ করতে আমরা ডিবি পুলিশের সঙ্গে কাজ করছিলাম। মঙ্গলবার রাতেও যখন আমরা ডিবির সঙ্গে, তখন রাত সাড়ে ১১টার দিকে খবর পাই, খালিদ হলে ফিরেছে।’
ওই শিক্ষার্থী আরও বলেন, ‘সঙ্গে সঙ্গে হলে এসে তাঁকে বিমর্ষ অবস্থায় দেখতে পাই। সে খুব ক্লান্ত ও দুর্বল ছিল। সে কথা বলতেও চাচ্ছিল না। এ জন্য আমরা তখন কেউ তাঁর সঙ্গে কোনো কথা বলিনি। রাতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আসে এবং তাঁকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়।’
খালিদ হাসানের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন আছে কি না, জানতে চাইলে তাঁর ওই সহপাঠী বলেন, ‘হলে আমরা দেখার চেষ্টা করেছি তাঁর শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন আছে কি না। তবে সে রকম কোনো চিহ্ন পাইনি। কিন্তু তাঁর হাতে ইনজেকশন পুশ করানোর মতো একটি ছোট চিহ্ন দেখেছি।’
ডিবির সঙ্গে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার সিসিটিভি ফুটেজে বিশ্লেষণ করেছেন তিনিও। বলেন, ‘শুক্রবার সন্ধ্যায় খালিদ হাসানকে মতিঝিল এলাকায় দেখা যায়। এরপর কমলাপুর রেলস্টেশনের টিকিট কাউন্টারে ঢোকে এবং এর কিছুক্ষণ পর একাই কাউন্টার থেকে বের হয়ে যায়। এরপর আবার তাঁকে মতিঝিল এলাকায় দেখা যায়। তবে তাঁর সঙ্গে কোনো ফোন ছিল না। তাঁর ব্যবহৃত ফোনটি হলেই ছিল। ওই দিন কমলাপুর কাউন্টার থেকে টিকিটও কাটেনি।’
এ দিকে খালিদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে আছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আব্দুল কাদের। কাদের খালিদের ফিরে আসার বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খালিদের মানসিক অবস্থা ভালো নয়। অবস্থা ভালো হলে, সুস্থ হয়ে উঠলে, আমরা বিস্তারিত বলব।’
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক বলেন, মধ্যরাতে ওই সমন্বয়ককে হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরবর্তীতে চিকিৎসকেরা তাঁকে কেবিনে ভর্তি রাখেন।
নিখোঁজের চার দিন পর হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে ফিরেছেন কেন্দ্রীয় সহ-সমন্বয়ক খালিদ হাসান। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজের মেডিসিন বিভাগে ভর্তি করা হয়েছে। হাসপাতালের কেবিনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি।
গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তাঁর সহপাঠীরা তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের শিক্ষার্থী খালিদ হাসান। তিনি ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের আরবি বিভাগের শিক্ষার্থী এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সহসমন্বয়ক।
হাসপাতালে তাঁর সঙ্গে থাকা আরবি বিভাগের একই বর্ষের এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘খালিদ গত শুক্রবার নিখোঁজ হন। এরপর থেকেই তার খোঁজ করতে আমরা ডিবি পুলিশের সঙ্গে কাজ করছিলাম। মঙ্গলবার রাতেও যখন আমরা ডিবির সঙ্গে, তখন রাত সাড়ে ১১টার দিকে খবর পাই, খালিদ হলে ফিরেছে।’
ওই শিক্ষার্থী আরও বলেন, ‘সঙ্গে সঙ্গে হলে এসে তাঁকে বিমর্ষ অবস্থায় দেখতে পাই। সে খুব ক্লান্ত ও দুর্বল ছিল। সে কথা বলতেও চাচ্ছিল না। এ জন্য আমরা তখন কেউ তাঁর সঙ্গে কোনো কথা বলিনি। রাতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আসে এবং তাঁকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়।’
খালিদ হাসানের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন আছে কি না, জানতে চাইলে তাঁর ওই সহপাঠী বলেন, ‘হলে আমরা দেখার চেষ্টা করেছি তাঁর শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন আছে কি না। তবে সে রকম কোনো চিহ্ন পাইনি। কিন্তু তাঁর হাতে ইনজেকশন পুশ করানোর মতো একটি ছোট চিহ্ন দেখেছি।’
ডিবির সঙ্গে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার সিসিটিভি ফুটেজে বিশ্লেষণ করেছেন তিনিও। বলেন, ‘শুক্রবার সন্ধ্যায় খালিদ হাসানকে মতিঝিল এলাকায় দেখা যায়। এরপর কমলাপুর রেলস্টেশনের টিকিট কাউন্টারে ঢোকে এবং এর কিছুক্ষণ পর একাই কাউন্টার থেকে বের হয়ে যায়। এরপর আবার তাঁকে মতিঝিল এলাকায় দেখা যায়। তবে তাঁর সঙ্গে কোনো ফোন ছিল না। তাঁর ব্যবহৃত ফোনটি হলেই ছিল। ওই দিন কমলাপুর কাউন্টার থেকে টিকিটও কাটেনি।’
এ দিকে খালিদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে আছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আব্দুল কাদের। কাদের খালিদের ফিরে আসার বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খালিদের মানসিক অবস্থা ভালো নয়। অবস্থা ভালো হলে, সুস্থ হয়ে উঠলে, আমরা বিস্তারিত বলব।’
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক বলেন, মধ্যরাতে ওই সমন্বয়ককে হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরবর্তীতে চিকিৎসকেরা তাঁকে কেবিনে ভর্তি রাখেন।
নোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৩ মিনিট আগেনেত্রকোনার বারহাট্টায় প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বড় ভাইকে শেষ দেখা দেখলেন বাউসী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আননান। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে নেত্রকোনা কারাগার থেকে পুলিশ আননানকে মৌয়াটি গ্রামে নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায়
১০ মিনিট আগেরাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নে নোয়াখালীর হাতিয়ায় বিএনপির গণ–সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশে আবুল বাসার ফুল মিয়া নামের এক বিএনপি নেতার ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া নিয়ে আলোচনার ঝড় উঠেছে।
১৭ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার মেঘনা নদীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘মেঘনা ৫ কিলোমিটার সাঁতার-মেল’ নামে একটি সাঁতার প্রতিযোগিতা। ট্রায়াথলন ড্রিমার্সের আয়োজনে এই প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের ৬৪ জেলা থেকে আসা ১০০ জন সাঁতারু অংশ নেন। শিশুদের সাঁতার শেখায় আগ্রহী করে তোলা এবং পানিতে ডুবে মৃত্যুর হার
২১ মিনিট আগে