নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৪ সালের মধ্যে সরকার শতভাগ জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন নিশ্চিত করতে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। আজ শুক্রবার সকালে মিন্টু রোডের সরকারি বাসভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি আয়োজিত '২য় মিনিস্ট্রিয়াল কনফারেন্সে সিভিল রেজিস্ট্রেশন অ্যান্ড ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ইন এশিয়া অ্যান্ড প্যাসিফিক' শীর্ষক আলোচনায় বাংলাদেশের পক্ষে টিম লিডার হিসেবে অংশ নিয়ে একথা জানান।
তাজুল ইসলাম বলেন, প্রথম মিনিস্ট্রিয়াল কনফারেন্সে সিভিল রেজিস্ট্রেশন অ্যান্ড ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস-সিআরভিএস ডিকেইডের (২০১৫-২০২৪) ঘোষণা অনুযায়ী ২০২৪ সালের মধ্যে শতভাগ জন্ম নিবন্ধন এবং পঞ্চাশ শতাংশ মৃত্যু নিবন্ধন করার অঙ্গীকার করা হয়েছে। এরই মধ্যে এক্ষেত্রে অনেক অগ্রগতি হয়েছে এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই লক্ষ্যে পৌঁছাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কাজ করছে বর্তমান সরকার।
সিআরভিএস বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ২০১৪ সালেই বাংলাদেশ যাত্রা শুরু করেছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এসকাপের সহযোগিতায় ইউনিসেফ, ডব্লিউএইচও এবং অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন, রিজিওনাল একশন ফ্রেমওয়ার্ক এবং এসডিজি কর্তৃক নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নে নিবিড়ভাবে কাজ করা হচ্ছে। এসময় সিআরভিএস বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক ও উন্নয়ন সহযোগীদের এগিয়ে আসারও আহ্বান জানান তিনি।
মন্ত্রী আরও জানান, পাসপোর্ট, বিবাহ নিবন্ধন, মৃত্যু সনদ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি, জমি রেজিস্ট্রেশনসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ কাজে সব বয়সের জন্ম সনদ দরকার পড়ে। সে জন্য রেজিস্টার জেনারেল, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন অফিস জাতীয় পর্যায় থেকে স্থানীয় পর্যায় পর্যন্ত জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন নিশ্চিত করতে অন্যান্য সহায়ক কর্তৃপক্ষের মধ্যে সমন্বয় ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে।
তাজুল ইসলাম বলেন, স্থানীয় সরকারের উদ্যোগে ২০১০ সাল থেকে খুব সহজেই অনলাইনে ডিজিটাল পদ্ধতিতে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন শুরু করা হয়েছে। এ কার্যক্রমকে আরও বেগবান করতে অনেক উদ্ভাবণমূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। দেশের সকল সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদ, ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এবং বিভিন্ন দেশের দূতাবাস বা মিশনসহ নিবন্ধক অফিসে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধনের কার্যক্রম চলছে। সুনাগরিক হিসেবে শিশুর জন্মের সঙ্গে সঙ্গে জন্মনিবন্ধন করা আমাদের কর্তব্য বলে জানান মন্ত্রী।
তিনি আরও বলেন, জন্ম নিবন্ধন করা থাকলে একজন শিশু বা একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষ বহু ধরনের সুবিধা পেতে পারেন। এছাড়া, প্রত্যেক মানুষকে সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করার সঙ্গে সঙ্গে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন তথ্যাদি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২০২৪ সালের মধ্যে সরকার শতভাগ জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন নিশ্চিত করতে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। আজ শুক্রবার সকালে মিন্টু রোডের সরকারি বাসভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি আয়োজিত '২য় মিনিস্ট্রিয়াল কনফারেন্সে সিভিল রেজিস্ট্রেশন অ্যান্ড ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ইন এশিয়া অ্যান্ড প্যাসিফিক' শীর্ষক আলোচনায় বাংলাদেশের পক্ষে টিম লিডার হিসেবে অংশ নিয়ে একথা জানান।
তাজুল ইসলাম বলেন, প্রথম মিনিস্ট্রিয়াল কনফারেন্সে সিভিল রেজিস্ট্রেশন অ্যান্ড ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস-সিআরভিএস ডিকেইডের (২০১৫-২০২৪) ঘোষণা অনুযায়ী ২০২৪ সালের মধ্যে শতভাগ জন্ম নিবন্ধন এবং পঞ্চাশ শতাংশ মৃত্যু নিবন্ধন করার অঙ্গীকার করা হয়েছে। এরই মধ্যে এক্ষেত্রে অনেক অগ্রগতি হয়েছে এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই লক্ষ্যে পৌঁছাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কাজ করছে বর্তমান সরকার।
সিআরভিএস বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ২০১৪ সালেই বাংলাদেশ যাত্রা শুরু করেছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এসকাপের সহযোগিতায় ইউনিসেফ, ডব্লিউএইচও এবং অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন, রিজিওনাল একশন ফ্রেমওয়ার্ক এবং এসডিজি কর্তৃক নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নে নিবিড়ভাবে কাজ করা হচ্ছে। এসময় সিআরভিএস বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক ও উন্নয়ন সহযোগীদের এগিয়ে আসারও আহ্বান জানান তিনি।
মন্ত্রী আরও জানান, পাসপোর্ট, বিবাহ নিবন্ধন, মৃত্যু সনদ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি, জমি রেজিস্ট্রেশনসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ কাজে সব বয়সের জন্ম সনদ দরকার পড়ে। সে জন্য রেজিস্টার জেনারেল, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন অফিস জাতীয় পর্যায় থেকে স্থানীয় পর্যায় পর্যন্ত জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন নিশ্চিত করতে অন্যান্য সহায়ক কর্তৃপক্ষের মধ্যে সমন্বয় ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে।
তাজুল ইসলাম বলেন, স্থানীয় সরকারের উদ্যোগে ২০১০ সাল থেকে খুব সহজেই অনলাইনে ডিজিটাল পদ্ধতিতে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন শুরু করা হয়েছে। এ কার্যক্রমকে আরও বেগবান করতে অনেক উদ্ভাবণমূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। দেশের সকল সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদ, ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এবং বিভিন্ন দেশের দূতাবাস বা মিশনসহ নিবন্ধক অফিসে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধনের কার্যক্রম চলছে। সুনাগরিক হিসেবে শিশুর জন্মের সঙ্গে সঙ্গে জন্মনিবন্ধন করা আমাদের কর্তব্য বলে জানান মন্ত্রী।
তিনি আরও বলেন, জন্ম নিবন্ধন করা থাকলে একজন শিশু বা একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষ বহু ধরনের সুবিধা পেতে পারেন। এছাড়া, প্রত্যেক মানুষকে সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করার সঙ্গে সঙ্গে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন তথ্যাদি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
শিক্ষা উপদেষ্টা ও শিক্ষাসচিবের পদত্যাগসহ বিভিন্ন দাবিতে যশোর শিক্ষা বোর্ড ও জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে এইচএসসি পরীক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা শিক্ষা বোর্ড ঘেরাও করে বিক্ষোভ করে। পরে তারা জেলা প্রশাসকের কার্য
২৪ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত সপ্তম শ্রেণির ছাত্র সামিউল করিমের মরদেহ আজ মঙ্গলবার সকালে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে এলে শোকের ছায়া নেমে আসে। শত শত মানুষ তাকে একনজর দেখতে ভিড় করেন বাড়িতে। সেখানে নানাবাড়িতেই তার দাফন সম্পন্ন হয়।
২৫ মিনিট আগেজামালপুরের বকশীগঞ্জে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চাপায় তানহা আক্তার (৩) নামের এক শিশু নিহত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে পৌর এলাকার উত্তর সীমারপাড় সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত তানহা ওই এলাকার জালাল মাস্টারের মেয়ে।
২৭ মিনিট আগেগোপালগঞ্জের ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে বলে জানান অন্তর্বর্তী সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। হাইকোর্টের একজন বিচারপতির নেতৃত্বে সুশীল সমাজের ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে এই বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন হবে।
৩০ মিনিট আগে