সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
মাধ্যমিক (এসএসসি) পরীক্ষার ফল নিয়ে টাঙ্গাইলের সখীপুরের একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার দাবি, বিদ্যালয়টি থেকে এবার কেউ পাস করেনি। অন্যদিকে প্রধান শিক্ষক বলছেন, পাসের হার ৫০ শতাংশ।
এমন বিভ্রান্তিমূলক ঘটনায় জেলা-উপজেলাজুড়ে আলোচনা তৈরি হয়েছে। উপজেলার কালিয়া আড়াইপাড়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে এমন ঘটনা ঘটেছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা স্বাক্ষরিত এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল বিবরণীতে বিদ্যালয়টি থেকে এবার পাঁচজন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তারা সবাই অকৃতকার্য হয়েছে। ফলে ওই বিদ্যালয়ে এবার পাসের হার শূন্য। এ নিয়ে বেশ কয়েকটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে সংবাদও প্রকাশিত হয়েছে। আর এতে তোপের মুখে পড়েছেন ওই বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক-কর্মচারীরা।
তবে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক আবুল হোসেন বলছেন ভিন্ন কথা। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বছর সব শিক্ষার্থী ফেল করার তথ্যটি সঠিক নয়। আমাদের বিদ্যালয় থেকে ১০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। এর মধ্যে পাঁচজন পাস করেছে। বিদ্যালয়টিতে বর্তমানে ৬ষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত ১৭৫ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।’
শিক্ষা অফিসের সঙ্গে তথ্যের গরমিল যাচাই করতে প্রধান শিক্ষকের কাছে অনলাইনে প্রকাশিত ফলাফলের তালিকা চায় আজকের পত্রিকা। গতকাল রোববার অনলাইনে প্রকাশিত ফলাফল তালিকায় দেখা যায়, ওই বিদ্যালয় থেকে ১০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। তাদের মধ্যে ৫ জন কৃতকার্য হয়েছে।
বিষয়টি আরও নিশ্চিত হতে বিদ্যালয়ের এডুকেশনাল ইনস্টিটিউট আইডেনটিফিকেশন নম্বর (ইআইআইএন) দিয়ে যাচাই করা হলেও প্রধান শিক্ষকের কথার সত্যতা পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে সখীপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হারুন অর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন্দ্র থেকে আমাকে যে ফলাফল সরবরাহ করা হয়েছে, আমি সেটাই সরবরাহ করেছি। তবে তথ্য আবারও যাচাই করা হবে।’
প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা যায়, ২০০০ সালে উপজেলার কালিয়া ইউনিয়নের একটি খেলার মাঠের পাশে ‘কালিয়া আড়াইপাড়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠিত হয়। বিদ্যালয়টি এখনো এমপিওভুক্ত হয়নি। প্রতিষ্ঠানটিতে বর্তমানে প্রধান শিক্ষকসহ ১১ শিক্ষক ও তিনজন কর্মচারী রয়েছেন। বিদ্যালয়টি ২০২১ সালে এসএসসি পরীক্ষা দেওয়ার অনুমতি পায়।
ওই বছর একজন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে কৃতকার্য হয়। পরে ২০২২ সালে দুজন এবং ২০২৩ সালে তিনজন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে অকৃতকার্য হয়েছিল। এবার ১০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে পাঁচজন পাস করেছে।
তবে সবাই অকৃতকার্য হওয়ার ‘ভুল’ তথ্য ছড়িয়ে পড়ায় বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।
মাধ্যমিক (এসএসসি) পরীক্ষার ফল নিয়ে টাঙ্গাইলের সখীপুরের একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার দাবি, বিদ্যালয়টি থেকে এবার কেউ পাস করেনি। অন্যদিকে প্রধান শিক্ষক বলছেন, পাসের হার ৫০ শতাংশ।
এমন বিভ্রান্তিমূলক ঘটনায় জেলা-উপজেলাজুড়ে আলোচনা তৈরি হয়েছে। উপজেলার কালিয়া আড়াইপাড়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে এমন ঘটনা ঘটেছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা স্বাক্ষরিত এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল বিবরণীতে বিদ্যালয়টি থেকে এবার পাঁচজন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তারা সবাই অকৃতকার্য হয়েছে। ফলে ওই বিদ্যালয়ে এবার পাসের হার শূন্য। এ নিয়ে বেশ কয়েকটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে সংবাদও প্রকাশিত হয়েছে। আর এতে তোপের মুখে পড়েছেন ওই বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক-কর্মচারীরা।
তবে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক আবুল হোসেন বলছেন ভিন্ন কথা। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বছর সব শিক্ষার্থী ফেল করার তথ্যটি সঠিক নয়। আমাদের বিদ্যালয় থেকে ১০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। এর মধ্যে পাঁচজন পাস করেছে। বিদ্যালয়টিতে বর্তমানে ৬ষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত ১৭৫ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।’
শিক্ষা অফিসের সঙ্গে তথ্যের গরমিল যাচাই করতে প্রধান শিক্ষকের কাছে অনলাইনে প্রকাশিত ফলাফলের তালিকা চায় আজকের পত্রিকা। গতকাল রোববার অনলাইনে প্রকাশিত ফলাফল তালিকায় দেখা যায়, ওই বিদ্যালয় থেকে ১০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। তাদের মধ্যে ৫ জন কৃতকার্য হয়েছে।
বিষয়টি আরও নিশ্চিত হতে বিদ্যালয়ের এডুকেশনাল ইনস্টিটিউট আইডেনটিফিকেশন নম্বর (ইআইআইএন) দিয়ে যাচাই করা হলেও প্রধান শিক্ষকের কথার সত্যতা পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে সখীপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হারুন অর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন্দ্র থেকে আমাকে যে ফলাফল সরবরাহ করা হয়েছে, আমি সেটাই সরবরাহ করেছি। তবে তথ্য আবারও যাচাই করা হবে।’
প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা যায়, ২০০০ সালে উপজেলার কালিয়া ইউনিয়নের একটি খেলার মাঠের পাশে ‘কালিয়া আড়াইপাড়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠিত হয়। বিদ্যালয়টি এখনো এমপিওভুক্ত হয়নি। প্রতিষ্ঠানটিতে বর্তমানে প্রধান শিক্ষকসহ ১১ শিক্ষক ও তিনজন কর্মচারী রয়েছেন। বিদ্যালয়টি ২০২১ সালে এসএসসি পরীক্ষা দেওয়ার অনুমতি পায়।
ওই বছর একজন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে কৃতকার্য হয়। পরে ২০২২ সালে দুজন এবং ২০২৩ সালে তিনজন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে অকৃতকার্য হয়েছিল। এবার ১০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে পাঁচজন পাস করেছে।
তবে সবাই অকৃতকার্য হওয়ার ‘ভুল’ তথ্য ছড়িয়ে পড়ায় বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।
ঠাকুরগাঁওয়ে গবাদিপশুর ভাইরাসজনিত লাম্পি স্কিন ডিজিজে (এলএসডি) আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছে অন্তত ৭২টি গরু। গত প্রায় দুই মাসে এ গরুগুলোর মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে জেলার পাঁচটি উপজেলায় আক্রান্ত হয়েছে ৩ হাজার ৩৮০টি গরু।
১৮ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের মধুপুরের চলতি মৌসুমে কাঁঠালের বাম্পার ফলন হয়েছে। প্রচন্ড গরমে কাঁঠাল পেকে যাওয়ায় বাজারে এ ফলের আধিক্য বেড়েছে। তবে রোদ-বৃষ্টির সাথে সাথে কাঁঠালের দাম ওঠা-নামা করায় বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়িরা। তবে কাঁঠালের দাম নাগালের মধ্যে থাকায় ভোক্তারা খুশি।
২৩ মিনিট আগেগাইবান্ধা ও কুড়িগ্রাম সীমান্তে তিস্তা নদীর ওপর নির্মাণ করা হয়েছে তিস্তা সেতু। নদীর নামের সঙ্গে মিলয়েই এ নামকরণ করা হয়েছে। এখন শুধু অপেক্ষা সেতুটি উদ্বোধনের। সেতুটি দিয়ে যান চলাচল শুরু করলেই গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাটসহ উত্তরাঞ্চলের যাতায়াত আরও সহজ হবে। এলাকার উৎপাদিত পণ্য সারা দেশে...
৩৬ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে পারিবারিক কলহের জেরে ইতি আক্তার (২৫) নামের এক নারী খুন হয়েছেন বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত ওই নারীর স্বামী বিল্লাল হোসেনকে (৩২) আটক করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (২৫ জুলাই) রাতে নারায়য়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) ১ নম্বর ওয়ার্ডের মিজমিজি বাতানপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে