নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির নেতৃত্বে যে ৫৪ দলীয় জোট; তা খুব বেশি দিন থাকবে না বলে মনে করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ শুক্রবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ শাখা এবং সহযোগী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে আয়োজিত বর্ধিত সভায় এসব কথা বলেন কাদের।
টকশোতে গিয়ে বিএনপির নেতারা ‘পথহারা পথিকের মতো’ কথা বলেন বলেও মন্তব্য করেন কাদের। তিনি বলেন, ‘কী করবে, কী বলবে, কী কর্মসূচি দেবে—এ নিয়ে ৫৪ দল, ৫৪ পদ, ৫৪ মত। এই দল ছোট হয়ে আসবে বেশি দেরি নেই। বামে-ডানে একাকার। অতি বাম, অতি ডান। এই দৃশ্যপট থাকবে না। গতবারও দেখেছি। ২১ দলীয় জোট, শেষ পর্যন্ত জোটের নেতা কামাল হোসেনই আউট। এখন তো অদৃশ্য রিমোট কন্ট্রোলে বিএনপি চলে।’
বিএনপি জোটের আন্দোলন রিমোট কন্ট্রোলে অদৃশ্য নির্দেশে চলে দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আর বিদেশিরা কখন সরকারকে নিষেধাজ্ঞা দেবে, তাদের ওপর নির্ভর করে তাকিয়ে আছে। লবিং করছে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার জন্য। জনগণ নেই, এখন নিষেধাজ্ঞা এবং অদৃশ্য ইশারায় তাদের রাজনীতি। এই অবস্থায় তারা এসে গেছে।’
আওয়ামী লীগ বিএনপিকে দুর্বল ভাবে না জানিয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আওয়ামীবিরোধী সব শক্তি এবং বেশ কিছু অপশক্তি এখানে জোট গঠন করেছে বিএনপির নেতৃত্বে। আমরা কর্মসূচি চালিয়ে যাব আমাদের লক্ষ্য সামনে রেখে। ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশের যে রূপকল্প ঘোষণা করা হয়েছে, তার বাস্তবায়ন আমরা করে যাব।’
‘সরকারের পেছনে আজরাইল ঘুরঘুর করছে’—বিএনপি নেতা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন মন্তব্যে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি এখন কত কথা বলে। এখন বুঝতে পারছি কারা শেখ হাসিনাকে মেরে জানাজা করে সমাহিত করে ফেলেছে। কারা এই নষ্ট রাজনীতি করে। এখানে প্রশ্ন, আজরাইল নাকি সরকারের পেছনে ঘুরঘুর করছে। তোমরা জানো কীভাবে? তোমরা কি আল্লাহর ফেরেশতা নাকি? মির্জা ফখরুল, আপনি কি আল্লাহর ফেরেশতা? আপনি কীভাবে জানেন আজরাইল কার পেছনে ঘুরঘুর করছে?’
এ সময় তাঁর মৃত্যু নিয়ে গুজব ছড়ানোর বিষয়টি তুলে ধরে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাকে তো কয়দিন ধরে মারছে। এখন আবার হাসপাতালে পাঠাচ্ছে। গভীর রাতে ফোন আসে, আপনি কি হাসপাতালে? আমি বলি, না আমি তো বাসায়। আবার ফোন করে বলে, বেঁচে আছেন ভাই? কেন? আমরা তো শুনেছি আপনি মরে গেছেন। আমাদের ইন্তেকাল পর্যন্ত তারা করিয়ে ফেলেছে। কয়েকবার এমন ঘটনা ঘটেছে। এখন আজরাইল লাগায় দিছে। আজরাইল সরকারের পেছনে ঘুরঘুর করছে।’
কাদের বলেন, ‘ফখরুল সাহেব, আল্লাহ কবে আপনাকে ফেরেশতা বানাল? অথবা নবী বানাল? কেউ কি জানে? কেউ জানে না। সব আজগুবি খবর, নষ্ট রাজনীতি। এই নষ্ট রাজনীতি এবং নষ্ট কথা তারাই বলে। কী ভয়াবহ! কোনো দেশের রাজনীতিতে এই সংস্কৃতি কি আছে প্রতিপক্ষকে মেরে ফেলছে? এই গুজব ছড়ানো হচ্ছে। এ রকম ভয়াবহ গুজব ছড়ায়। এটা বিএনপি ও তাদের দোসরাই করে। এখন আজরাইলের খবর থেকে আমার এ কথাই মনে হচ্ছে।’
‘জিয়াউর রহমান আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা’—মির্জা ফখরুলের অপর এক মন্তব্যের জবাবে কাদের বলেন, ‘এটা কেমন করে হলো! এটা তো শুনিনি! জানি না। এই আজগুবি আওয়াজ কোথা হতে দেয়। ফখরুল মাঝে মাঝে এমন উদ্ভট কথা বলে এবং জিয়াউর রহমান পারলে আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করে দেয়। পঁচাত্তর ঘটানোই হয়েছে আওয়ামী লীগ ও মুক্তিযুদ্ধকে শেষ করার জন্য। তিনি করবেন আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা?’
এ সময় বিএনপিসহ তাদের সমমনা দলগুলো যে কর্মসূচি ঘোষণা করেছে, তাতে কোনো প্রকার সংঘাত বা উসকানি যেন না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। ছাত্রলীগসহ সম্মেলন হওয়া সংগঠনগুলো এবং আওয়ামী লীগের উপকমিটিগুলোর কমিটি দ্রুত পূর্ণাঙ্গ করতে নির্দেশ দেন কাদের।
সম্মেলনের আগে দলীয় কার্যালয়ে নেতা-কর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা গেলেও এখন সেভাবে দেখা যায় না উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সম্মেলন চলে গেছে, অনেকেরই একটু গা-ছাড়া ভাব। পার্টি অফিসে সন্ধ্যায় গেলে লোকই দেখা যায় না। আগে তো ঢুকতেই পারতাম না। সব প্রার্থী। এখন মনে হচ্ছে প্রার্থী হয়ে তো লাভ নেই, সে জন্য গা-ছাড়া ভাব আছে। গা ঝাড়া দিয়ে উঠুন।’
এ সময় সম্মেলন হওয়া সংগঠনের কমিটি দ্রুত করার নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেন, ‘উপকমিটির চেয়ারম্যান ও সদস্যসচিবের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। কাজেই উপকমিটিগুলো নতুন করে কমিটি করতে হবে। সেই প্রক্রিয়াটা যার যার বিভাগ থেকে উদ্যোগ নেবেন। এটা আমি বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।’
সামনে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। এতে আপনার নাম বিভিন্ন অঙ্গনে বেশ জোরালোভাবে শোনা যাচ্ছে। বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখছেন জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘টকশোতে শুনলাম ওবায়দুল কাদের রাষ্ট্রপতি হওয়ার জন্য পাগল হয়ে গেছেন। তার মানে, আমি নেত্রীর ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করছি রাষ্ট্রপতি হওয়ার জন্য। তার মানে, আমি তোষামোদি করছি? শেখ হাসিনার নিরাপত্তা তোষামোদি? আমি পার্টির জেনারেল সেক্রেটারি, আমাদের পার্টির নেতৃবৃন্দের উদ্বেগ আছে।’
কাদের বলেন, ‘আমি আগেও বলেছি, মাঝেও বলেছি, এখনো বলছি। সর্বশেষ বলব, রাষ্ট্রপতি পদের যোগ্যতা আমার নেই।’
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক আবদুস সবুর, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
বিএনপির নেতৃত্বে যে ৫৪ দলীয় জোট; তা খুব বেশি দিন থাকবে না বলে মনে করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ শুক্রবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ শাখা এবং সহযোগী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে আয়োজিত বর্ধিত সভায় এসব কথা বলেন কাদের।
টকশোতে গিয়ে বিএনপির নেতারা ‘পথহারা পথিকের মতো’ কথা বলেন বলেও মন্তব্য করেন কাদের। তিনি বলেন, ‘কী করবে, কী বলবে, কী কর্মসূচি দেবে—এ নিয়ে ৫৪ দল, ৫৪ পদ, ৫৪ মত। এই দল ছোট হয়ে আসবে বেশি দেরি নেই। বামে-ডানে একাকার। অতি বাম, অতি ডান। এই দৃশ্যপট থাকবে না। গতবারও দেখেছি। ২১ দলীয় জোট, শেষ পর্যন্ত জোটের নেতা কামাল হোসেনই আউট। এখন তো অদৃশ্য রিমোট কন্ট্রোলে বিএনপি চলে।’
বিএনপি জোটের আন্দোলন রিমোট কন্ট্রোলে অদৃশ্য নির্দেশে চলে দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আর বিদেশিরা কখন সরকারকে নিষেধাজ্ঞা দেবে, তাদের ওপর নির্ভর করে তাকিয়ে আছে। লবিং করছে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার জন্য। জনগণ নেই, এখন নিষেধাজ্ঞা এবং অদৃশ্য ইশারায় তাদের রাজনীতি। এই অবস্থায় তারা এসে গেছে।’
আওয়ামী লীগ বিএনপিকে দুর্বল ভাবে না জানিয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আওয়ামীবিরোধী সব শক্তি এবং বেশ কিছু অপশক্তি এখানে জোট গঠন করেছে বিএনপির নেতৃত্বে। আমরা কর্মসূচি চালিয়ে যাব আমাদের লক্ষ্য সামনে রেখে। ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশের যে রূপকল্প ঘোষণা করা হয়েছে, তার বাস্তবায়ন আমরা করে যাব।’
‘সরকারের পেছনে আজরাইল ঘুরঘুর করছে’—বিএনপি নেতা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন মন্তব্যে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি এখন কত কথা বলে। এখন বুঝতে পারছি কারা শেখ হাসিনাকে মেরে জানাজা করে সমাহিত করে ফেলেছে। কারা এই নষ্ট রাজনীতি করে। এখানে প্রশ্ন, আজরাইল নাকি সরকারের পেছনে ঘুরঘুর করছে। তোমরা জানো কীভাবে? তোমরা কি আল্লাহর ফেরেশতা নাকি? মির্জা ফখরুল, আপনি কি আল্লাহর ফেরেশতা? আপনি কীভাবে জানেন আজরাইল কার পেছনে ঘুরঘুর করছে?’
এ সময় তাঁর মৃত্যু নিয়ে গুজব ছড়ানোর বিষয়টি তুলে ধরে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাকে তো কয়দিন ধরে মারছে। এখন আবার হাসপাতালে পাঠাচ্ছে। গভীর রাতে ফোন আসে, আপনি কি হাসপাতালে? আমি বলি, না আমি তো বাসায়। আবার ফোন করে বলে, বেঁচে আছেন ভাই? কেন? আমরা তো শুনেছি আপনি মরে গেছেন। আমাদের ইন্তেকাল পর্যন্ত তারা করিয়ে ফেলেছে। কয়েকবার এমন ঘটনা ঘটেছে। এখন আজরাইল লাগায় দিছে। আজরাইল সরকারের পেছনে ঘুরঘুর করছে।’
কাদের বলেন, ‘ফখরুল সাহেব, আল্লাহ কবে আপনাকে ফেরেশতা বানাল? অথবা নবী বানাল? কেউ কি জানে? কেউ জানে না। সব আজগুবি খবর, নষ্ট রাজনীতি। এই নষ্ট রাজনীতি এবং নষ্ট কথা তারাই বলে। কী ভয়াবহ! কোনো দেশের রাজনীতিতে এই সংস্কৃতি কি আছে প্রতিপক্ষকে মেরে ফেলছে? এই গুজব ছড়ানো হচ্ছে। এ রকম ভয়াবহ গুজব ছড়ায়। এটা বিএনপি ও তাদের দোসরাই করে। এখন আজরাইলের খবর থেকে আমার এ কথাই মনে হচ্ছে।’
‘জিয়াউর রহমান আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা’—মির্জা ফখরুলের অপর এক মন্তব্যের জবাবে কাদের বলেন, ‘এটা কেমন করে হলো! এটা তো শুনিনি! জানি না। এই আজগুবি আওয়াজ কোথা হতে দেয়। ফখরুল মাঝে মাঝে এমন উদ্ভট কথা বলে এবং জিয়াউর রহমান পারলে আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করে দেয়। পঁচাত্তর ঘটানোই হয়েছে আওয়ামী লীগ ও মুক্তিযুদ্ধকে শেষ করার জন্য। তিনি করবেন আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা?’
এ সময় বিএনপিসহ তাদের সমমনা দলগুলো যে কর্মসূচি ঘোষণা করেছে, তাতে কোনো প্রকার সংঘাত বা উসকানি যেন না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। ছাত্রলীগসহ সম্মেলন হওয়া সংগঠনগুলো এবং আওয়ামী লীগের উপকমিটিগুলোর কমিটি দ্রুত পূর্ণাঙ্গ করতে নির্দেশ দেন কাদের।
সম্মেলনের আগে দলীয় কার্যালয়ে নেতা-কর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা গেলেও এখন সেভাবে দেখা যায় না উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সম্মেলন চলে গেছে, অনেকেরই একটু গা-ছাড়া ভাব। পার্টি অফিসে সন্ধ্যায় গেলে লোকই দেখা যায় না। আগে তো ঢুকতেই পারতাম না। সব প্রার্থী। এখন মনে হচ্ছে প্রার্থী হয়ে তো লাভ নেই, সে জন্য গা-ছাড়া ভাব আছে। গা ঝাড়া দিয়ে উঠুন।’
এ সময় সম্মেলন হওয়া সংগঠনের কমিটি দ্রুত করার নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেন, ‘উপকমিটির চেয়ারম্যান ও সদস্যসচিবের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। কাজেই উপকমিটিগুলো নতুন করে কমিটি করতে হবে। সেই প্রক্রিয়াটা যার যার বিভাগ থেকে উদ্যোগ নেবেন। এটা আমি বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।’
সামনে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। এতে আপনার নাম বিভিন্ন অঙ্গনে বেশ জোরালোভাবে শোনা যাচ্ছে। বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখছেন জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘টকশোতে শুনলাম ওবায়দুল কাদের রাষ্ট্রপতি হওয়ার জন্য পাগল হয়ে গেছেন। তার মানে, আমি নেত্রীর ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করছি রাষ্ট্রপতি হওয়ার জন্য। তার মানে, আমি তোষামোদি করছি? শেখ হাসিনার নিরাপত্তা তোষামোদি? আমি পার্টির জেনারেল সেক্রেটারি, আমাদের পার্টির নেতৃবৃন্দের উদ্বেগ আছে।’
কাদের বলেন, ‘আমি আগেও বলেছি, মাঝেও বলেছি, এখনো বলছি। সর্বশেষ বলব, রাষ্ট্রপতি পদের যোগ্যতা আমার নেই।’
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক আবদুস সবুর, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
৬ ঘণ্টা আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
৬ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
৭ ঘণ্টা আগে