জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ কেটে একাডেমিক ভবন নির্মাণের প্রতিবাদ জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজির (আইআইটি) জন্য নির্ধারিত স্থানের গাছ কাটার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র ফ্রন্টের কর্মী সোহাগী সামিয়া বলেন, ‘এই এলাকাজুড়ে বিপুলসংখ্যক গাছ কেটে ভবন নির্মাণের প্রস্তুতি নিচ্ছে প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেকটি বিভাগের আলাদা ভবন, ক্লাসরুম, সেমিনার থাকবে। কিন্তু আমরা কখনোই চাই না বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ-প্রকৃতি ধ্বংস করে ভবন নির্মাণ করা হোক।’
ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের আহ্বায়ক আলিফ মাহমুদ বলেন, ‘প্রশাসন তাদের খায়েশ মেটানোর জন্য গাছ কেটে ভবন নির্মাণ করেই যাচ্ছে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ রয়েছে, আছে পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগও। ওই সব বিভাগের অভিজ্ঞ শিক্ষকদের সঙ্গে নিয়ে ইকোসিস্টেম ঠিক রেখে ভবন নির্মাণ করা হোক। এখানে আইআইটি ভবন নির্মাণের জন্য ৬০-৭০ এর বেশি গাছ কাটা হয়েছে। প্রশাসন তোপের মুখে পড়বে বলে পূজার ছুটিতে লুকোচুরি করে গাছ কেটেছে।’
ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তি রায় বলেন, ‘পূজার ছুটিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চোরের মতো করে এখানের গাছগুলো কেটেছে। আমরা জানি, প্রশাসনিক কাঠামোতে অর্থনৈতিক লেনদেন থাকে। ভবন নির্মাণে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে প্রশাসনে থাকা লোকদের অর্থনৈতিক লেনদেনের কথা শুনতে পাই। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘অনিক ট্রেডার্সের’ সঙ্গে প্রশাসন চাপ দিয়ে এমন কাজ করছে বলেও শুনতে পাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রশাসন সাধারণ শিক্ষার্থীদের মতামতকে গুরুত্ব না দিয়ে রাতের অন্ধকারের গাছ কাটে। যে গাছগুলো কাটা হচ্ছে সেগুলো প্রশাসনের নজরদারির বাইরে নয়। অর্থনৈতিক সুবিধা যেখানে আছে সে জায়গাগুলোতে প্রশাসন ভবন নির্মাণ করছে। ভূমিদস্যু, গাছখেকো এই প্রশাসন কোনোভাবেই শিক্ষার্থীবান্ধব প্রশাসন হতে পারে না।’
প্রসঙ্গত, গত ৩১ অক্টোবর রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান কারখানার পেছনে সুন্দরবন এলাকা থেকে প্রায় ৫০টি গাছ কাটা হয়, যেখানে আইবিএ ভবন করার কথা রয়েছে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ কেটে একাডেমিক ভবন নির্মাণের প্রতিবাদ জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজির (আইআইটি) জন্য নির্ধারিত স্থানের গাছ কাটার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র ফ্রন্টের কর্মী সোহাগী সামিয়া বলেন, ‘এই এলাকাজুড়ে বিপুলসংখ্যক গাছ কেটে ভবন নির্মাণের প্রস্তুতি নিচ্ছে প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেকটি বিভাগের আলাদা ভবন, ক্লাসরুম, সেমিনার থাকবে। কিন্তু আমরা কখনোই চাই না বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ-প্রকৃতি ধ্বংস করে ভবন নির্মাণ করা হোক।’
ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের আহ্বায়ক আলিফ মাহমুদ বলেন, ‘প্রশাসন তাদের খায়েশ মেটানোর জন্য গাছ কেটে ভবন নির্মাণ করেই যাচ্ছে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ রয়েছে, আছে পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগও। ওই সব বিভাগের অভিজ্ঞ শিক্ষকদের সঙ্গে নিয়ে ইকোসিস্টেম ঠিক রেখে ভবন নির্মাণ করা হোক। এখানে আইআইটি ভবন নির্মাণের জন্য ৬০-৭০ এর বেশি গাছ কাটা হয়েছে। প্রশাসন তোপের মুখে পড়বে বলে পূজার ছুটিতে লুকোচুরি করে গাছ কেটেছে।’
ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তি রায় বলেন, ‘পূজার ছুটিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চোরের মতো করে এখানের গাছগুলো কেটেছে। আমরা জানি, প্রশাসনিক কাঠামোতে অর্থনৈতিক লেনদেন থাকে। ভবন নির্মাণে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে প্রশাসনে থাকা লোকদের অর্থনৈতিক লেনদেনের কথা শুনতে পাই। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘অনিক ট্রেডার্সের’ সঙ্গে প্রশাসন চাপ দিয়ে এমন কাজ করছে বলেও শুনতে পাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রশাসন সাধারণ শিক্ষার্থীদের মতামতকে গুরুত্ব না দিয়ে রাতের অন্ধকারের গাছ কাটে। যে গাছগুলো কাটা হচ্ছে সেগুলো প্রশাসনের নজরদারির বাইরে নয়। অর্থনৈতিক সুবিধা যেখানে আছে সে জায়গাগুলোতে প্রশাসন ভবন নির্মাণ করছে। ভূমিদস্যু, গাছখেকো এই প্রশাসন কোনোভাবেই শিক্ষার্থীবান্ধব প্রশাসন হতে পারে না।’
প্রসঙ্গত, গত ৩১ অক্টোবর রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান কারখানার পেছনে সুন্দরবন এলাকা থেকে প্রায় ৫০টি গাছ কাটা হয়, যেখানে আইবিএ ভবন করার কথা রয়েছে।
যশোরের সিঙ্গিয়া রেলস্টেশনের সব ফ্যান রেলওয়ের বিদ্যুৎ বিভাগ খুলে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে গরমে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন স্টেশনের অপেক্ষমাণ যাত্রীসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। স্টেশনমাস্টার কে এম রিয়াদ হাসান বলেছেন, তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি লিখিত আকারে জানিয়েছেন।
১৬ মিনিট আগেউদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ‘উত্তরখান, দক্ষিণখানসহ ডিএনসিসির নতুন ১৮টি ওয়ার্ডে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। আগামী বাজেটে এসব এলাকায় উন্নয়ন কার্যক্রমকে বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।’
২৬ মিনিট আগেযদি মৌলিক সংস্কার না হয়, তাহলে জুলাই সনদে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সমর্থন দেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ রোববার সন্ধ্যায় শেরপুর শহরের থানা মোড়ে দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রার পথসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।
৪২ মিনিট আগেনাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘বাংলাদেশে অসংখ্য হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে বড় একটি ঘটনা হলো, ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান। যদি অস্ত্র হ্যান্ডেলই করতে না পারেন, তবে নিয়ে আসছিলেন কেন আপনি?’
১ ঘণ্টা আগে