ফরিদপুর প্রতিনিধি
সদ্য শেষ হওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে ফরিদপুর জেলা প্রশাসনের বিষোদ্গার করছেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ফরিদপুর-৩ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শামীম হকসহ সংগঠনের একাংশের নেতারা। নির্বাচনে বিজয়ী স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদের হয়ে প্রশাসন পক্ষপাতমূলক আচরণ করার অভিযোগ তুলে বিভিন্ন সভা-সমাবেশে প্রকাশ্যে বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন এসব নেতারা।
অন্যদিকে এই বিষয়টিকে সাধারণ মানুষের জন্য ভালোভাবে নিচ্ছেন না এলাকার সচেতন মহল।
শামীম হক সদ্য শেষ হওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-৩ আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন পেয়ে নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করেছেন। তিনি আসনটির স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যবসায়ী এ কে আজাদের কাছে প্রায় ৬০ হাজার ভোটের ব্যবধানে হেরে যান। এরপর থেকে শামীম হক ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আরিফসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসানকে দোষারোপ করে যাচ্ছেন।
‘নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি’ দাবি করে এ নেতারা বলছেন, প্রশাসনের নীল নকশায় নৌকাকে হারানো হয়েছে। বিষয়টি দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও জানাবেন বলে কয়েকটি সভায় বক্তব্য দিয়েছেন শামীম হক।
ইতিমধ্যে গতকাল বুধবার জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের আলোচনা সভায় ও নির্বাচনের পর দিন জেলা আওয়ামী লীগের এক জরুরি সভায় প্রশাসনকে দায়ী করে নির্বাচনী ফলাফল প্রত্যাখ্যান করেন শামীম হক।
বুধবার দুপুরে শহরের আলীপুর এলাকায় হাসিবুল হাসান লাবলু সড়ক সংলগ্ন জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আলোচনা সভায় জেলা প্রশাসকের উদ্দেশে শামীম হক বলেন, ‘আপনি মূল সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন! এমনটা না করলেও পারতেন, এত নগ্ন। আপনি নিজেকে বাংলাদেশের এক নম্বর ক্যাডার অফিসার বানাতে চান। কিন্তু আই অ্যাম স্যরি, আপনি এখানে বিগ মিসটেক করছেন। আপনি নিজেকে এতই ওভার স্মার্ট মনে করেন কিন্তু ৭ তারিখের ব্যাপারটা এতই নগ্ন! আপনি এই আওয়ামী লীগ সরকার, নির্বাচন কমিশনকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন, আপনার জবাবদিহি করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘৭ তারিখে ১১ টা,১২টা পর্যন্ত ভোট ঠিক ছিল। এরপর আপনি ওপেন ইজ দ্য ভেরি ডিফেন্স-এই নীতি অনুসরণ করেছেন। আপনি আমাদেরকে অ্যাটাক করে দিয়েছেন, আপনি বিরোধিতা করেছেন, একটা পক্ষ নিয়েছেন। নিজেকে অনেক বড় ভাবার যুক্তি নাই। কোনো দিন তো একটা ডিস্ট্রিক্ট শাসন করেন নাই। একজনের এপিএস ছিলেন, সেখান থেকে এখানে আসছেন। অনেক বড় বড় মনে হয়।’
নির্বাচনকে ঘিরে কোতোয়ালি থানার ওসিকে পরিকল্পিতভাবে জেলা প্রশাসক সরিয়েছেন বলেও অভিযোগ করেন শামীম হক। তিনি এসব বক্তব্য নিজ দায়িত্বে দিচ্ছেন এবং সজ্ঞানে বলছেন বলেও উল্লেখ করেন।
আওয়ামী লীগের জেলা সভাপতি শামীম হক বলেন, ‘মধুখালী থেকে আপনারাই ওসি শহিদুলকে আনলেন। ৬ দিনের দিন আপনারা তাকে বদলি করে দিলেন। কি জন্য, গেরদার চেয়ারম্যান এমার হকের নামে মামলা নিতে তদন্তের কথা বলা হলে, ওই রাতেই একে আজাদের ভাই ইসমাইল হোসেন আপনার কাছে চলে যায়। ওই রাতেই আপনি নির্বাচন কমিশনের কাছে চিঠি লিখেছেন। ওসি শহিদুলকে বদলি করার জন্য, ল্যাখেন নাই, বলেন নাই? করছেন করছেন! আমরা টের পাইয়্যা গেছি। ওইখ্যান থেকেই শুরু হয়েছে।’
এ সভায় শামীম হক ছাড়াও সহসভাপতি শ্যামল কুমার ব্যানার্জি, সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আরিফ ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র অমিতাভ বোসসহ অনেকে। বক্তারা সকলেই জেলা প্রশাসককে পক্ষপাতিত্ব করার অভিযোগে তীব্র সমালোচনা করেন।
তবে মাঠপর্যায়ে ওই আসনের নির্বাচনে প্রশাসনের ভূমিকা প্রশংসাযোগ্য ছিল বলে মনে করছেন ফরিদপুর-৩ আসনের সাধারণ ভোটারসহ সচেতন নাগরিকেরা। এসব অভিযোগের প্রেক্ষিতে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বললে তারা এ প্রতিক্রিয়া জানান। সেই সঙ্গে প্রশাসনকে নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের এমন বক্তব্য তাদের দূরত্ব বাড়াচ্ছে বলে মনে করেন তারা।
এ বিষয়ে জেলা সচেতন নাগরিক কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট শিপ্রা গোস্বামী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রশাসনের সুসম্পর্ক থাকা উচিত। সে ক্ষেত্রে আমরা যারা সাধারণ জনগণ আছি তারা ভালো থাকতে পারি। রাজনৈতিক দলগুলো তো আমাদের বাইরে কিছু না, তারা আমাদেরই অংশ। আবার প্রশাসনে যারা আছে তারাও আমাদেরই অংশ। প্রশাসন এবং রাজনৈতিক দল যখন মিলেমিশে কাজ করবে তখন সুন্দর একটি সমাজ গড়ার জায়গা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রশাসনের সঙ্গে যদি যে কোনো দলের দূরত্ব হয়, সেটা সাধারণ জনগণের জন্য ভালো হবে না। তবুও আশাবাদী, এই দূরত্ব হয়তো থাকবে না, এই ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়ে যাবে।’
এ বিষয়ে দায়িত্বরত রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসান তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কোনো বক্তব্য নেই।’
শামীম হকের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘তাঁর বক্তব্য রাখার অধিকার আছে, সে জন্য বক্তব্য রাখছেন।’
সদ্য শেষ হওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে ফরিদপুর জেলা প্রশাসনের বিষোদ্গার করছেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ফরিদপুর-৩ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শামীম হকসহ সংগঠনের একাংশের নেতারা। নির্বাচনে বিজয়ী স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদের হয়ে প্রশাসন পক্ষপাতমূলক আচরণ করার অভিযোগ তুলে বিভিন্ন সভা-সমাবেশে প্রকাশ্যে বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন এসব নেতারা।
অন্যদিকে এই বিষয়টিকে সাধারণ মানুষের জন্য ভালোভাবে নিচ্ছেন না এলাকার সচেতন মহল।
শামীম হক সদ্য শেষ হওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-৩ আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন পেয়ে নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করেছেন। তিনি আসনটির স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যবসায়ী এ কে আজাদের কাছে প্রায় ৬০ হাজার ভোটের ব্যবধানে হেরে যান। এরপর থেকে শামীম হক ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আরিফসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসানকে দোষারোপ করে যাচ্ছেন।
‘নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি’ দাবি করে এ নেতারা বলছেন, প্রশাসনের নীল নকশায় নৌকাকে হারানো হয়েছে। বিষয়টি দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও জানাবেন বলে কয়েকটি সভায় বক্তব্য দিয়েছেন শামীম হক।
ইতিমধ্যে গতকাল বুধবার জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের আলোচনা সভায় ও নির্বাচনের পর দিন জেলা আওয়ামী লীগের এক জরুরি সভায় প্রশাসনকে দায়ী করে নির্বাচনী ফলাফল প্রত্যাখ্যান করেন শামীম হক।
বুধবার দুপুরে শহরের আলীপুর এলাকায় হাসিবুল হাসান লাবলু সড়ক সংলগ্ন জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আলোচনা সভায় জেলা প্রশাসকের উদ্দেশে শামীম হক বলেন, ‘আপনি মূল সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন! এমনটা না করলেও পারতেন, এত নগ্ন। আপনি নিজেকে বাংলাদেশের এক নম্বর ক্যাডার অফিসার বানাতে চান। কিন্তু আই অ্যাম স্যরি, আপনি এখানে বিগ মিসটেক করছেন। আপনি নিজেকে এতই ওভার স্মার্ট মনে করেন কিন্তু ৭ তারিখের ব্যাপারটা এতই নগ্ন! আপনি এই আওয়ামী লীগ সরকার, নির্বাচন কমিশনকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন, আপনার জবাবদিহি করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘৭ তারিখে ১১ টা,১২টা পর্যন্ত ভোট ঠিক ছিল। এরপর আপনি ওপেন ইজ দ্য ভেরি ডিফেন্স-এই নীতি অনুসরণ করেছেন। আপনি আমাদেরকে অ্যাটাক করে দিয়েছেন, আপনি বিরোধিতা করেছেন, একটা পক্ষ নিয়েছেন। নিজেকে অনেক বড় ভাবার যুক্তি নাই। কোনো দিন তো একটা ডিস্ট্রিক্ট শাসন করেন নাই। একজনের এপিএস ছিলেন, সেখান থেকে এখানে আসছেন। অনেক বড় বড় মনে হয়।’
নির্বাচনকে ঘিরে কোতোয়ালি থানার ওসিকে পরিকল্পিতভাবে জেলা প্রশাসক সরিয়েছেন বলেও অভিযোগ করেন শামীম হক। তিনি এসব বক্তব্য নিজ দায়িত্বে দিচ্ছেন এবং সজ্ঞানে বলছেন বলেও উল্লেখ করেন।
আওয়ামী লীগের জেলা সভাপতি শামীম হক বলেন, ‘মধুখালী থেকে আপনারাই ওসি শহিদুলকে আনলেন। ৬ দিনের দিন আপনারা তাকে বদলি করে দিলেন। কি জন্য, গেরদার চেয়ারম্যান এমার হকের নামে মামলা নিতে তদন্তের কথা বলা হলে, ওই রাতেই একে আজাদের ভাই ইসমাইল হোসেন আপনার কাছে চলে যায়। ওই রাতেই আপনি নির্বাচন কমিশনের কাছে চিঠি লিখেছেন। ওসি শহিদুলকে বদলি করার জন্য, ল্যাখেন নাই, বলেন নাই? করছেন করছেন! আমরা টের পাইয়্যা গেছি। ওইখ্যান থেকেই শুরু হয়েছে।’
এ সভায় শামীম হক ছাড়াও সহসভাপতি শ্যামল কুমার ব্যানার্জি, সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আরিফ ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র অমিতাভ বোসসহ অনেকে। বক্তারা সকলেই জেলা প্রশাসককে পক্ষপাতিত্ব করার অভিযোগে তীব্র সমালোচনা করেন।
তবে মাঠপর্যায়ে ওই আসনের নির্বাচনে প্রশাসনের ভূমিকা প্রশংসাযোগ্য ছিল বলে মনে করছেন ফরিদপুর-৩ আসনের সাধারণ ভোটারসহ সচেতন নাগরিকেরা। এসব অভিযোগের প্রেক্ষিতে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বললে তারা এ প্রতিক্রিয়া জানান। সেই সঙ্গে প্রশাসনকে নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের এমন বক্তব্য তাদের দূরত্ব বাড়াচ্ছে বলে মনে করেন তারা।
এ বিষয়ে জেলা সচেতন নাগরিক কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট শিপ্রা গোস্বামী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রশাসনের সুসম্পর্ক থাকা উচিত। সে ক্ষেত্রে আমরা যারা সাধারণ জনগণ আছি তারা ভালো থাকতে পারি। রাজনৈতিক দলগুলো তো আমাদের বাইরে কিছু না, তারা আমাদেরই অংশ। আবার প্রশাসনে যারা আছে তারাও আমাদেরই অংশ। প্রশাসন এবং রাজনৈতিক দল যখন মিলেমিশে কাজ করবে তখন সুন্দর একটি সমাজ গড়ার জায়গা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রশাসনের সঙ্গে যদি যে কোনো দলের দূরত্ব হয়, সেটা সাধারণ জনগণের জন্য ভালো হবে না। তবুও আশাবাদী, এই দূরত্ব হয়তো থাকবে না, এই ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়ে যাবে।’
এ বিষয়ে দায়িত্বরত রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসান তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কোনো বক্তব্য নেই।’
শামীম হকের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘তাঁর বক্তব্য রাখার অধিকার আছে, সে জন্য বক্তব্য রাখছেন।’
চট্টগ্রাম নগরীর একটি কনভেনশন হলে ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক ফখরুল আনোয়ার আটক হয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁর ভাতিজি খাদিজাতুল আনোয়ার সনি (সাবেক এমপি) আটক হয়েছেন বলে গুঞ্জন উঠলেও তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে পচা মিষ্টির রসের সঙ্গে ক্ষতিকর রং ও রাসায়নিক দ্রব্য মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে শিশুদের প্রিয় খাবার সন্দেশ ও টফি; যা প্যাকেটজাত করে কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয় বিভিন্ন জেলায়। অর্থ লেনদেন হয় মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় (পিইসি) জিপিএ-৫ না পেয়ে হতাশ হয়েছিলেন ইমা আক্তার। তারপর অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে বাকি সব পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এবার তিনি ফরিদপুর মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহে পিকনিকে গিয়ে বিরিয়ানি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে বাগেরহাট সদরের চুলকাঠি এলাকার শিশু কানন আদর্শ বিদ্যাপীঠের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ অন্তত অর্ধশতাধিক লোক। শনিবার বিকেল সাড়ে ৫ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী অহনা ইসলাম মৌ, ৪র্থ শ্রেণির আম্মার, উজান কর্মকার, ১ম শ্রেণির মায়াং
৪ ঘণ্টা আগে