টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকী তাঁর ভাই আবদুল লতিফ সিদ্দিকীসহ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির অনুষ্ঠানস্থল থেকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া সবার মুক্তি চেয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে টাঙ্গাইলে নিজ বাসভবন সোনার বাংলায় সংবাদ সম্মেলনে কাদের সিদ্দিকী এ দাবি জানান।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘মঞ্চ ৭১ নামের এক সংগঠনের ব্যানারে রিপোর্টার্স ইউনিটিতে একটি আলোচনা সভায় আমাদের নেতা বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী গিয়েছিলেন। ড. কামাল হোসেন প্রধান অতিথি ছিলেন, জেড আই খান পান্নাও ছিলেন। এ সময় কিছু লোক মব সৃষ্টি করে অনুষ্ঠান বানচাল করে দিয়েছে। কোনো গণতান্ত্রিক দেশে কারও সভা-সমাবেশ বানচাল করার সাংবিধানিক বা আইনানুগ কোনো সুযোগ নেই।’
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আরও বলেন, ‘তাঁরা জানেন, লতিফ ভাই অনেক ভালো মানুষ। লতিফ সিদ্দিকীর জন্ম না হলে টাঙ্গাইলের রাজনীতিতে অনেক কিছুই হতো না। আমি জানি না, তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না। আমি তাঁদের সসম্মানে মুক্তি চাই। ভবিষ্যতে আর যাতে এমন কোনো ঘটনা না ঘটে, সে জন্যও অধ্যাপক ইউনূসের কাছে আহ্বান জানাই।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসী ও দুনিয়াবাসীকে জানাতে চাই, চব্বিশের আগস্টের বৈষম্যবিরোধী বিজয়কে আমি স্বাধীনতার কাছাকাছি মনে করি। সেই বিজয়ের সফলতা আমি সব সময় কামনা করি। কিন্তু সেই বিজয়ী বীরদের কার্যকলাপে দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। আমি তো ভেবেছিলাম, তাদের এই বিজয় হাজার বছর চিরস্থায়ী হবে। কিন্তু এক বছরেই তা ধ্বংসের দিকে চলে যাবে, এটা আমি কখনো আশা করিনি।’
জাতীয় নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় সমস্যা সুন্দরভাবে, নিরপেক্ষভাবে একটি ভোট অনুষ্ঠান। ভোটাররা যাতে নিরাপদে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারেন, সে জন্য নির্বাচনের মস্ত বড় সংস্কার দরকার। নিরাপত্তা দরকার। অন্য কিছু অনির্বাচিত সরকার দ্বারা সংস্কার উচিত না। মানুষ মেনে নেবে না। যার ফলে আজ মঞ্চ ৭১ অনুষ্ঠানে যাঁরা অতিথি ছিলেন, শ্রোতা ছিলেন, কম-বেশি উভয়কেই পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে। তাঁদের সসম্মানে ছেড়ে দেওয়া হোক।’
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকী তাঁর ভাই আবদুল লতিফ সিদ্দিকীসহ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির অনুষ্ঠানস্থল থেকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া সবার মুক্তি চেয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে টাঙ্গাইলে নিজ বাসভবন সোনার বাংলায় সংবাদ সম্মেলনে কাদের সিদ্দিকী এ দাবি জানান।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘মঞ্চ ৭১ নামের এক সংগঠনের ব্যানারে রিপোর্টার্স ইউনিটিতে একটি আলোচনা সভায় আমাদের নেতা বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী গিয়েছিলেন। ড. কামাল হোসেন প্রধান অতিথি ছিলেন, জেড আই খান পান্নাও ছিলেন। এ সময় কিছু লোক মব সৃষ্টি করে অনুষ্ঠান বানচাল করে দিয়েছে। কোনো গণতান্ত্রিক দেশে কারও সভা-সমাবেশ বানচাল করার সাংবিধানিক বা আইনানুগ কোনো সুযোগ নেই।’
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আরও বলেন, ‘তাঁরা জানেন, লতিফ ভাই অনেক ভালো মানুষ। লতিফ সিদ্দিকীর জন্ম না হলে টাঙ্গাইলের রাজনীতিতে অনেক কিছুই হতো না। আমি জানি না, তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না। আমি তাঁদের সসম্মানে মুক্তি চাই। ভবিষ্যতে আর যাতে এমন কোনো ঘটনা না ঘটে, সে জন্যও অধ্যাপক ইউনূসের কাছে আহ্বান জানাই।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসী ও দুনিয়াবাসীকে জানাতে চাই, চব্বিশের আগস্টের বৈষম্যবিরোধী বিজয়কে আমি স্বাধীনতার কাছাকাছি মনে করি। সেই বিজয়ের সফলতা আমি সব সময় কামনা করি। কিন্তু সেই বিজয়ী বীরদের কার্যকলাপে দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। আমি তো ভেবেছিলাম, তাদের এই বিজয় হাজার বছর চিরস্থায়ী হবে। কিন্তু এক বছরেই তা ধ্বংসের দিকে চলে যাবে, এটা আমি কখনো আশা করিনি।’
জাতীয় নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় সমস্যা সুন্দরভাবে, নিরপেক্ষভাবে একটি ভোট অনুষ্ঠান। ভোটাররা যাতে নিরাপদে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারেন, সে জন্য নির্বাচনের মস্ত বড় সংস্কার দরকার। নিরাপত্তা দরকার। অন্য কিছু অনির্বাচিত সরকার দ্বারা সংস্কার উচিত না। মানুষ মেনে নেবে না। যার ফলে আজ মঞ্চ ৭১ অনুষ্ঠানে যাঁরা অতিথি ছিলেন, শ্রোতা ছিলেন, কম-বেশি উভয়কেই পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে। তাঁদের সসম্মানে ছেড়ে দেওয়া হোক।’
তারেক সাহেব আর জয় সাহেবের বক্তব্যে কোনো পার্থক্য নেই বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নারায়ণগঞ্জ মহানগর এলাকার একটি রেস্টুরেন্টে ইসলামী যুব আন্দোলনের আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
১ সেকেন্ড আগেরাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধানবিষয়ক গোলটেবিল আলোচনা থেকে আটক আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত নেতা আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জনসহ ১৫ জনকে গ্রেপ্তার দেখাবে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তাঁদের বিরুদ্ধে
১ সেকেন্ড আগেবুড়িগঙ্গা নদী থেকে একে অন্যের হাত বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার তরুণ-তরুণীসহ চারটি লাশ হাসপাতালের মর্গে পড়ে রয়েছে। ছয় দিনেও লাশগুলোর পরিচয় শনাক্ত হয়নি। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পুলিশ ও হাসপাতাল কর্মী এ তথ্য জানান। জানা গেছে, ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদী থেকে গত শনিবার অজ্ঞাতনামা তরুণ (৩৫) ও তরুণীর (২৬) লাশ উদ্ধার করে
৪২ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জ শহরের ১০০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল (ভিক্টোরিয়া) হাসপাতালে রোগী ওঠার আগমুহূর্তে অ্যাম্বুলেন্সে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে অ্যাম্বুলেন্সের চালক ও একজন সদস্য দগ্ধ হন। আজ বৃহস্পতিবার রাত সোয়া ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে