রাজবাড়ী প্রতিনিধি
যিনি রাষ্ট্রের যত বড় পদে রয়েছেন তিনি রাষ্ট্রের তত বড় সেবক বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। আজ রোববার দুপুরে রাজবাড়ী জজ আদালত চত্বরে বিচার প্রার্থীদের বিশ্রামের স্থান ‘ন্যায়কুঞ্জ’ এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, ‘এ রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। আমরা যারা সরকারের কাজ করি, তাঁরা নিজেদের সেবক ভাবব। যিনি যত বড় পদে আছেন, তিনি তত বড় সেবক।’
বিচারপতি আরও বলেন, ‘সারা দেশের আদালতে প্রায় ৪০ লাখ মামলা বিচারাধীন রয়েছে। এসব মামলার বাদী-বিবাদী হাজিরাসহ নানা কাজে আদালতে আসতে হয়। প্রতিটি মামলায় যদি গড়ে পাঁচজন করে আদালতে যান, তাহলে কত লোকের সমাগম হয় আদালতে! কিন্তু এসব সাধারণ মানুষের বিশ্রামের কোনো ব্যবস্থা নেই আদালত এলাকায়। তাদের জন্য টয়লেটের ব্যবস্থা নেই। বিচারপ্রার্থী এসব মানুষের কোনো সুযোগ-সুবিধা নেই। এসব বিষয় দেখার দায়িত্ব রাষ্ট্রের।’
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেন, ‘বিষয়টি আমরা প্রধানমন্ত্রীকে জানানোর পর তিনি দেশের প্রত্যেক আদালতে ন্যায়কুঞ্জ বানানোর সম্মতি দেন। এ জন্য সরকার গত সপ্তাহে আমাদের ন্যায়কুঞ্জ বানানোর জন্য ৩৫ কোটি টাকা দিয়েছে। আমরা দেশের প্রত্যেক আদালতে বিচারপ্রার্থীদের বিশ্রামের জন্য ন্যায়কুঞ্জ স্থাপন করব পর্যায়ক্রমে।’
আদালতগুলোতে মামলাজট কমানো প্রসঙ্গে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘বিচারকের সংখ্যা সারা দেশে রয়েছে দুই হাজার। প্রয়োজনের তুলনায় কম। তারপরও আমাদের বিচারকগণ মামলাজট কমানোর বিষয়ে খুবই আন্তরিক। আমরা চেষ্টা করছি মামলাজট কমানোর জন্য।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন—রাজবাড়ী জেলা ও দায়রা জজ রুহুল আমিন, জেলা প্রশাসক আবু কায়সার খান, পুলিশ সুপার এমএম শাকিলুজ্জামান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সুবর্ণা রানী সাহা, রাজবাড়ী আদালতের বিচারকবৃন্দ ও রাজবাড়ী বারের আইনজীবীরা।
যিনি রাষ্ট্রের যত বড় পদে রয়েছেন তিনি রাষ্ট্রের তত বড় সেবক বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। আজ রোববার দুপুরে রাজবাড়ী জজ আদালত চত্বরে বিচার প্রার্থীদের বিশ্রামের স্থান ‘ন্যায়কুঞ্জ’ এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, ‘এ রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। আমরা যারা সরকারের কাজ করি, তাঁরা নিজেদের সেবক ভাবব। যিনি যত বড় পদে আছেন, তিনি তত বড় সেবক।’
বিচারপতি আরও বলেন, ‘সারা দেশের আদালতে প্রায় ৪০ লাখ মামলা বিচারাধীন রয়েছে। এসব মামলার বাদী-বিবাদী হাজিরাসহ নানা কাজে আদালতে আসতে হয়। প্রতিটি মামলায় যদি গড়ে পাঁচজন করে আদালতে যান, তাহলে কত লোকের সমাগম হয় আদালতে! কিন্তু এসব সাধারণ মানুষের বিশ্রামের কোনো ব্যবস্থা নেই আদালত এলাকায়। তাদের জন্য টয়লেটের ব্যবস্থা নেই। বিচারপ্রার্থী এসব মানুষের কোনো সুযোগ-সুবিধা নেই। এসব বিষয় দেখার দায়িত্ব রাষ্ট্রের।’
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেন, ‘বিষয়টি আমরা প্রধানমন্ত্রীকে জানানোর পর তিনি দেশের প্রত্যেক আদালতে ন্যায়কুঞ্জ বানানোর সম্মতি দেন। এ জন্য সরকার গত সপ্তাহে আমাদের ন্যায়কুঞ্জ বানানোর জন্য ৩৫ কোটি টাকা দিয়েছে। আমরা দেশের প্রত্যেক আদালতে বিচারপ্রার্থীদের বিশ্রামের জন্য ন্যায়কুঞ্জ স্থাপন করব পর্যায়ক্রমে।’
আদালতগুলোতে মামলাজট কমানো প্রসঙ্গে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘বিচারকের সংখ্যা সারা দেশে রয়েছে দুই হাজার। প্রয়োজনের তুলনায় কম। তারপরও আমাদের বিচারকগণ মামলাজট কমানোর বিষয়ে খুবই আন্তরিক। আমরা চেষ্টা করছি মামলাজট কমানোর জন্য।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন—রাজবাড়ী জেলা ও দায়রা জজ রুহুল আমিন, জেলা প্রশাসক আবু কায়সার খান, পুলিশ সুপার এমএম শাকিলুজ্জামান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সুবর্ণা রানী সাহা, রাজবাড়ী আদালতের বিচারকবৃন্দ ও রাজবাড়ী বারের আইনজীবীরা।
যশোরের সিঙ্গিয়া রেলস্টেশনের সব ফ্যান রেলওয়ের বিদ্যুৎ বিভাগ খুলে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে গরমে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন স্টেশনের অপেক্ষমাণ যাত্রীসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। স্টেশনমাস্টার কে এম রিয়াদ হাসান বলেছেন, তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি লিখিত আকারে জানিয়েছেন।
১৮ মিনিট আগেউদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ‘উত্তরখান, দক্ষিণখানসহ ডিএনসিসির নতুন ১৮টি ওয়ার্ডে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। আগামী বাজেটে এসব এলাকায় উন্নয়ন কার্যক্রমকে বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।’
২৮ মিনিট আগেযদি মৌলিক সংস্কার না হয়, তাহলে জুলাই সনদে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সমর্থন দেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ রোববার সন্ধ্যায় শেরপুর শহরের থানা মোড়ে দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রার পথসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।
৪৪ মিনিট আগেনাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘বাংলাদেশে অসংখ্য হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে বড় একটি ঘটনা হলো, ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান। যদি অস্ত্র হ্যান্ডেলই করতে না পারেন, তবে নিয়ে আসছিলেন কেন আপনি?’
১ ঘণ্টা আগে